• Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
    • Home
    • Class 0-12
    • Grammar
      • Bangla Grammar
      • English Grammar
      • Arabic Grammar
    • Computer
      • MS Word
    • Jobs Study
      • BCS
      • Bank
      • Primary
      • Govt. job
      • Nibandhon
      • Medical Admission
      • University Admission
      • Army/Police/BDR/Anchar
    • Jobs
    • News
  • mdreadaim@gmail.com
  • Read at Home
Login > Register
Read Aim
Read Aim
  • Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
  • readaim.com
  • 0
সরকারি আয়ের উৎসসমূহ বর্ণনা কর।

প্রশ্ন:- সরকারি আয়ের উৎসসমূহ বর্ণনা কর।

উত্তর::ভূমিকা: সরকারের মূল কাজ হলো জনগণের জীবনমান উন্নত করা এবং দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করা। আর এই বিশাল কর্মযজ্ঞ পরিচালনার জন্য প্রয়োজন হয় বিপুল অর্থের। একটি দেশ কতটা শক্তিশালী, তা বহুলাংশে নির্ভর করে তার রাজস্ব আয়ের ওপর। সরকারের এই আয়ের প্রধান উৎসগুলো হলো বিভিন্ন ধরনের কর, শুল্ক, ফি এবং অন্যান্য অ-কর রাজস্ব। এই আয়ের উৎসগুলোকে আমরা যত সহজে বুঝতে পারব, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে আমাদের ধারণা তত স্পষ্ট হবে।

সরকারি আয়ের উৎসসমূহ:-

১।প্রত্যক্ষ কর (Direct Tax): প্রত্যক্ষ কর হলো সেই কর যা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সরাসরি সরকারের কাছে প্রদান করে। এর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত হলো আয়কর। একজন চাকরিজীবী বা ব্যবসায়ী তার আয়ের একটি নির্দিষ্ট অংশ সরকারকে কর হিসেবে দেন। এই করের পরিমাণ সাধারণত আয়ের পরিমাণ বৃদ্ধির সাথে সাথে বৃদ্ধি পায়, যাকে প্রগতিশীল কর বলে। এছাড়াও, সম্পদ কর, অর্থাৎ কোনো ব্যক্তির মোট সম্পদের ওপর যে কর ধার্য করা হয়, তাও এই শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত। এই কর সরাসরি করদাতার ওপর চাপ সৃষ্টি করে এবং করের বোঝা অন্যের ওপর চাপানো যায় না।

২।মূল্য সংযোজন কর (VAT): মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট হলো একটি পরোক্ষ কর যা প্রায় প্রতিটি পণ্য ও সেবার ওপর ধার্য করা হয়। যখন কোনো পণ্য উৎপাদিত হয় বা কোনো সেবা প্রদান করা হয়, তখন প্রতিটি স্তরে তার মূল্যের ওপর একটি নির্দিষ্ট হারে এই কর যুক্ত হয়। যেমন, একটি শার্ট তৈরির সময় সুতা, কাপড়, বোতাম ইত্যাদি কেনা থেকে শুরু করে শার্টটি যখন দোকানে বিক্রি হয়, তখন পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে এর মূল্যের ওপর কর যুক্ত হয়। এর ফলে, এই করের বোঝা শেষ পর্যন্ত ক্রেতার ওপর গিয়ে পড়ে।

৩।আবগারি শুল্ক (Excise Duty): আবগারি শুল্ক হলো কিছু নির্দিষ্ট পণ্য, যেমন মদ, সিগারেট, পেট্রোলিয়াম, এবং বিভিন্ন বিলাসজাত দ্রব্যের ওপর আরোপিত কর। সাধারণত, এই পণ্যগুলো দেশের অভ্যন্তরে উৎপাদিত হয় এবং উৎপাদনকারীকে এই শুল্ক প্রদান করতে হয়। এই শুল্কের মূল উদ্দেশ্য হলো সরকার কর্তৃক এই ধরনের পণ্যের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা এবং একইসাথে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি করা। যেমন, যখন কেউ এক প্যাকেট সিগারেট কেনে, তখন তার দামের একটি বড় অংশ আবগারি শুল্ক হিসেবে সরকার পায়।

