• Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
    • Home
    • Class 0-12
    • Grammar
      • Bangla Grammar
      • English Grammar
      • Arabic Grammar
    • Computer
      • MS Word
    • Jobs Study
      • BCS
      • Bank
      • Primary
      • Govt. job
      • Nibandhon
      • Medical Admission
      • University Admission
      • Army/Police/BDR/Anchar
    • Jobs
    • News
  • mdreadaim@gmail.com
  • Read at Home
Login > Register
Read Aim
Read Aim
  • Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
  • readaim.com
  • 0
সামষ্টিক অর্থনীতির লক্ষসমূহ সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর।

প্রশ্ন:- সামষ্টিক অর্থনীতির লক্ষসমূহ সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর।

উত্তর::ভূমিকা: অর্থনীতির দুটি প্রধান শাখা আছে, যার মধ্যে একটি হলো সামষ্টিক অর্থনীতি। সামষ্টিক অর্থনীতি একটি দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে কাজ করে, যেমন জাতীয় আয়, মোট দেশজ উৎপাদন (GDP), মুদ্রাস্ফীতি এবং বেকারত্ব। এর মূল লক্ষ্য হলো একটি দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা, যা প্রতিটি নাগরিকের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সহায়ক। সামষ্টিক অর্থনীতির বিভিন্ন লক্ষ্য অর্জনের মাধ্যমে একটি দেশের সার্বিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা সম্ভব।

সামষ্টিক অর্থনীতির লক্ষসমূহ:-

১। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি: অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বলতে কোনো দেশের মোট দেশজ উৎপাদন (GDP) বৃদ্ধিকে বোঝায়। যখন কোনো দেশের GDP বাড়ে, তখন বোঝা যায় যে সেই দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়ছে এবং মানুষের আয় ও জীবনযাত্রার মান উন্নত হচ্ছে। এটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে, নতুন বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি করে এবং দেশের মানুষের জন্য অধিক সম্পদ ও সুবিধা নিয়ে আসে। স্থিতিশীল ও উচ্চ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি একটি দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

২। পূর্ণ কর্মসংস্থান: পূর্ণ কর্মসংস্থান হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে দেশের সকল কর্মক্ষম মানুষ তাদের যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পায়। এটি বেকারত্বের হার সর্বনিম্ন পর্যায়ে নিয়ে আসে। পূর্ণ কর্মসংস্থান থাকলে দেশের মোট উৎপাদন বাড়ে, কারণ সকল শ্রমশক্তি উৎপাদনে অংশ নিতে পারে। এটি সমাজে আয়বৈষম্য কমিয়ে আনে এবং জনগণের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ায়, যা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে আরও গতিশীল করে তোলে।

৩। স্থিতিশীল মূল্যস্তর: স্থিতিশীল মূল্যস্তর বলতে বোঝায় বাজারে পণ্যের দামের অস্বাভাবিক ওঠানামা না হওয়া। যখন মুদ্রাস্ফীতি (পণ্যের দাম বৃদ্ধি) বা মুদ্রা সংকোচন (পণ্যের দাম হ্রাস) নিয়ন্ত্রণে থাকে, তখন মানুষের ক্রয়ক্ষমতা স্থিতিশীল থাকে। এটি মানুষের সঞ্চয়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এবং ব্যবসায়িক বিনিয়োগের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য পরিবেশ তৈরি করে। স্থিতিশীল মূল্যস্তর বজায় রাখা সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।

৪। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ: মুদ্রাস্ফীতি হলো দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত বৃদ্ধি, যা জনগণের ক্রয়ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। যদি মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তবে এটি মানুষের সঞ্চয়কে ঝুঁকিতে ফেলে এবং অর্থনৈতিক পরিকল্পনাকে ব্যাহত করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিভিন্ন আর্থিক নীতি প্রয়োগের মাধ্যমে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখে, যেমন সুদের হার বাড়ানো বা কমানো। একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় মুদ্রাস্ফীতি থাকা অর্থনীতির জন্য স্বাভাবিক হলেও, অতিরিক্ত মুদ্রাস্ফীতি দেশের জন্য ক্ষতিকর।

৫। দারিদ্র্য হ্রাস: দারিদ্র্য হ্রাস সামষ্টিক অর্থনীতির একটি অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। এর উদ্দেশ্য হলো সমাজের নিম্ন আয়ের মানুষদের অর্থনৈতিক অবস্থা উন্নত করা এবং তাদের জীবনযাত্রার মান বাড়ানো। সরকার বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি, কর্মসংস্থানমূলক প্রকল্প এবং শিক্ষায় বিনিয়োগের মাধ্যমে এই লক্ষ্য অর্জন করতে চেষ্টা করে। দারিদ্র্য হ্রাস হলে সমাজে সমতা বৃদ্ধি পায় এবং মানুষের অর্থনৈতিক সুযোগ বাড়ে, যা সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে সাহায্য করে।

৬। লেনদেনের ভারসাম্য: লেনদেনের ভারসাম্য বলতে কোনো দেশের আমদানি ও রপ্তানির মধ্যে একটি সুষ্ঠু সম্পর্ক বজায় রাখাকে বোঝায়। যখন কোনো দেশের রপ্তানি তার আমদানির চেয়ে বেশি হয়, তখন সেই দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লেনদেনের ভারসাম্যে ঘাটতি থাকলে দেশের অর্থনীতি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং বৈদেশিক ঋণ বাড়তে পারে।

