(اِسْم) ইসম কাকে বলে? علاَمَةُ الأِسْمِ বা اسم-এর আলামত সমূহ উদাহরণ সহ লিখ।
- readaim.com
- 0
اِسْم / ইসম কাকে বলে ?
اِسْم/নাম বিশেষ্য:- At first, we can say Arabic grammar is the mother of all languages grammar. আরবী ভাষার শব্দমালাকে ছয়(৬) ভাগে ভাগ করা হয়েছে।যার প্রথম অংশ হচ্ছে اِسْم/নাম/Noun।This is a very important thing of the Arabic Grammar. So, read carefully. Now we discuss about اِسْم or Noun.
اِسْم- এর পরিচয়:-
এর সঠিক অর্থ অনুধাবন করার জন্য اِسْم এর আভিধানিক ও পারিভাষিক সজ্ঞা উভয় ই আলোচনা করা হল-
اِسْم-এর আভিধানিক অর্থ:- আরবী ভাষায় اِسْم এর দুটি উৎপত্তি স্থল পাওয়া যায়।
১।وَسْمْ থেকে আসলে অর্থ হবে-
- ক)চিহ্ন।
- খ)নিদর্শন।
- গ)আলামত।{a) sign. b) Model. c) symptoms}
২।سُمًوْ থেকে আসলে অর্থ হবে-
- ক)মহান।
- খ)উঁচু হওয়া।
- গ)উচ্ছে স্থান পাওয়া।
- ঘ)প্রাধান্য বিস্তার করা।
اسم-এর পারিভাষিক সজ্ঞা:-
*যে সকল الكلمة/শব্দ দ্বারা কোন ব্যক্তি, বস্তু, জাতি, স্থান, সময়, সংখ্যা, দোষ, গুণ, অবস্থা ও কোন কাজের নাম বোঝায় তাকে اسم বলা হয়।
*যার অর্থ অন্য শব্দের সহোযোগিতা ছাড়া বুঝা যায়, সেই সাথে যা দ্বারা অতীত , বর্তমা ও ভবিষতকালে কোন কাজ করা বা হওয়া বোঝায় না, তাকে اسم/নাম বলা হয়।
*যেসকল শব্দ দ্বারা কোন ব্যাক্তি, বস্তু, স্থান, কাল ও কোজের নাম বুঝাই, তাকে اسم বলে।
*সহজ কথায়, কোন কিছুর নামকে اسم/বিশেষ্য বলা হয়।যেমন- বই-كتاب, ডিম-بيضة,জল-الماء,ধোঁয়া-الدخان,আগুন-النار,বায়ু-هواء,গ্যাস-غاز, অক্সিজেন-الأكسجين ইত্যাদি।
علاَمَةُ الأِسْمِ/اسم-এর চিহ্ন/আলামত সমূহ
اسم কে চেনার উপাই:- যে সকল চিহ্ন দ্বারা اسم কে চেনা যায় এবং فعل-حرف থেকে পৃথক করা সম্ভব হয়, তাকে علاَمَةُ الأِسْمِ বলা হয়। علاَمَةُ الأِسْم/ اسمকে চেনার আলামত মোট ১২ (বার)টি।নিম্নেاسم-কে চেনার ১২টি আলামত উদাহরণসহ প্রদান করা হল-
১।শব্দটি সম্বন্ধে কো প্রকার خبر/খবর প্রদান করা হয়।যেমন-مُحَمَّدُ رَّسُوْلُ
২।শব্দের প্রথমে নির্দিষ্টবাচক ال যুক্ত হওয়া।যেমন- اَلرَّجُلٌ অথবা ٱلْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ
৩।শব্দটি নির্দিষ্টবাচক হওয়া। যেমন- عَبْدُ الَّلهِ
৪।শব্দটি গুণবাচক হবে। যেমন- رَجُلٌ عَالِمٌ
৫।শব্দটি এক বচন হওয়া। যেমন- قَلَمٌ
৬।শব্দটি দ্বি-বচন হওয়া। যেমন- قَلَمَانِ
৭।শব্দটি বহু বচন হওয়া। যেমন- اَقْلَامٌ
৮।শব্দের শেষে গোল তা/ة যুক্ত হওয়া। যেমন- هُرَيْرَةٌ
৯।শব্দটি তানবীনযুক্ত হওয়া। যেমন- قُرْاَنٌ
১০।শব্দটি সর্বনাম/صمير হওয়া। যেমন- هُوَ رَجُلٌ
১১।শব্দটি সংখ্যা বাচক হওয়া। যেমন- عَشَرٌ
১২।কোন বস্তুর পারিমাপ অর্থ জ্ঞাপন করে। যেমন- مِيْزَانٌ
অথএব, পরিসমাপ্তিতে আমরা বলতে পারি যে, উপরের علاَمَةُ الأِسْم/ اسمকে চেনার আলামতের যে কোন একটি অথবা অধিক কোন আলামত কোন শব্দ বা বাক্যে পাওয়া তাহলে ঐ শব্দ বা বাক্যকে اسم হিসেবে ধরে নিতে হবে।