• Home
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • JOBS
  • NEWS
  • PDF BOOK
    • প্রাক প্রথমিক বই
    • Class 1
    • Class 2
    • Class 3
    • Class 4
    • Class 5
    • Class 6
    • Class 7
    • Class 8
    • Class 9-10
    • Home
    • Grammar
      • Bangla Grammar
      • English Grammar
      • Arabic Grammar
    • Jobs Study
      • BCS
      • Bank
      • Primary
      • Govt. job
      • Nibandhon
      • Medical Admission
      • University Admission
      • Army/Police/BDR/Anchar
    • JOBS
    • NEWS
    • PDF BOOK
      • প্রাক প্রথমিক বই
      • Class 1
      • Class 2
      • Class 3
      • Class 4
      • Class 5
      • Class 6
      • Class 7
      • Class 8
      • Class 9-10
  • mdreadaim@gmail.com
  • BD
Login > Register
All Education
All Education
  • Home
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • JOBS
  • NEWS
  • PDF BOOK
    • প্রাক প্রথমিক বই
    • Class 1
    • Class 2
    • Class 3
    • Class 4
    • Class 5
    • Class 6
    • Class 7
    • Class 8
    • Class 9-10
  • readaim.com
  • 0
অপরাধ সম্পর্কে সাদারল্যান্ড এর তত্ত্বটি আলোচনা কর।

প্রশ্ন:- অপরাধ সম্পর্কে সাদারল্যান্ড এর তত্ত্বটি আলোচনা কর।

উত্তর::উপস্থাপনা:- অপরাধ! সমাজের এক গভীর ক্ষত, যা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে মানবজাতিকে জর্জরিত করে আসছে। এর কারণ অনুসন্ধানে বহু মনীষী তাদের মূল্যবান চিন্তাভাবনা উপস্থাপন করেছেন। এমনই এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হলেন এডউইন সাদারল্যান্ড, যিনি অপরাধের ব্যাখ্যায় এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছেন। তার “পার্থক্যমূলক সংস্পর্শ তত্ত্ব” (Differential Association Theory) অপরাধ বিজ্ঞানীদের মধ্যে এক বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। এই তত্ত্ব শুধুমাত্র অপরাধের কারণ ব্যাখ্যা করে না, বরং এর প্রতিরোধে এক নতুন পথের সন্ধানও দেয়। আসুন, সহজ ভাষায় সাদারল্যান্ডের এই বিপ্লবী তত্ত্বটি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা যাক।

অপরাধ সম্পর্কে সাদারল্যান্ডের পার্থক্যমূলক সংস্পর্শ তত্ত্বের গুরুত্বপূর্ণ দিকসমূহ:

১.অপরাধ আচরণ শেখা: সাদারল্যান্ডের তত্ত্বের মূল ভিত্তি হলো অপরাধমূলক আচরণ জন্মগত নয়, বরং তা অন্যদের সংস্পর্শের মাধ্যমে অর্জিত হয়। একজন ব্যক্তি যেমন বিদ্যালয়ে জ্ঞান অর্জন করে, তেমনি অপরাধের কৌশল ও ধারণা শেখে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের সাথে মেলামেশার মাধ্যমে। এই শেখা প্রক্রিয়ায় সরাসরি অংশগ্রহণের পাশাপাশি অন্যদের দেখে বা শুনেও অপরাধের নিয়মকানুন আয়ত্ত করা সম্ভব।

২.যোগাযোগের মাধ্যমে শেখা: এই শেখা প্রক্রিয়াটি মূলত অন্যদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়। এক্ষেত্রে মুখের ভাষা, অঙ্গভঙ্গি অথবা অন্য কোনো প্রকার প্রতীক ব্যবহার করা হতে পারে। শুধুমাত্র অপরাধীদের সংস্পর্শেই যে অপরাধ শেখা যায় তা নয়, বরং এমন অনেক গোষ্ঠী বা উপসংস্কৃতি রয়েছে যেখানে অপরাধকে স্বাভাবিক বা গ্রহণযোগ্য হিসেবে দেখা হয় এবং তাদের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যমে এই ধারণা অন্যদের মধ্যে সঞ্চারিত হয়।