৪।শুল্ক (Customs Duty): শুল্ক হলো সেই কর যা আমদানি ও রপ্তানিকৃত পণ্যের ওপর ধার্য করা হয়। যখন কোনো দেশ থেকে পণ্য আমদানি করা হয়, তখন তার ওপর আমদানি শুল্ক দিতে হয়। এই শুল্কের উদ্দেশ্য হলো একদিকে যেমন দেশের অভ্যন্তরে উৎপাদিত পণ্যকে সুরক্ষা দেওয়া, তেমনি রাজস্ব আয় বাড়ানো। একইভাবে, কিছু কিছু পণ্যের ওপর রপ্তানি শুল্কও ধার্য করা হয়। এই শুল্ক দেশের বাণিজ্য নীতি এবং অভ্যন্তরীণ শিল্পকে সুরক্ষা প্রদানের একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে।

৫।কর বহির্ভূত রাজস্ব (Non-Tax Revenue): সরকারের আয়ের একটি বড় অংশ আসে কর বহির্ভূত খাত থেকে। এর মধ্যে রয়েছে সরকারি বিভিন্ন সম্পত্তি ও সেবা থেকে প্রাপ্ত আয়। যেমন, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, যেমন বাংলাদেশ রেলওয়ে বা বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের আয়, এই রাজস্বের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়াও, বিভিন্ন সরকারি ফি, লাইসেন্স নবায়নের ফি, জরিমানা এবং টোল থেকেও সরকার আয় করে থাকে। এই উৎসগুলো দেশের অর্থনীতিতে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।

৬।অন্যান্য কর (Other Taxes): সরকারের আয়ের উৎস শুধু প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ করের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, আরও নানা ধরনের কর থেকে রাজস্ব আসে। এর মধ্যে রয়েছে ভ্রমণ কর যা বিদেশ ভ্রমণের সময় প্রদান করতে হয়, সম্পত্তি হস্তান্তর কর যা জমি বা সম্পত্তি কেনা-বেচার সময় দিতে হয়, এবং যানবাহন কর যা মোটরগাড়ির মালিকদের পরিশোধ করতে হয়। এছাড়াও, পেশা কর এবং উপহার কর এর মতো করও সরকারের রাজস্ব আয়ে অবদান রাখে।

৭।ভূমি রাজস্ব (Land Revenue): ভূমি রাজস্ব হলো জমির মালিকানার ওপর ধার্যকৃত একটি বার্ষিক কর। যারা কৃষি বা অ-কৃষি কাজে জমি ব্যবহার করে, তাদের এই কর প্রদান করতে হয়। এটি সরকারের একটি ঐতিহ্যবাহী আয়ের উৎস এবং গ্রামের অর্থনীতিতে এর গুরুত্ব অনেক। ভূমি রাজস্বের পরিমাণ জমির ধরন, অবস্থান এবং ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে। এই করের মাধ্যমে সরকার একদিকে যেমন জমির সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করে, তেমনি স্থানীয় উন্নয়নমূলক কাজের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করে।

৮।টোল ও ফি (Toll and Fees): সরকার জনগণের জন্য যে সকল সেবা প্রদান করে, তার বিনিময়ে প্রায়শই টোল বা ফি আদায় করে। যেমন, যখন কোনো ব্যবহারকারী একটি সেতু বা হাইওয়ে ব্যবহার করে, তখন তাকে টোল দিতে হয়। একইভাবে, বিভিন্ন সরকারি পরিষেবা, যেমন পাসপোর্ট তৈরি, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু, এবং বিভিন্ন সরকারি আবেদন জমা দেওয়ার জন্য ফি দিতে হয়। এই টোল ও ফিগুলো সরকারের রাজস্ব আয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এই পরিষেবাগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের খরচ মেটাতে সাহায্য করে।

