• Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
    • Home
    • Class 0-12
    • Grammar
      • Bangla Grammar
      • English Grammar
      • Arabic Grammar
    • Computer
      • MS Word
    • Jobs Study
      • BCS
      • Bank
      • Primary
      • Govt. job
      • Nibandhon
      • Medical Admission
      • University Admission
      • Army/Police/BDR/Anchar
    • Jobs
    • News
  • mdreadaim@gmail.com
  • Read at Home
Login > Register
Read Aim
Read Aim
  • Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
  • readaim.com
  • 0
অবাধ বাণিজ্যের স্বপক্ষে যুক্তিগুলো লেখ।

প্রশ্ন:- অবাধ বাণিজ্যের স্বপক্ষে যুক্তিগুলো লেখ।

উত্তর::ভূমিকা: আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ধারণাকে আরও শক্তিশালী করার একটি শক্তিশালী পদ্ধতি হলো অবাধ বাণিজ্য। এটি হলো সেই নীতি যেখানে দেশগুলো একে অপরের সাথে কোনো শুল্ক, কোটা বা অন্য কোনো সরকারি বাধা ছাড়াই পণ্য ও পরিষেবা আদান-প্রদান করতে পারে। এই নীতি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, দক্ষতা বৃদ্ধি এবং বিশ্বব্যাপী সমৃদ্ধি আনতে সহায়ক। অবাধ বাণিজ্যের মূল লক্ষ্য হলো আন্তর্জাতিক বাজারকে উন্মুক্ত করে প্রতিটি দেশকে তার নিজস্ব সুবিধা অনুযায়ী উৎপাদন ও ব্যবসা করার সুযোগ দেওয়া। এই ধারণা আধুনিক বৈশ্বিক অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত হয়।

অবাধ বাণিজ্যের স্বপক্ষে যুক্তিসমূহ:-

১। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি: অবাধ বাণিজ্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি। যখন কোনো দেশ শুল্কের মতো বাধা অপসারণ করে, তখন সেই দেশের পণ্য ও পরিষেবাগুলো আরও বেশি আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ করতে পারে। এর ফলে, রপ্তানি বৃদ্ধি পায়, যা দেশের অর্থনীতিতে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি করে এবং আয় বাড়ায়। এটি কেবল একটি দেশের প্রবৃদ্ধি ঘটায় না, বরং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের মাধ্যমে বৈশ্বিক অর্থনীতিকেও উন্নত করে। এতে করে ভোক্তারাও কম দামে উন্নতমানের পণ্য কেনার সুযোগ পায়, যা তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করে।

২। সম্পদ বন্টন: অবাধ বাণিজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা হলো সম্পদের সুষ্ঠু বন্টন। প্রতিটি দেশ তার ভৌগোলিক সুবিধা, প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং শ্রমশক্তির উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট কিছু পণ্য উৎপাদনে বিশেষত্ব লাভ করে। এর ফলে, তারা সেই পণ্যগুলি সবচেয়ে কম খরচে এবং সর্বোচ্চ দক্ষতার সাথে উৎপাদন করতে পারে। এই বিশেষীকরণের কারণে, বৈশ্বিক উৎপাদন বৃদ্ধি পায় এবং দেশগুলো সেইসব পণ্য রপ্তানি করে যা তারা দক্ষতার সাথে তৈরি করতে পারে। এর বিনিময়ে তারা সেইসব পণ্য আমদানি করে যা তাদের দেশে উৎপাদন করা ব্যয়বহুল।

৩। প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি: অবাধ বাণিজ্য দেশীয় বাজারগুলোতে প্রতিযোগিতা বাড়াতে সাহায্য করে। যখন কোনো বিদেশী পণ্য কোনো দেশের বাজারে প্রবেশ করে, তখন দেশীয় উৎপাদকদের নিজেদের পণ্যের মান উন্নত করতে এবং দাম কমাতে বাধ্য হতে হয়। এই প্রতিযোগিতা শুধুমাত্র ভোক্তাদের জন্য ভালো নয়, বরং এটি দেশের শিল্পকেও আরও উদ্ভাবনী এবং দক্ষ করে তোলে। প্রতিযোগিতা বাড়লে উৎপাদকরা নতুন প্রযুক্তি এবং পদ্ধতি গ্রহণ করে, যা দীর্ঘমেয়াদী অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।

৪। কর্মসংস্থান সৃষ্টি: যদিও কিছু ক্ষেত্রে অবাধ বাণিজ্য স্বল্পমেয়াদী কর্মসংস্থান হারাতে পারে, তবে দীর্ঘমেয়াদে এটি সামগ্রিকভাবে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। রপ্তানিমুখী শিল্পগুলো আন্তর্জাতিক বাজারে তাদের পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধির কারণে প্রসারিত হয়, যা নতুন চাকরির সুযোগ তৈরি করে। একই সাথে, আমদানি পণ্যের কম দামের কারণে ভোক্তাদের হাতে বাড়তি অর্থ থাকে, যা তারা অন্যান্য পণ্য ও পরিষেবাতে ব্যয় করে, এবং এর মাধ্যমে অন্যান্য খাতেও কর্মসংস্থান তৈরি হয়।

৫। উদ্ভাবন ও প্রযুক্তি: অবাধ বাণিজ্যের মাধ্যমে নতুন প্রযুক্তি, জ্ঞান এবং ধারণা সহজেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে ছড়িয়ে পড়ে। যখন কোনো দেশ বিদেশী পণ্যের সংস্পর্শে আসে, তখন তারা তাদের উৎপাদন প্রক্রিয়া উন্নত করতে এবং নতুন প্রযুক্তি গ্রহণ করতে উৎসাহিত হয়। এই প্রক্রিয়া দেশীয় শিল্পগুলোকে আরও উদ্ভাবনী এবং আধুনিক করে তোলে। এছাড়া, আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে গবেষণার সুযোগ বাড়ে, যা বৈশ্বিক প্রযুক্তিগত উন্নতির গতি বাড়াতে সাহায্য করে।