৩.ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিগত দলের প্রভাব: অপরাধমূলক আচরণ শেখার ক্ষেত্রে ব্যক্তির সবচেয়ে কাছের এবং গুরুত্বপূর্ণ দল যেমন পরিবার, বন্ধু এবং সহকর্মীরা বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এই দলগুলোর মধ্যে অপরাধের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব থাকলে বা অপরাধমূলক কার্যকলাপকে সমর্থন করলে, সেই ব্যক্তি অপরাধে জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। ১৯৯০ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, কিশোর অপরাধীদের মধ্যে তাদের ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের অপরাধমূলক কার্যকলাপের সাথে জড়িত থাকার একটি শক্তিশালী যোগসূত্র রয়েছে।

৪.অপরাধের কৌশল শেখা: শুধু অপরাধের ধারণা নয়, বরং অপরাধ করার কৌশলও এই সংস্পর্শের মাধ্যমেই অর্জিত হয়। একজন অপরাধী কীভাবে চুরি করতে হয়, জালিয়াতি করতে হয় অথবা অন্য কোনো অপরাধ সংঘটিত করতে হয়, তা অন্যদের কাছ থেকে শেখে। অভিজ্ঞ অপরাধীরা নতুনদের এই বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিতে পারে অথবা তাদের কার্যকলাপ দেখে অন্যরা তা অনুসরণ করতে পারে।

৫.আইনের অনুকূল ও প্রতিকূল ধারণার ভারসাম্য: একজন ব্যক্তি অপরাধে জড়াবে কিনা, তা নির্ভর করে তার মধ্যে আইনের অনুকূল ও প্রতিকূল ধারণার ভারসাম্যের উপর। যদি কোনো ব্যক্তি তার জীবনে এমন সব মানুষের সংস্পর্শে আসে যারা আইন ভাঙাকে সমর্থন করে বা এর যৌক্তিকতা প্রমাণ করে, তাহলে তার মধ্যে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ কমে যেতে পারে এবং অপরাধ করার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।

৬.সংস্পর্শের অগ্রাধিকার: অপরাধমূলক আচরণ শেখার ক্ষেত্রে সংস্পর্শের অগ্রাধিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শৈশব বা কৈশোরে অর্জিত ধারণাগুলো পরবর্তী জীবনে ব্যক্তির আচরণকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। দীর্ঘ সময় ধরে যারা অপরাধীদের সংস্পর্শে থাকে, তাদের মধ্যে অপরাধমূলক আচরণ স্থায়ী রূপ নেওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

৭.সংস্পর্শের তীব্রতা: শুধু সময়ের ব্যাপ্তি নয়, সংস্পর্শের তীব্রতাও অপরাধমূলক আচরণ শেখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যদি কোনো ব্যক্তি আবেগগতভাবে শক্তিশালী বা প্রভাবশালী কারো সংস্পর্শে আসে এবং সেই ব্যক্তি অপরাধকে সমর্থন করে, তাহলে সেই ব্যক্তির অপরাধে জড়ানোর সম্ভাবনা অনেক বেশি।

৮.সংস্পর্শের ফ্রিকোয়েন্সি: কত ঘন ঘন একজন ব্যক্তি অপরাধীদের বা অপরাধ সমর্থনকারী গোষ্ঠীর সংস্পর্শে আসছে, তাও তার অপরাধী হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক। নিয়মিতভাবে এই ধরনের সংস্পর্শে থাকলে অপরাধমূলক ধারণা ও কৌশল আত্মস্থ করার সুযোগ বাড়ে।

৯.সংস্পর্শের ব্যাপ্তি: একজন ব্যক্তি কত বিভিন্ন ধরনের অপরাধীদের বা অপরাধ সমর্থনকারী গোষ্ঠীর সংস্পর্শে আসছে, তাও তার অপরাধী হয়ে ওঠার সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করে। বিভিন্ন ধরনের অপরাধের সংস্পর্শে এলে অপরাধের জগৎ সম্পর্কে তার জ্ঞান বাড়ে এবং বিভিন্ন ধরনের অপরাধ করার আগ্রহ জন্মায়।

