স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস সাজেশন অনার্স প্রথম বর্ষ সমাজ
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস – ২১১৫০১ বইটির সকল প্রশ্নউত্তর পাওয়ার জন্য জন্য আমাদের সাইটটি ঘুরে আসুন। যেখন থেকে খুশি ধারাবহিকভাবে পড়ুন।
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস এর পরিচয়
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস বলতে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পটভূমি, ঘটনাবলি এবং সংগ্রামের ইতিহাসকে বোঝায়। এই ইতিহাসে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের বিচ্ছিন্ন হওয়া, ভাষা আন্দোলন, রাজনৈতিক আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ঘটনাগুলো অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
১৯৪৭ সালে ভারত বিভাজনের পর পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) এবং পশ্চিম পাকিস্তান (বর্তমান পাকিস্তান) নিয়ে পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠিত হয়। কিন্তু পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও ভাষাগত বৈষম্য প্রকট হয়ে ওঠে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় এই সংগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে গণহত্যা শুরু করলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। এরপর দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে। এই পুরো প্রক্রিয়াটিই স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস হিসেবে পরিচিত।
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস বইটি টেবিলে দেখুন:
শব্দ/বাক্যাংশ | উল্লেখ সংখ্যা | ব্যবহারের উদাহরণ |
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস | ১৫ | “স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস বাঙালি জাতির গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়।” |
স্বাধীন | ২০ | “১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হয়।” |
বাংলাদেশের | ২৫ | “বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বিশ্ব ইতিহাসে এক অনন্য ঘটনা।” |
অভ্যুদয়ের | ২০ | “বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পেছনে রয়েছে ত্যাগ ও সংগ্রামের গল্প।” |
ইতিহাস | ২২ | “বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৯৭১ সাল একটি অবিস্মরণীয় বছর।” |
সজেশন | ২৫ | “এই লেখায় বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সজেশন দেওয়া হলো।” |
প্রশ্নউত্তর | ২১ | “স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস নিয়ে কিছু প্রশ্নউত্তর আলোচনা করা হলো।” |
অনার্স | ২০ | “বাংলাদেশের ইতিহাস বিষয়ে অনার্স পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।” |
সিলেবাস | ২১ | “জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে বাংলাদেশের ইতিহাস একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।” |
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় | ১০ | “জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের ইতিহাস বিষয়টি গভীরভাবে অধ্যয়ন করা হয়।” |
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস
- ভূমিকা: স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা।
- ঐতিহাসিক পটভূমি: বাংলাদেশের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলি।
- মুক্তিযুদ্ধ: ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়।
- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা: বাংলাদেশের ইতিহাস চর্চায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান।
- সজেশন: বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে গবেষণা ও অধ্যয়নের জন্য কিছু সজেশন।
- প্রশ্নউত্তর: স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস নিয়ে কিছু সাধারণ প্রশ্নউত্তর।
- উপসংহার: বাংলাদেশের ইতিহাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য।
“স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস” বইটি বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতীয় অভ্যুদয়ের পটভূমি সম্পর্কে গভীরভাবে আলোচনা করে। এই বইটি বাংলাদেশের ইতিহাসের শিক্ষার্থী, গবেষক এবং সাধারণ পাঠকদের জন্য অপরিহার্য একটি রচনা। বইটি বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক যেমন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করে।
বইটির প্রেক্ষাপট দেখুন
“স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস” বইটি বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি ব্যাপক ও গভীর আলোচনা উপস্থাপন করে। বইটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে। এটি বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাসকে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। বইটি বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায় যেমন ব্রিটিশ শাসন, পাকিস্তান আমল এবং মুক্তিযুদ্ধের সময়কালকে বিশদভাবে আলোচনা করে।
বইটির বিষয়বস্তু দেখুন
বইটির বিষয়বস্তু বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক নিয়ে গঠিত। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি এবং বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাসকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে। বইটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায় যেমন ব্রিটিশ শাসন, পাকিস্তান আমল এবং মুক্তিযুদ্ধের সময়কালকে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। বইটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক যেমন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস বুলেট পয়েন্টে দেখুন
- স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাসবাঙালি জাতির গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়, যা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয়।
- বাংলাদেশেরইতিহাসে ভাষা আন্দোলন (১৯৫২) একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যা পরবর্তীতে স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রেরণা যুগিয়েছে।
- অভ্যুদয়েরপথে ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে বাঙালিদের নিরঙ্কুশ বিজয় পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সংগ্রামকে ত্বরান্বিত করে।
- স্বাধীনতাঅর্জনের জন্য ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
- ইতিহাসে৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহিদ ও ২ লক্ষ মা-বোনের ত্যাগ বাংলাদেশের অভ্যুদয়কে সম্ভব করে তোলে।
- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়েবাংলাদেশের ইতিহাস বিষয়টি গভীরভাবে অধ্যয়ন করা হয়, যা নতুন প্রজন্মকে দেশের ইতিহাস সম্পর্কে সচেতন করে।
- সজেশনহিসেবে বলা যায়, বাংলাদেশের ইতিহাস গবেষণায় আরও বেশি আর্কাইভ ও ডিজিটাল রিসোর্স তৈরি করা প্রয়োজন।
- প্রশ্নউত্তরপর্বে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস নিয়ে সাধারণ জ্ঞান বাড়ানো যায়, যেমন: মুক্তিযুদ্ধে কতজন বীরশ্রেষ্ঠ উপাধি পেয়েছেন?