৭। পরিবেশ সুরক্ষা: আধুনিক সামষ্টিক অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য হলো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করা। এটি টেকসই উন্নয়নের (Sustainable Development) ধারণার সাথে সম্পর্কিত। এর মাধ্যমে পরিবেশ দূষণ কমানো, প্রাকৃতিক সম্পদের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করা সম্ভব হয়। পরিবেশের ক্ষতি করে এমন অর্থনৈতিক কার্যক্রম দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধির জন্য টেকসই নয়।

৮। সম্পদের সুষম বণ্টন: সম্পদের সুষম বণ্টন বলতে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের মধ্যে আয় ও সম্পদের ভারসাম্যপূর্ণ বিতরণকে বোঝায়। এটি সমাজে ধনী-গরিবের ব্যবধান কমিয়ে আনে এবং অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করতে সাহায্য করে। সরকার কর আরোপ, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচী এবং ভর্তুকি প্রদানের মতো নীতি প্রয়োগ করে এই লক্ষ্য অর্জন করতে পারে। সম্পদের সুষম বণ্টন একটি সুস্থ ও স্থিতিশীল সমাজ গঠনের জন্য অপরিহার্য।

৯। আর্থিক স্থিতিশীলতা: আর্থিক স্থিতিশীলতা বলতে দেশের ব্যাংক, শেয়ার বাজার এবং অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সুষ্ঠু ও নিরাপদ কার্যকারিতাকে বোঝায়। যখন দেশের আর্থিক ব্যবস্থা স্থিতিশীল থাকে, তখন বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা বাড়ে এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড নির্বিঘ্নে চলতে পারে। আর্থিক সংকট বা পতন রোধ করা এই লক্ষ্যের প্রধান উদ্দেশ্য। একটি শক্তিশালী আর্থিক ব্যবস্থা ছাড়া কোনো দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি টেকসই হতে পারে না।

উপসংহার: সামষ্টিক অর্থনীতির এই লক্ষ্যগুলো একে অপরের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির মতো বিষয়গুলো একটি দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। এই লক্ষ্যগুলো সঠিকভাবে অর্জিত হলে তা একটি স্থিতিশীল, সমৃদ্ধ এবং সমতাপূর্ণ সমাজ গঠনে সাহায্য করে, যা প্রতিটি নাগরিকের জন্য একটি উন্নত জীবন নিশ্চিত করে।

একনজরে উত্তর দেখুন
  1. 📈 অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি
  2. 💼 পূর্ণ কর্মসংস্থান
  3. 💰 স্থিতিশীল মূল্যস্তর
  4. ⚖️ মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ
  5. 🤝 দারিদ্র্য হ্রাস
  6. 🌍 লেনদেনের ভারসাম্য
  7. 🌳 পরিবেশ সুরক্ষা
  8. 📊 সম্পদের সুষম বণ্টন
  9. 🛡️ আর্থিক স্থিতিশীলতা
প্রশ্নটির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

১৯৩০-এর দশকে মহা মন্দার (Great Depression) পর সামষ্টিক অর্থনীতির গুরুত্ব বেড়ে যায়। ব্রিটিশ অর্থনীতিবিদ জন মেনার্ড কেইনস ১৯৩৬ সালে তার বিখ্যাত বই “The General Theory of Employment, Interest and Money” প্রকাশ করেন, যা আধুনিক সামষ্টিক অর্থনীতির ভিত্তি স্থাপন করে। পরবর্তীতে, ১৯৭০-এর দশকে বিশ্বজুড়ে স্ট্যাগফ্লেশন (মুদ্রাস্ফীতি ও বেকারত্ব উভয়ই উচ্চ থাকার অবস্থা) দেখা দিলে সামষ্টিক অর্থনীতির লক্ষ্যগুলো পুনর্বিবেচনা করা হয়। বর্তমানে, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDGs) অর্জনের জন্য পরিবেশ সুরক্ষা এবং দারিদ্র্য হ্রাসের মতো বিষয়গুলো সামষ্টিক অর্থনীতির আলোচনায় বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে।

Tags: সামষ্টিক অর্থনীতিসামষ্টিক অর্থনীতির লক্ষসামষ্টিক অর্থনীতির লক্ষসমূহ
  • Previous জাতীয় আয় কী?
  • Next ব্যাস্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতির মধ্যে পার্থক্য লিখ।
Read Aim

SUBSCRIBE


    JOB CIRCULAR

    • Media/Ads/Event Mngnt (145)
    • Medical/Pharmaceutical (123)
    • NGO/Organization (323)
    • Production/Operation (142)
    • Research/Consultancy (85)
    • Secretary/Receptionist (188)
    • Security/Support Service (99)
    • Others (59)

    LEARNING & EARNING

    • English Article
    • Bearded Dragon
    • Cats
    • Dogs
    • Guinea Pigs
    • Insurance
    • Lawyer
    • Rabbits
    • Earn Money Online
    • Others

    CATEGORIES

    • Computer (12)
    • DEGREE (4)
    • English Article (27)
    • GRAMMAR (138)
    • Health Tips (2)
    • Honours (987)
    • Jobs (16)
    • Jobs Study (33)
    • News (1158)
    • PDF BOOK (78)

    RECENT POST

    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।

    2025 All Rights Reserved readaim.com

    • Contact
    • About
    • Privacy
    • Blog
    • READ AIM