১০.অপরাধমূলক রীতিনীতি ও ঐতিহ্য: অনেক গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের মধ্যে অপরাধ একটি দীর্ঘদিনের রীতিনীতি বা ঐতিহ্য হিসেবে চলে আসছে। এইসব গোষ্ঠীর শিশুরা ছোটবেলা থেকেই অপরাধমূলক কার্যকলাপ দেখে বড় হয় এবং এটিকে স্বাভাবিক বলে মনে করে। ফলে তাদের মধ্যে অপরাধে জড়ানোর প্রবণতা অন্যদের তুলনায় বেশি থাকে।

১১.সামাজিক বিচ্ছিন্নতা ও বঞ্চনা: যেসব এলাকায় সামাজিক বিচ্ছিন্নতা বেশি এবং মানুষ বঞ্চনার শিকার হয়, সেখানে অপরাধমূলক উপসংস্কৃতি গড়ে ওঠার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এইসব এলাকার মানুষ হতাশা ও ক্ষোভ থেকে অপরাধের পথে ধাবিত হতে পারে এবং তাদের মধ্যে অপরাধের ধারণা সহজেই ছড়িয়ে পড়ে।

১২.আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দুর্বলতা: যদি কোনো এলাকায় আইন প্রয়োগকারী সংস্থা দুর্বল হয় বা তাদের কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালিত না হয়, তাহলে সেখানে অপরাধীরা নির্ভয়ে তাদের কার্যকলাপ চালিয়ে যেতে পারে। এর ফলে অন্যদের মধ্যেও অপরাধ করার সাহস জন্মায় এবং অপরাধের বিস্তার ঘটে।

১৩.গণমাধ্যমের প্রভাব: টেলিভিশন, সিনেমা বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রচারিত অপরাধমূলক ঘটনা অনেক সময় মানুষকে অপরাধ করতে উৎসাহিত করতে পারে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে এর প্রভাব বেশি দেখা যায়। গণমাধ্যমে অপরাধীদের গ্লোরিফাই করা হলে বা অপরাধের কৌশল বিস্তারিতভাবে দেখানো হলে, তা অন্যদের জন্য খারাপ উদাহরণ সৃষ্টি করতে পারে।

১৪.অর্থনৈতিক বৈষম্য: সমাজে অর্থনৈতিক বৈষম্য যত বাড়ে, ততই অপরাধের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। দরিদ্র ও বঞ্চিত মানুষ তাদের প্রয়োজন মেটানোর জন্য অনেক সময় অপরাধের পথ বেছে নেয়। এছাড়া, ধনী শ্রেণীর দুর্নীতি ও শোষণও অন্যদের মধ্যে অসন্তোষ সৃষ্টি করে এবং অপরাধমূলক কার্যকলাপকে উৎসাহিত করতে পারে।

১৫.শিক্ষাব্যবস্থার অভাব: শিক্ষার অভাব মানুষকে সচেতন ও বিবেকবান হতে বাধা দেয়। যাদের সঠিক শিক্ষা নেই, তারা সহজে অপরাধীদের প্ররোচনায় পা দেয় এবং আইনের গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারে না। একটি দুর্বল শিক্ষাব্যবস্থা সমাজে অপরাধের বিস্তার ঘটাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।

১৬.পারিবারিক কলহ ও ভাঙন: যেসব পরিবারে নিয়মিত কলহ লেগেই থাকে অথবা যে পরিবারগুলো ভেঙে যায়, সেখানকার শিশুরা মানসিক insecurity-তে ভোগে এবং অপরাধে জড়িয়ে পড়ার ঝুঁকিতে থাকে। বাবা-মায়ের অনুপস্থিতি বা খারাপ আচরণ সন্তানদের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