- অনার্সপর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলাদেশের ইতিহাস একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যা তাদের দেশপ্রেম ও জাতীয় চেতনা জাগ্রত করে।
- সিলেবাসঅনুযায়ী, বাংলাদেশের ইতিহাস চর্চায় মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, এবং ঐতিহাসিক নেতৃত্বের ভূমিকা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
“স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস” বইটির গুরুত্ব
“স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস” বইটি বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতীয় অভ্যুদয়ের পটভূমি সম্পর্কে গভীরভাবে আলোচনা করে। বইটি বাংলাদেশের ইতিহাসের শিক্ষার্থী, গবেষক এবং সাধারণ পাঠকদের জন্য অপরিহার্য একটি রচনা। বইটি বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক যেমন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করে।
“স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস” বইটির সজেশন
বইটির সজেশন বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক নিয়ে গঠিত। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি এবং বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাসকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে। বইটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায় যেমন ব্রিটিশ শাসন, পাকিস্তান আমল এবং মুক্তিযুদ্ধের সময়কালকে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। বইটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক যেমন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
“স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস” বইটির প্রশ্নউত্তর
বইটির প্রশ্নউত্তর অংশটি বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক নিয়ে গঠিত। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি এবং বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাসকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে। বইটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায় যেমন ব্রিটিশ শাসন, পাকিস্তান আমল এবং মুক্তিযুদ্ধের সময়কালকে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। বইটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক যেমন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
“স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস” বইটির অনার্স
বইটির অনার্স অংশটি বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক নিয়ে গঠিত। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি এবং বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাসকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে। বইটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায় যেমন ব্রিটিশ শাসন, পাকিস্তান আমল এবং মুক্তিযুদ্ধের সময়কালকে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। বইটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক যেমন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
“স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস” বইটির সিলেবাস
বইটির সিলেবাস অংশটি বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক নিয়ে গঠিত। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি এবং বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাসকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে। বইটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায় যেমন ব্রিটিশ শাসন, পাকিস্তান আমল এবং মুক্তিযুদ্ধের সময়কালকে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। বইটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক যেমন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
“স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস” বইটির জতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
বইটির জতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অংশটি বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক নিয়ে গঠিত। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি এবং বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাসকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে। বইটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায় যেমন ব্রিটিশ শাসন, পাকিস্তান আমল এবং মুক্তিযুদ্ধের সময়কালকে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। বইটিতে বাংলাদেশের ইতিহাসের বিভিন্ন দিক যেমন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
ক – বিভাগ: অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর
১। প্রশ্ন: ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য অনুসারে বাংলাদেশকে কতটি ভাগে ভাগ করা যায়?[জা.বি. ২০১৬ (অনার্স ৪র্থ বর্ষ)]
উত্তর : ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য অনুসারে বাংলাদেশকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
২। প্রশ্ন: বাংলা ভাষার আদি নিদর্শনের নাম কি? জা.বি ২০২৩
উত্তর: চর্যাপদ।
৩। প্রশ্ন: বাংলার জনপদগুলোর নাম লিখ।
উত্তর : বঙ্গ, পুণ্ড্র, সুহ্ম বা রাঢ়, গৌড়, সমতট, বরেন্দ্র, হরিকেল ইত্যাদি ।
৪। প্রশ্ন: ‘দ্বিজাতি’ তত্ত্বের প্রবর্তক কে?