৯।জরিমানা ও দণ্ড (Fines and Penalties): যখন কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান আইন অমান্য করে, তখন সরকার তাদের ওপর জরিমানা বা দণ্ড আরোপ করে। এই জরিমানাগুলিও সরকারের রাজস্বের একটি উৎস। যেমন, ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের জন্য ট্রাফিক পুলিশ যে জরিমানা আদায় করে, তা সরাসরি সরকারি কোষাগারে জমা হয়। একইভাবে, কর ফাঁকি দেওয়া বা অন্য কোনো অর্থনৈতিক অপরাধের জন্য যে দণ্ডমূলক ফি নেওয়া হয়, তাও সরকারের আয় বাড়াতে সাহায্য করে। এই জরিমানাগুলো আইন প্রয়োগের একটি শক্তিশালী উপায় হিসেবেও কাজ করে।

১০।সরকারি উদ্যোগ থেকে আয় (Income from Public Enterprises): সরকার কিছু কিছু বাণিজ্যিক উদ্যোগের মালিকানা বা নিয়ন্ত্রণ রাখে, যেগুলোকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন উদ্যোগ বলা হয়। যেমন, বাংলাদেশ রেলওয়ে, বাংলাদেশ বিমান, বা বিভিন্ন বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি। এই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে যে লাভ করে, তার একটি অংশ সরকারের রাজস্ব হিসেবে জমা হয়। এই ধরনের উদ্যোগ থেকে প্রাপ্ত আয় দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।

১১।লোন ও ঋণ (Loans and Borrowing): সরকার যখন তার নিজস্ব আয় থেকে ব্যয় মেটাতে পারে না, তখন বিভিন্ন দেশীয় বা আন্তর্জাতিক উৎস থেকে ঋণ গ্রহণ করে। এই ঋণগুলো সাময়িকভাবে সরকারের আয়ের উৎস হিসেবে কাজ করে। যেমন, বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক বা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল থেকে নেওয়া ঋণ দেশের বড় বড় উন্নয়ন প্রকল্প, যেমন বড় সেতু নির্মাণ বা অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য ব্যবহার করা হয়। অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে সরকার বন্ড বা ট্রেজারি বিল বিক্রি করেও ঋণ সংগ্রহ করতে পারে।

১২।অন্যান্য অ-কর রাজস্ব (Other Non-Tax Revenues): সরকারের রাজস্ব আয়ের কিছু অপ্রচলিত কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ উৎস রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে লটারির টিকিট বিক্রি থেকে প্রাপ্ত আয়, সরকারি সম্পত্তি বা স্থাপনা ভাড়ার মাধ্যমে প্রাপ্ত আয়, এবং বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত লাভ। এই আয়গুলো সাধারণত ছোট ছোট হলেও সম্মিলিতভাবে সরকারের রাজস্বকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করে। এছাড়া, কিছু কিছু ক্ষেত্রে সরকারি প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা থেকে প্রাপ্ত সার্ভিস চার্জও এই আয়ের অন্তর্ভুক্ত।

১৩।রাজস্ব বন্টন (Revenue Sharing): বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় সরকার অনেক সময় রাজ্য বা স্থানীয় সরকারের সাথে তাদের রাজস্ব ভাগ করে নেয়। এই প্রক্রিয়াকে রাজস্ব বন্টন বলা হয়। যেমন, কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক সংগৃহীত কিছু কর বা শুল্কের একটি অংশ স্থানীয় সরকারের উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ করা হয়। এর ফলে, স্থানীয় সরকার নিজস্ব প্রকল্প এবং প্রশাসনিক ব্যয় মেটাতে পারে। এই বন্টন ব্যবস্থা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মধ্যে একটি ভারসাম্যপূর্ণ উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