১৭.মাদক দ্রব্যের প্রভাব: মাদক দ্রব্য সেবন মানুষকে বিবেকহীন ও বেপরোয়া করে তোলে। নেশার তাড়নায় মানুষ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ করতে দ্বিধা করে না। মাদকাসক্তদের সংস্পর্শে এলে অন্যদের মধ্যেও মাদক গ্রহণের প্রবণতা বাড়ে এবং অপরাধমূলক কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায়।

১৮.সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের সংঘাত: সমাজে যখন বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের সংঘাত দেখা দেয়, তখন মানুষের মধ্যে নৈতিক দ্বিধা তৈরি হতে পারে। কোন আচরণটি সঠিক আর কোনটি ভুল, তা নির্ধারণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। এই পরিস্থিতিতে অপরাধমূলক কার্যকলাপ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

১৯.শহুরে বস্তি ও ঘনবসতি: শহরের বস্তি ও ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাগুলোতে অপরাধের হার সাধারণত বেশি থাকে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ, দারিদ্র্য এবং সুযোগের অভাব এখানকার মানুষদের হতাশ করে তোলে এবং অপরাধমূলক কার্যকলাপের দিকে ধাবিত করে। এছাড়া, এসব এলাকায় সামাজিক নিয়ন্ত্রণও দুর্বল থাকে।

২০.প্রযুক্তির অপব্যবহার: আধুনিক প্রযুক্তির অপব্যবহারের মাধ্যমেও নতুন ধরনের অপরাধের সৃষ্টি হচ্ছে। সাইবার ক্রাইম, অনলাইন জালিয়াতি বা হ্যাকিং-এর মতো অপরাধগুলো প্রযুক্তির জ্ঞান সম্পন্ন অপরাধীরা সহজেই করতে পারে এবং এর মাধ্যমে অন্যদের প্রভাবিত করতে পারে।

২১.পুনর্বাসন ব্যবস্থার অভাব: অপরাধীদের সংশোধনের জন্য কার্যকর পুনর্বাসন ব্যবস্থার অভাব সমাজে অপরাধের পুনরাবৃত্তি ঘটাতে পারে। যদি কোনো অপরাধী শাস্তি ভোগ করার পর সমাজে ফিরে এসে স্বাভাবিক জীবনযাপন করার সুযোগ না পায়, তাহলে তার আবার অপরাধে জড়ানোর সম্ভাবনা থাকে।

উপসংহার:- সাদারল্যান্ডের পার্থক্যমূলক সংস্পর্শ তত্ত্ব অনুযায়ী, অপরাধ মূলত শেখা আচরণ, যা ঘনিষ্ঠ সামাজিক গোষ্ঠীর সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে অর্জিত হয়। আইনের অনুকূল ও প্রতিকূল ধারণার ভারসাম্যের উপর নির্ভর করে একজন ব্যক্তি অপরাধী হয়ে ওঠে। এই তত্ত্ব অপরাধ প্রতিরোধের জন্য ইতিবাচক সামাজিক পরিবেশ এবং পুনর্বাসনের গুরুত্ব তুলে ধরে।

একনজরে উত্তর দেখুন

অপরাধ আচরণ শেখা, যোগাযোগের মাধ্যমে শেখা, ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিগত দলের প্রভাব, অপরাধের কৌশল শেখা, আইনের অনুকূল ও প্রতিকূল ধারণার ভারসাম্য, সংস্পর্শের অগ্রাধিকার, সংস্পর্শের তীব্রতা, সংস্পর্শের ফ্রিকোয়েন্সি, সংস্পর্শের ব্যাপ্তি, অপরাধমূলক রীতিনীতি ও ঐতিহ্য, সামাজিক বিচ্ছিন্নতা ও বঞ্চনা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার দুর্বলতা, গণমাধ্যমের প্রভাব, অর্থনৈতিক বৈষম্য, শিক্ষাব্যবস্থার অভাব, পারিবারিক কলহ ও ভাঙন, মাদক দ্রব্যের প্রভাব, সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের সংঘাত, শহুরে বস্তি ও ঘনবসতি, প্রযুক্তির অপব্যবহার, পুনর্বাসন ব্যবস্থার অভাব।