উত্তর: মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ।
৫। প্রশ্ন: বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদীর নাম কী?[জা.বি. ২০১৬]
উত্তর : বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদীর নাম মেঘনা।
৬। প্রশ্ন: পদ্মা নদী কোথায় মেঘনার সাথে মিলিত হয়েছে।[জা.বি. ২০১৫, ২০১৭, ২০১৯ ]
উত্তর : চাঁদপুরে।
৭। প্রশ্ন: ভাষা আন্দোলনের দু’জন শহীদের নাম লিখ।
উত্তর: সালাম, রফিক।
৮। প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন কোনটি?[জা.বি. ২০১৯, ২০২১, ২০১৩ (অনার্স চতুর্থ বর্ষ); ২০১৪, ২০১৬, ২০১৮, ২০১৯]
উত্তর : বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন হলো- চর্যাপদ।
৯। প্রশ্ন: পূর্ব বাংলা কখন পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিত লাভ করে।
উত্তর: পুর্ব বাংলা ১৯৫৬ সালে পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিতি লাভ করে।
১০। প্রশ্ন: ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপিত হয় কত সালে?[জা.বি. ২০১৪ (অনার্স ও ডিগ্রি প্রথম বর্ষ); ২০১৯ (অনার্স ১ম বর্ষ)]
উত্তর : ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপিত হয় ২৩ মার্চ, ১৯৪০ সালে।
১১। প্রশ্ন: ১৯৫৪ সালে নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট কত দফা ঘোষণা করেন?
উত্তর: ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্ট ২১ দফা ঘোষণা করেন।
১২। প্রশ্ন: অবিভক্ত বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন?[জা.বি. ২০১৬ (অনার্স ১ম বর্ষ); ২০১৪, ২০১৬ (অনার্স ৪র্থ বর্ষ); ২০১৭, ২০১৯ (ডিগ্রি ১ম বর্ষ)]
উত্তর : অবিভক্ত বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক ।
১৩। প্রশ্ন: পাকিস্তানে প্রথম সামরিক শাসন কে জারি করেন?
উত্তর: ১৯৫৮ সালে প্রেসিডেন্ট ইস্কান্দার মির্জা পাকিস্তানের প্রথম সামরিক শাসন জারি করেন।
১৪। প্রশ্ন: দ্বি-জাতি তত্ত্বের প্রবক্তা কে?
[জা.বি. ২০১৪ (অনার্স ১ম বর্ষ); ২০১৩ (অনার্স চতুর্থ বর্ষ); ২০১৪, ২০১৬, ২০১৯ (ডিগ্রি প্রথম বর্ষ)]
উত্তর : দ্বি-জাতি তত্বের প্রবক্তা হলেন- মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ ।
১৫। প্রশ্ন: বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম মুসলিম দেশ কোনটি?
উত্তর: সেনেগাল।
১৬। প্রশ্ন: কোন কর্মসূচি বাঙালি ‘ম্যাগনাকার্টা’ নামে পরিচিত?
উত্তর: ৬ দফা কর্মসূচি বাঙালি ‘ম্যাগনাকার্টা’ নামে পরিচিত।
১৭। প্রশ্ন: বঙ্গভঙ্গ কবে হয়? [জা.বি. ২০১৫, ২০১৭ (ডিগ্রি ১ম বর্ষ)]
উত্তর : বঙ্গভঙ্গ হয় ১৯০৫ সালে।
১৮। প্রশ্ন: অখণ্ড স্বাধীন বাংলা গঠনের প্রস্তাবক কে ছিলেন?[জা.বি. ২০১৫, ২০১৭ (ডিগ্রি ১ম বর্ষ); ২০১৯ (অনার্স ১ম বর্ষ)]
উত্তর : অখণ্ড স্বাধীন বাংলা গঠনের প্রস্তাবক ছিলেন- হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
১৯। প্রশ্ন: ২৫ শে মার্চের গণহত্যার সাংকেতিক নাম কি ছিল?
উত্তর: ‘অপারেশন সার্চলাইট’।
২০। প্রশ্ন: মৌলিক গণতন্ত্র অধ্যাদেশ কে জারি করেন?
উত্তর: মৌলিক গণতন্ত্র আধ্যাদেশ জারি করেন জেনারেল আইয়ুব খান।
২১। প্রশ্ন: L.F.O এর পূর্ণরূপ কি? জা.বি. ২০২৩
উত্তর: Legal Framework Order.
২২। প্রশ্ন: কোন আইন দ্বারা ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্ত হয়েছিল। [জা.বি. ২০১৪ (অনার্স ১ম+৪র্থ বর্ষ); ২০১৫ (ডিগ্রি ১ম বর্ষ)]
উত্তর : ভারত স্বাধীনতা আইন দ্বারা ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্ত হয়েছিল ।
২৩। প্রশ্ন: মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?
উত্তর: তাজউদ্দিন আহমেদ।
২৪। প্রশ্ন: পূর্ব বাংলার প্রথম গভর্নর কে ছিলেন?