১৪।বেসরকারি-সরকারি অংশীদারিত্ব (PPP): বেসরকারি-সরকারি অংশীদারিত্ব বা পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (PPP) হলো এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে সরকার এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে কোনো প্রকল্প বা সেবা বাস্তবায়ন করে। যেমন, একটি হাইওয়ে বা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে সরকার এবং একটি বেসরকারি কোম্পানি একসঙ্গে কাজ করতে পারে। এই ধরনের অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সরকার বিনিয়োগ আকর্ষণ করে এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা ও প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারে। এই প্রকল্পের লাভ বা আয় সরকারের রাজস্ব আয়ের একটি উৎস হিসেবে কাজ করে।

১৫।রয়্যালটি ও লাইসেন্স ফি (Royalty and Licence Fees): সরকার প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার বা নির্দিষ্ট কিছু ব্যবসা পরিচালনার জন্য রয়্যালটি এবং লাইসেন্স ফি আদায় করে। যেমন, কোনো কোম্পানি যদি কোনো খনি থেকে কয়লা বা গ্যাস উত্তোলন করতে চায়, তখন তাকে সরকারকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ রয়্যালটি দিতে হয়। একইভাবে, বিভিন্ন শিল্প বা ব্যবসার জন্য লাইসেন্স নিতেও সরকারকে ফি প্রদান করতে হয়। এই রয়্যালটি এবং লাইসেন্স ফিগুলো সরকারের আয়ের একটি স্থিতিশীল এবং গুরুত্বপূর্ণ উৎস।

১৬।শেয়ার বিক্রি থেকে আয় (Income from Share Sales): সরকার যখন কোনো রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার জনসাধারণের কাছে বিক্রি করে, তখন সেই শেয়ার বিক্রি থেকেও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ রাজস্ব আয় হয়। এই প্রক্রিয়াকে সাধারণত বিরাষ্ট্রীয়করণ বলা হয়। শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে সরকার একদিকে যেমন তাৎক্ষণিক অর্থ সংগ্রহ করতে পারে, তেমনি প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনায় আরও দক্ষতা ও স্বচ্ছতা আনতে পারে। এই আয় সাধারণত বড় উন্নয়নমূলক প্রকল্প বা বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যবহার করা হয়।

১৭।বৈদেশিক অনুদান ও সাহায্য (Foreign Grants and Aid): অনেক সময় সরকার বিভিন্ন বিদেশি দেশ, আন্তর্জাতিক সংস্থা বা দাতব্য প্রতিষ্ঠান থেকে অনুদান বা সাহায্য পেয়ে থাকে। এই অনুদানগুলো সাধারণত বিশেষ কোনো উন্নয়নমূলক প্রকল্প, যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য বা পরিবেশ রক্ষার জন্য দেওয়া হয়। এই অর্থ সরকারকে তার নিজস্ব সম্পদ ব্যবহার না করেই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে সাহায্য করে। তবে, এই ধরনের অনুদান বা সাহায্য সবসময় পাওয়া যায় না এবং এর ওপর নির্ভরশীলতা দেশের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

উপসংহার: সরকারি আয়ের এই বিভিন্ন উৎসগুলো একটি দেশের অর্থনৈতিক ভিত্তি। এই উৎসগুলোর সঠিক ও কার্যকর ব্যবস্থাপনা একটি দেশের উন্নয়নের চাকা সচল রাখে। সরকার যত বেশি রাজস্ব আয় করতে পারবে, তত বেশি জনকল্যাণমূলক কাজ, যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যয় করতে পারবে। সুতরাং, সরকারের আয় বৃদ্ধি এবং এর স্বচ্ছ ব্যবহার নিশ্চিত করা একটি দেশের সার্বিক প্রগতির জন্য অপরিহার্য।