৬। পণ্যের বৈচিত্র্য: অবাধ বাণিজ্য ভোক্তাদের জন্য পণ্যের বৈচিত্র্য বাড়ায়। যখন কোনো দেশ থেকে অবাধে পণ্য আমদানি করা যায়, তখন ভোক্তারা দেশীয় পণ্যের পাশাপাশি বিদেশী পণ্যের বিভিন্ন বিকল্প পায়। এতে করে ভোক্তাদের কাছে পছন্দ করার সুযোগ বাড়ে এবং তারা তাদের প্রয়োজন ও রুচি অনুযায়ী সেরা পণ্যটি বেছে নিতে পারে। এটি কেবল জীবনযাত্রার মান উন্নত করে না, বরং বাজারের উপরও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

৭। রাজনৈতিক সম্পর্ক: অবাধ বাণিজ্য দেশগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক সম্পর্ক সুদৃঢ় করে। যখন কোনো দেশ অর্থনৈতিকভাবে একে অপরের উপর নির্ভরশীল হয়, তখন তাদের মধ্যে সামরিক সংঘাতের সম্ভাবনা কমে আসে। বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে উঠলে দেশগুলো একে অপরের সাথে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে আরও বেশি সহযোগিতা করতে আগ্রহী হয়। এই পারস্পরিক নির্ভরতা বিশ্বশান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য সহায়ক।

৮। জীবনযাত্রার মান: অবাধ বাণিজ্য দেশগুলোর নাগরিকদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সরাসরি ভূমিকা রাখে। আমদানি করা পণ্যের দাম কম হওয়ার কারণে ভোক্তারা কম খরচে ভালো মানের পণ্য ও পরিষেবা উপভোগ করতে পারে। এর ফলে, তাদের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ে এবং তারা আরও বেশি সুবিধা ভোগ করতে পারে। উন্নত মানের পণ্য ও পরিষেবার সহজলভ্যতা জনগণের জীবনযাত্রাকে আরও সহজ ও আরামদায়ক করে তোলে।

উপসংহার: অবাধ বাণিজ্য আধুনিক বিশ্বের অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি অপরিহার্য অংশ। এটি শুধুমাত্র অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সম্পদের সঠিক বন্টন নিশ্চিত করে না, বরং এটি দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাও বৃদ্ধি করে। যদিও অবাধ বাণিজ্যের কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যেমন দেশীয় কিছু শিল্পের উপর স্বল্পমেয়াদী নেতিবাচক প্রভাব, তবুও দীর্ঘমেয়াদী সুবিধাগুলো এই নীতিকে বিশ্ব অর্থনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। অবাধ বাণিজ্য বিশ্বকে আরও বেশি সংযুক্ত এবং সমৃদ্ধ করতে সাহায্য করে।

একনজরে উত্তর দেখুন

১। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি
২। সম্পদ বন্টন
৩। প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি
৪। কর্মসংস্থান সৃষ্টি
৫। উদ্ভাবন ও প্রযুক্তি
৬। পণ্যের বৈচিত্র্য
৭। রাজনৈতিক সম্পর্ক
৮। জীবনযাত্রার মান

প্রশ্নটির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

এই প্রসঙ্গে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো, ১৭৭৬ সালে অ্যাডাম স্মিথ তার বিখ্যাত গ্রন্থ “দ্য ওয়েলথ অব নেশনস”-এ অবাধ বাণিজ্যের পক্ষে প্রথম জোরালো যুক্তি দেন। এরপর, ১৯৪৮ সালে স্বাক্ষরিত গ্যাট (GATT) চুক্তি এবং তার উত্তরসূরি ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (WTO) অবাধ বাণিজ্য প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এই সংস্থাগুলো শুল্ক ও অন্যান্য বাণিজ্যিক বাধা কমাতে বিভিন্ন দেশের মধ্যে আলোচনার মঞ্চ তৈরি করে। একবিংশ শতাব্দীর শুরুতে বিশ্ব অর্থনীতির উদারীকরণ এই নীতিকে আরও গতিশীল করে তোলে।

Tags: অবাধ বাণিজ্যঅবাধ বাণিজ্যের স্বপক্ষে যুক্তিঅবাধ বাণিজ্যের স্বপক্ষে যুক্তিগুলো লেখ
  • Previous অর্থনৈতিক উন্নয়ন বলতে কি বুঝায়?
  • Next শিশু-লিল্প সংরক্ষণ যুক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
Read Aim

SUBSCRIBE


    JOB CIRCULAR

    • Media/Ads/Event Mngnt (145)
    • Medical/Pharmaceutical (123)
    • NGO/Organization (323)
    • Production/Operation (142)
    • Research/Consultancy (85)
    • Secretary/Receptionist (188)
    • Security/Support Service (99)
    • Others (59)

    LEARNING & EARNING

    • English Article
    • Bearded Dragon
    • Cats
    • Dogs
    • Guinea Pigs
    • Insurance
    • Lawyer
    • Rabbits
    • Earn Money Online
    • Others

    CATEGORIES

    • Computer (12)
    • DEGREE (4)
    • English Article (27)
    • GRAMMAR (138)
    • Health Tips (2)
    • Honours (987)
    • Jobs (16)
    • Jobs Study (33)
    • News (1158)
    • PDF BOOK (78)

    RECENT POST

    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।

    2025 All Rights Reserved readaim.com

    • Contact
    • About
    • Privacy
    • Blog
    • READ AIM