[জা.বি. ২০১৮ (অনার্স প্রথম বর্ষ); ২০১৩ (অনার্স চতুর্থ বর্ষ); ২০১৯ (ডিগ্রি ১ম বর্ষ)]
উত্তর : স্যার ফ্রেডারিক চালমার্স বোর্ন।
২৫। প্রশ্ন: মৌলিক গণতন্ত্রে কতজনের ভোটের অধিকার ছিল?
উত্তর: মৌলিক গণতন্ত্রের ভোটাধিকার ছিল ৮০,০০০ জনের।
২৬। প্রশ্ন: বাকশাল এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তর: বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক লীগ।
২৭। প্রশ্ন: পাকিস্তান গণপরিষদে কে সর্বপ্রথম উর্দুর সাথে বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব দেন?
উত্তর : পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ।
২৮। প্রশ্ন: মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়? ২০২৩
উত্তর: ১১ টি।
২৯। প্রশ্ন: বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়েছে কোন ভাষা থেকে?
উত্তর: ড. সুনিতি কুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, মাগধী প্রাকৃত থেকে বাংলা ভাষার উদ্ভব।
৩০। প্রশ্ন: স্বাধীন পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল কে?
উত্তর : মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ।
৩১। প্রশ্ন: আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রথম সভাপতি কে ছিলেন?
উত্তর: আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রথম সভাপতি ছিলেন মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
৩২। প্রশ্ন: বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম কে উত্তোলন করেন?
উত্তর: বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন আ.স.ম আব্দুর রব।
৩৩। প্রশ্ন: ভূপ্রকৃতি কী?
উত্তর : কোনো অঞ্চলের অবস্থান, আকার, আয়তন, আবহাওয়া, জলবায়ু ইত্যাদির সমষ্টি হলো ভূপ্রকৃতি।
৩৪। প্রশ্ন: বাংলাদেশের সংবিধান কত তারিখ থেকে কার্যকরী করা হয়।
উত্তর: ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে।
৩৫। প্রশ্ন: প্রাচীন বাংলার ভূপ্রকৃতিকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : প্রাচীন বাংলার ভূপ্রকৃতিকে চার ভাগে ভাগ করা যায়।
৩৬। প্রশ্ন: কত সালে বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দেন।
উত্তর: বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দেন।
৩৭। প্রশ্ন: বদ্বীপ কী?
উত্তর : প্রবহমান নদনদীর মধ্যবর্তী অঞ্চলে গড়ে ওঠা গ্রিক শব্দ ডেল্টা বা বাংলা ‘ব’ আকৃতিক ভূমিকে বদ্বীপ বলা হয়।
৩৮। প্রশ্ন: অখন্ড বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন? জা.বি. ২০২৩
উত্তর: এ. কে. ফজলুল হক।
৩৯। প্রশ্ন: মুজিবনগর সরকার কোথায় গঠিত হয়েছিল?
উত্তর: মেহেরপুরের ভবেরপাড়া গ্রামের বৈদ্যনাথ তলায়।
৪০। প্রশ্ন: ‘আইন ই আকবরি’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তর : ঐতিহাসিক আবুল ফজল।
৪১। প্রশ্ন: মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা কত নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল?
উত্তর: মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা ২ নং সেক্টরে ছিল।
৪২। প্রশ্ন: প্রচীন বাংলার প্রধান নদনদীর নাম উল্লেখ কর।
উত্তর : প্রাচীন বাংলার প্রধান নদনদী হলো-
• গঙ্গা,
• ব্রহ্মপুত্র,
• তিস্তা ও
• করতোয়া।
৪৩। প্রশ্ন: মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান কে পরিচালনা করেন?
উত্তর: অধ্যাপক এম. ইউসুফ আলী।
৪৪। প্রশ্ন: কত সালে বাংলাদেশ জাতীয় সংঘের সদস্যপদ লাভ করে?
উত্তর: ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর।
৪৫। প্রশ্ন: জনপদ কী?
উত্তর : বাংলার মানুষ প্রাচীনকালে যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ভৌগোলিক এলাকায় বসবাস করতো তার সমষ্টিকে জনপদ বলে।
৪৬। প্রশ্ন: ১৯৭১ সালের অস্থায়ী সরকারের রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
৪৭। প্রশ্ন: মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন?
উত্তর: মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তাজউদ্দিন আহমেদ।
৪৮। প্রশ্ন: অখণ্ড স্বাধীন বাংলা গঠনের প্রস্তাবক কে ছিলেন?
উত্তর: হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও শরৎচন্দ্র বসু।
৪৯। প্রশ্ন: বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতিদানকারী দেশ কোনটি? ২০২৩
উত্তর: ১৯৭১ সালে ৬ ডিসেম্বর প্রথম ভুটান এবং দ্বিতীয় ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
৫০। প্রশ্ন: মুক্তিযুদ্ধের সর্বোচ্চ খেতাব কী?