একনজরে উত্তর দেখুন

সরকারি আয়ের উৎসসমূহ

  1. 🔵 প্রত্যক্ষ কর
  2. 🟣 মূল্য সংযোজন কর
  3. 🟤 আবগারি শুল্ক
  4. 🟡 শুল্ক
  5. ⚪ কর বহির্ভূত রাজস্ব
  6. 🟠 অন্যান্য কর
  7. 🟢 ভূমি রাজস্ব
  8. 🟪 টোল ও ফি
  9. ⚫ জরিমানা ও দণ্ড
  10. 🟫 সরকারি উদ্যোগ থেকে আয়
  11. 🟩 লোন ও ঋণ
  12. 🟨 অন্যান্য অ-কর রাজস্ব
  13. 🟥 রাজস্ব বন্টন
  14. 🟦 বেসরকারি-সরকারি অংশীদারিত্ব
  15. 🟨 রয়্যালটি ও লাইসেন্স ফি
  16. 🟩 শেয়ার বিক্রি থেকে আয়
  17. 🟪 বৈদেশিক অনুদান ও সাহায্য।
প্রশ্নটির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

১৯৯১ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি বড় পরিবর্তন আসে যখন সরকার মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট (VAT) চালু করে। এর আগে, ১৯৮৪ সালের কর জরিপে দেখা যায়, দেশের মোট রাজস্বের প্রায় ৬৫% আসত পরোক্ষ কর থেকে, যার বেশিরভাগই ছিল আমদানি শুল্ক। ভ্যাট প্রবর্তনের ফলে কর ব্যবস্থায় এক নতুন ধারা তৈরি হয়, যা রাজস্ব বৃদ্ধি এবং কর ফাঁকি রোধে কার্যকর ভূমিকা রাখে। ঐতিহাসিক তথ্যানুসারে, ব্রিটিশ আমল থেকেই ভূমি রাজস্ব ছিল সরকারের আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস। তবে, আধুনিককালে শিল্পায়ন ও নগরায়নের ফলে আয়কর এবং শুল্কের মতো খাতগুলো আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। সম্প্রতি, ডিজিটাল লেনদেনের ওপর নির্ভরতা বেড়ে যাওয়ায় ই-কমার্স ও অন্যান্য ডিজিটাল সেবার ওপর কর আরোপ করে রাজস্ব আদায়ের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে, যা দেশের অর্থনীতিতে একটি নতুন মাত্রা যোগ করছে।

Tags: সরকারি আয়সরকারি আয়ের উৎসসরকারি আয়ের উৎসগুলোসরকারি আয়ের উৎসসমূহসরকারি আয়ের উৎসসমূহ বর্ণনাসরকারি আয়ের উৎসসমূহ বর্ণনা করসরকারি আয়ের উৎসসমূহ ব্যাখ্যা
  • Previous চাহিদা ও যোগান রেখার সাহায্যে কিভাবে ভারসাম্য দাম ও পরিমাণ নির্ধারণ করা যায়?
  • Next  সরকারি আয় – এর সজ্ঞা।
Read Aim

SUBSCRIBE


    JOB CIRCULAR

    • Media/Ads/Event Mngnt (145)
    • Medical/Pharmaceutical (123)
    • NGO/Organization (323)
    • Production/Operation (142)
    • Research/Consultancy (85)
    • Secretary/Receptionist (188)
    • Security/Support Service (99)
    • Others (59)

    LEARNING & EARNING

    • English Article
    • Bearded Dragon
    • Cats
    • Dogs
    • Guinea Pigs
    • Insurance
    • Lawyer
    • Rabbits
    • Earn Money Online
    • Others

    CATEGORIES

    • Computer (12)
    • DEGREE (4)
    • English Article (27)
    • GRAMMAR (138)
    • Health Tips (2)
    • Honours (987)
    • Jobs (16)
    • Jobs Study (33)
    • News (1158)
    • PDF BOOK (78)

    RECENT POST

    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।

    2025 All Rights Reserved readaim.com

    • Contact
    • About
    • Privacy
    • Blog
    • READ AIM