প্রশ্নটির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

সাদারল্যান্ড ১৯৩৯ সালে “Principles of Criminology” বইয়ে তার তত্ত্ব প্রকাশ করেন। ১৯৪৭ সালের একটি গবেষণায় দেখা যায়, ৬০% জেলবন্দী তাদের কৈশোরে অপরাধী বন্ধুদের সংস্পর্শে এসেছিল। ২০০৫ সালের ইউনিসেফ রিপোর্ট অনুযায়ী, দরিদ্র দেশগুলিতে শিশু-অপরাধের হার ৩০% বেশি। ১৯৬০-এর দশকে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় প্রমাণিত হয়, গ্যাং-সংস্কৃতি অপরাধকে প্ররোচিত করে। এই তত্ত্বের ভিত্তিতে আধুনিক অপরাধনীতিতে সামাজিক পুনর্বাসন কর্মসূচি জোরদার করা হয়েছে।

Tags: অপরাধএই নিবন্ধে আমরা অপরাধ সম্পর্কে সাদারল্যান্ড এর তত্ত্বটি আলোচনা করা হয়েছে। আমরা নিয়মিত অপরাধ সম্পর্কে সাদারল্যান্ডের তত্ত্বসাদারল্যান্ড

readaim.com

It is only one educational platform in the world. Which, is provided you with all academic & any admission studies. Madrasah, Primary, High school, College, any Jobs study, Jobs circular, shopping, NEWS, all here.....

https://readaim.com
  • Previous সামাজিক নিয়ন্ত্রণের বাহন গুলির ভূমিকা আলোচনা কর।
  • Next বয়স, লিঙ্গ ও জাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে সামাজিক অসমতা আলোচনা কর।
All Education

SUBSCRIBE


    JOB CIRCULAR

    • Media/Ads/Event Mngnt (145)
    • Medical/Pharmaceutical (123)
    • NGO/Organization (323)
    • Production/Operation (142)
    • Research/Consultancy (85)
    • Secretary/Receptionist (188)
    • Security/Support Service (99)
    • Others (59)

    LEARNING & EARNING

    • English Article
    • Bearded Dragon
    • Cats
    • Dogs
    • Guinea Pigs
    • Insurance
    • Lawyer
    • Rabbits
    • Earn Money Online
    • Others

    CATEGORIES

    • English Article (26)
    • GRAMMAR (137)
    • Health Tips (2)
    • Honours (122)
    • Jobs (16)
    • Jobs Study (33)
    • News (272)
    • PDF BOOK (77)

    RECENT POST

    সামন্ততন্ত্র কাকে বলে? Or, সামন্ততন্ত্র বলতে কী বুঝ?
    ‘‘ইউরোপীয় সামন্তবাদ পুঁজিবাদের জন্ম দিয়েছিল, কিন্তু ভারতীয় সামন্তবাদ পুঁজিবাদের জন্ম দিতে ব্যর্থ হয়েছিল। উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
    মধ্যযুগে ইউরোপে বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে ওঠার কারণ উল্লেখ কর।
    প্রটেস্ট্যান্ট ধর্ম কিভাবে ইউরোপের পুঁজিবাদ বিকাশে সহায়তা করেছিল? আলোচনা কর।
    খাদ্য উৎপাদন অর্থনীতি কী
    ভারতীয় উপমহাদেশে পুঁজিবাদ বিকাশের অন্তরায়সমূহ উল্লেখ কর।
    গ্রীক সভ্যতায় নগর রাষ্ট্রের উত্থান সম্পর্কে আলোচনা কর।
    মানব সভ্যতার উন্থান-পতন কৃষি সম্পর্কিত ইবনে খালদুন এর তত্ত্বটি পর্যালোচনা কর।

    2025 All Rights Reserved readaim.com

    • Contact
    • About
    • Privacy
    • Blog
    • READ AIM