উত্তর: বীরশ্রেষ্ঠ।
৫১। প্রশ্ন: প্রাচীন বাংলার ৫টি জনপদের নাম উল্লেখ কর।
উত্তর : প্রাচীন বাংলার ৫টি জনপদের নাম-
• ১. বঙ্গ,
• ২. গৌড়,
• ৩. পুন্ড্র,
• ৪. বরেন্দ্র ও
• ৫. রাঢ়।
৫২। প্রশ্ন: ভারত স্বাধীনতা আইন কবে পাস হয়?
উত্তর: ১৯৪৭ সালে।
৫৩। প্রশ্ন: কোন গ্রন্থে সর্বপ্রথম ‘বঙ্গ’ নামের উল্লেখ পাওয়া যায়?
উত্তর : ‘ঐতরেয় আরণ্যক’ গ্রন্থে সর্বপ্রথম ‘বঙ্গ’ নামের উল্লেখ পাওয়া যায়।
৫৪। প্রশ্ন: ‘বঙ্গভঙ্গ’ কত সালে হয়?
উত্তর: ‘বঙ্গভঙ্গ’ ১৯০৫ সালে হয়।
৫৫। প্রশ্ন: বাংলা নামের উৎপত্তি কোন নাম থেকে এসেছে বলে ধারণা করা হয়?
উত্তর : বাংলা নামের উৎপত্তি ‘বঙ্গ’ নাম থেকে এসেছে বলে ধারণা করা হয়।
৫৬। প্রশ্ন: মুক্তিযুদ্ধে উপাধি প্রাপ্ত দুজন মহিলা বীর প্রতীকের নাম লিখ?
উত্তর: ডা. সেতারা বেগম ও তারামন বিবি।
৫৭। প্রশ্ন: বঙ্গভঙ্গের পর পুর্ব বাংলার গভর্নর হয় কে?
উত্তর: বাম্পফিল্ড ফুলার।
৫৮। প্রশ্ন: ‘বঙ্গ’ জনপদের ৫টি অঞ্চলের নাম লিখ।
উত্তর : ‘বঙ্গ’ জনপদের ৫টি অঞ্চলের নাম-
• ১. বিক্রমপুর,
• ২. ঢাকা,
• ৩. ফরিদপুর,
• ৪. কুমিল্লা ও
• ৫. ময়মনসিংহ।
৫৯। প্রশ্ন: কত সালে বঙ্গভঙ্গ রদ করা হয়?
উত্তর: ১৯১১ সালের ১২ ডিসেম্বর বঙ্গভঙ্গ রদ করা হয়।
৬০। প্রশ্ন: মুক্তিযুদ্ধের কতজন মুক্তিযোদ্ধা সর্বোচ্চ খেতাব লাভ করেন?
উত্তর: ৭ জন।
৬১। প্রশ্ন: গৌড় জনপদ প্রাচীন কোন কোন অঞ্চল নিয়ে গড়ে উঠেছিল?
উত্তর : গৌড় জনপদ প্রচীন বীরভূম, বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ ও মালদহ অঞ্চল নিয়ে গড়ে উঠেছিল।
৬২। প্রশ্ন: ঐতিহাসিক ‘লাহোর প্রস্তাব’ উত্থাপিত হয় কত সালে?
উত্তর: ১৯৪৯ সালের ২৩ মার্চ।
৬৩। প্রশ্ন: প্রাচীন বাংলার কোন জনপদ থেকে বাংলাদেশ নাম হয়েছে?
উত্তর : প্রাচীন বাংলার বঙ্গ জনপদ থেকে বাংলাদেশ নাম হয়েছে।
৬৪। প্রশ্ন: অবিভক্ত বাংলার শেষ মুখ্যমন্ত্রী কে ছিলেন?
উত্তর: হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
৬৫। প্রশ্ন: রাজা শশাঙ্কের উপাধি কী ছিল?
উত্তর : রাজা শশাঙ্কের উপাধি ছিল গৌড়েশ^র ।
৬৬। প্রশ্ন: অখণ্ড স্বাধীন বাংলা গঠনের প্রস্তাবক কে ছিলেন? জা.বি. ২০২৩
উত্তর: হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী।
৬৭। প্রশ্ন: প্রাচীন বাংলার প্রথম স্বাধীন ও সার্বভৌম রাজা কে ছিলেন?
উত্তর : প্রাচীন বাংলার প্রথম স্বাধীন ও সার্বভৌম রাজা ছিলেন- শশাঙ্ক।
৬৮। প্রশ্ন: বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম কবে উত্তোলন করা হয়?
উত্তর: ২রা মার্চ ১৯৭১ সালে।
৬৯। প্রশ্ন: কখন পাকিস্তান স্বাধীন হয়?
উত্তর: ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট।
৭০। প্রশ্ন: গৌড়ের রাজধানীর নাম কি?
উত্তর : শশাঙ্কের শাসনামলে গৌড়ের রাজধানীর নাম ছিল কর্ণসুবর্ণ।
৭১। প্রশ্ন: ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের ব্যাপক সাফল্য কিসের ভিত্তিতে হয়?
উত্তর: ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের ব্যাপক সাফল্যে ২১ দফার ভিত্তিতে হয়।
৭২। প্রশ্ন: বঙ্গ নামের উল্লেখ সর্বপ্রথম কোন গ্রন্থে পাওয়া যায়?
উত্তর: ‘ঐতরেয় অরণ্যক’ গ্রন্থে সর্বপ্রথম বঙ্গ নামের উল্লেখ পাওয়া যায়।
৭৩। প্রশ্ন: প্রাচীন বাংলার সমতট অঞ্চলের অবস্থান কোথায় ছিল?
উত্তর : প্রাচীন বাংলার সমতট অঞ্চলের অবস্থান ছিল কুমিল্লা ও নোয়াখালী এলাকায়।
৭৪। প্রশ্ন: বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম কী? ২০২৩
উত্তর: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।
৭৫। প্রশ্ন: পদ্মা নদী কোথায় মেঘনা নদীর সাথে মিশেছে? ২০২৩
উত্তর: পদ্মা নদী চাঁদপুরের নিকট মেঘনা নদীর সাথে মিশেছে।
৭৬। প্রশ্ন: প্রাচীন হরিকেল জনপদের বিবরণ কোন গ্রন্থ পাওয়া যায়?
উত্তর : প্রাচীন হরিকেল জনপদের বিবরণ ‘আর্যমঞ্জুশ্রীমূলকল্প’ গ্রন্থে পাওয়া যায়।
৭৭। প্রশ্ন: হরিকেল জনপদের অবস্থান কোথায় ছিল?
উত্তর : হরিকেল জনপদের অবস্থান ছিল বর্তমান সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগে।
৭৮। প্রশ্ন: বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদীর নাম কি?
উত্তর: মেঘনা।
৭৯। প্রশ্ন: প্রাচীন রাঢ় জনপদ কোথায় ছিল?
উত্তর : প্রাচীন রাঢ় জনপদ ছিল- ভাগীরথী নদীর পশ্চিম তীরে।
৮০। প্রশ্ন: প্রাচীন রাঢ় জনপদের উল্লেখ পাওয়া যায় কোন গ্রন্থে?
উত্তর : প্রাচীন রাঢ় জনপদের উল্লেখ পাওয়া যায় ‘আচারাঙ্গসূত্র’ নামক জৈন গ্রন্থে।
৮১। প্রশ্ন: ভূ-প্রকৃতিক বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বাংলাদেশকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে?
উত্তর: ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বাংলাদেশকে তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথাঃ-
• ১. পাহাড়ি অঞ্চল,
• ২. সোপান অঞ্চল,
• ৩. সমভূমি বা প্লাবন ভূমি।
৮২। প্রশ্ন: পুণ্ড্র শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : পুণ্ড্র শব্দের অর্থ কৃষিজীবী।
৮৩। প্রশ্ন: বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে কোন ভৌগলিক রেখা অতিক্রম করেছে?
উত্তর: কর্কটক্রান্তি রেখা।
৮৪। প্রশ্ন: মহাস্থানগড়ের পূর্বনাম কী?
উত্তর : মহাস্থানগড়ের পূর্বনাম পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর।
৮৫। প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন নিদর্শন কোনটি?
উত্তর: বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শনের নাম চর্যাপদ।
৮৬। প্রশ্ন: বাঙালি জাতি গঠনে কোন জাতিগোষ্ঠীর ভূমিকা বেশি?
উত্তর: বাঙালি জাতি গঠনে অস্ট্রিক জাতিগোষ্ঠীর ভূমিকা বেশি।
৮৭। প্রশ্ন: পুন্ড্র জাতিকে দস্যু বলা হয়েছে কোন গ্রন্থে?
উত্তর : পুন্ড্র জাতিকে দস্যু বলা হয়েছে ‘ঐতরেয় ব্রাহ্মণ’ গ্রন্থে।
৮৮। প্রশ্ন: আওয়ামী মুসলিম লীগ কবে গঠিত হয়?
উত্তর: আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠন করা হয় ১৯৪৯ সালে ২৩ জুন।
৮৯। প্রশ্ন: প্রাচীন পুন্ড্র জনপদের রাজধানী ছিল কোনটি?
উত্তর : প্রাচীন পুন্ড্র জনপদের রাজধানী ছিল বগুড়ার মহাস্থানগড়।
৯০। প্রশ্ন: আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রথম সেক্রেটারি কে ছিলেন?
উত্তর: আওয়ামী মুসলিম লীগের প্রথম সেক্রেটারি ছিলেন শামসুল হক।
৯১। প্রশ্ন: মৌর্য যুগে কোথায় বাংলার প্রাদেশিক রাজধানী ছিল?
উত্তর : মৌর্য যুগে বাংলার প্রাদেশিক রাজধানী ছিল পুন্ড্রনগর।
৯২। প্রশ্ন: কোথা থেকে পদ্মানদীর উৎপত্তি হয়েছে?
উত্তর : হিমালয় পর্বতের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে পদ্মা নদীর উৎপত্তি হয়েছে।
৯৩। প্রশ্ন: আগরতলা মামলার আসামি ছিলেন কতজন?
উত্তর: ৩৫ জন।
৯৪। প্রশ্ন: ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুথানে দু’জন শহীদের নাম লিখ?
উত্তর: আসাদ ও অধ্যাপক শামসুজ্জোহা।
৯৫। প্রশ্ন: কার নেতৃত্বে তমুদ্দিন মজলিস গঠিত হয়? ২০২৩
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ অধ্যাপক আবুল কাশেম এর নেতৃত্বে ৩ সদস্য বিশিষ্ট তমুদ্দিন মজলিস গঠিত হয়।
৯৬। প্রশ্ন: পদ্মানদী কোথায় মেঘনার সাথে মিশেছে?
উত্তর : পদ্মানদী চাঁদপুরে মেঘনার সাথে মিশেছে।
৯৭। প্রশ্ন: রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ কবে গঠিত হয়?
উত্তর: রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি।
৯৮। প্রশ্ন: ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তিস্থল কোথায়?
উত্তর : ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তিস্থ হিমালয় পর্বতের কৈলাশ শৃঙ্গের মানসসরোবর হ্রদে।
৯৯। প্রশ্ন: পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ কী?
উত্তর : পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ বাংলাদেশ।
১০০। প্রশ্ন: কত সালের সংবিধানে বাংলা ভাষা পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা লাভ করে?
উত্তর: ১৯৫৬ সালের সংবিধানে বাংলা ভাষা পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা লাভ করে।
১০১। প্রশ্ন: বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা কত বর্গকিলোমিটার?
উত্তর : বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা ১,১৮,৮১৩ বর্গকিলোমিটার।
১০২। প্রশ্ন: কোন তারিখে ‘গণহত্যা’ দিবস পালিত হয়? × ২০২৩
উত্তর: ২৫ মার্চ ‘গণহত্যা’ দিবস পালিত হয়।
১০৩। প্রশ্ন: বাংলাদেশের মোট স্থলসীমা কত কিলোমিটার?
উত্তর : বাংলাদেশের মোট স্থলসীমা ৪,৪২৭ কিলোমিটার।
১০৪। প্রশ্ন: ১৯৫৪ সালে নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনী প্রতী কি ছিল?
উত্তর: ১৯৫৪ সালে নির্বাচনে যুক্তফ্রান্ডে নির্বাচনী প্রতীক ছিল নৌকা।
১০৫। প্রশ্ন: বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা কত?
উত্তর : বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল।
১০৬। প্রশ্ন: যুক্তফ্রন্টে কয়টি রাজনৈতিক দল যোগ দিয়েছিল? × ২০২৩
উত্তর: ৪টি। যথাঃ-
• ১. পুর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ ,
• ২. কৃষক শ্রমিক পার্টি,
• ৩. নেজামে ইসলামী ও
• ৪. গণতন্ত্রী দল।
খ – বিভাগ: সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর
- অখণ্ড বাংলা গঠনের প্রচোটা কেন ব্যর্থ হয়েছিল। জা. বি. ২০২৩
- বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও সীমানা উল্লেখ কর।
- প্রবাসী সরকার অথবা স্থায়ী সরকার সম্পর্কে কি জানো?
- মৌলিক গণতন্ত্র কী? জা. বি. ২০২৩
- বাংলাদেশ সংবিধানের মৌলিক অধিকার সমূহ কি?
- অপারেশন জ্যাকপট কি?
- বাংলার জনগণের নৃ-তাত্বিক পরিচয় দাও ।
- বাংলা নামের উৎপত্তির বিবরণ দাও। জা. বি. ২০২৩
- বাঙালির নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি?
- সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতা বাঙালির ধর্মীয় ক্ষেত্রে কিভাবে সমন্বয় ঘটেছে সংক্ষেপে লিখ্
- তমুদ্দুন মজলিস কি?
- আইয়ুব খানের মৌলিক গণতন্ত্র সংক্ষেপে আলোচনা কর।
- সামরিক শাসনের বৈশিষ্ট্যসমূহ সংক্ষেপে লেখ। জা. বি. ২০২৩
- শান্তি কমিটি সম্পর্কে লিখ।
- বাংলাদেশের আয়তন ও সীমানা তুলে ধর।
- সংস্কৃতির সমন্বয়বাদিতা বলতে কী বোঝ?
- দ্বিজাতি তত্ত্ব কি? জা. বি. ২০২৩
- বঙ্গভঙ্গ বলতে কি বুঝ?
- এনডিএফ কি?
- ছাত্রদের ১১ দফা আন্দোলনের কর্মসূচি কী ছিল? জা. বি. ২০২৩
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ফলাফল কি ছিল? সংক্ষেপে লিখ।
- ‘যুক্তফ্রন্ট’ কেন গঠিত ছিল? জা. বি. ২০২৩
- 7ই মার্চের ভাষণের বিষয়বস্তু কি ছিল?
- মুজিবনগর সরকার সম্পর্কে লিখ।
- ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের যে কোনো দুটো সেক্টর সম্পর্কে লেখ। জা. বি. ২০২৩
- সংস্কৃতির সমন্বয়বাদীতা কি?
- র্যাডক্লিফ কমিশন সম্পর্কে টীকা লিখ।
- আগরতলা মামলার বিষয়বস্তু কি ছিল?
গ – বিভাগ: রচনামূলক প্রশ্না উত্তর
- ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির পটভূমি আলোচনা কর। জা. বি. ২০২৩
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে 6 দফা কর্মসূচির ভূমিকা ও গুরুত্ব আলোচনা কর।
- সম্মোহনী নেতা বলতে কি বুঝ? বঙ্গবন্ধুকে কেন সম্মোহনী নেতা বলা হয় আলোচনা কর।
- পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে পূর্ব বাংলার প্রতিক্রিয়া ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের উদ্ভব সম্বন্ধে আলোচনা কর।
- বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে কি জান? কবে এবং কিভাবে একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়।
- বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের পেছনে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কি কারন ছিল আলোচনা কর।
- সংক্ষেপে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা প্রবাহ আলোচনা কর।
- বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে জাতিসংঘের অবদান আলোচনা কর। জা. বি. ২০২৩
- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধান প্রণয়ন প্রক্রিয়া আলোচনা কর।
- বাংলাদেশের জনগোষ্ঠীর উপর ভূপ্রকৃতি ও ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্যের প্রভাব আলোচনা কর।
- অখণ্ড স্বাধীন বাংলা রাষ্ট্র গঠনের ধারণার পিছনে কারণগুলো চিহ্নিত কর।
- ভারতীয় উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িকতার উদ্ভব ও বিকাশ আলোচনা কর। জা. বি. ২০২৩
- ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবের পটভূমি ব্যাখ্যা কর। এই প্রস্তাবের মধ্যে কি বাংলাদেশের স্বাধীনতার বীজ নিহিত ছিল?
- পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে বিদ্যমান সামাজিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য আলোচনা কর।
- পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের অর্থনৈতিক বৈষম্যের বিবরণ দাও। জা. বি. ২০২৩
- সামরিক শাসনের সংজ্ঞা দাও। আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর।
- ঐতিহাসিক আগরতলা মামলা সম্পর্কে যা জান লিখ
- যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গৃহীত পদক্ষেপ সমূহ বর্ণনা কর।
- বাংলাদেশের ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর। জা. বি. ২০২৩
- ১৯৪০ সালের ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব সম্পর্কে যা জান লিখ।
- ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফুটের বিজয়ের কারণসমূহ আলোচনা কর। জা. বি. ২০২৩
- পাকিস্তান শাসনামলে পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যকার সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্য তুলে ধরো।
- ১৯৫৬ সালের পাকিস্তানের সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো ব্যাখ্যা কর। জা. বি. ২০২৩
- ১৯৬৬ সালের কর্মসূচি ও এর তাৎপর্য বর্ণনা করো।
- ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কে যা জান লিখ। অথবা: ১৯৬৯ সালের গণ অভ্যুত্থানের কারণ ও তাৎপর্য পর্যালোচনা কর । জা. বি. ২০২৩
- ১৯৭০ সালের নির্বাচন সম্পর্কে যা জান লিখ।
- ১৯৭২ সালের সংবিধানের বৈশিষ্ট্য সমূহ লিখ।