• Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
    • Home
    • Class 0-12
    • Grammar
      • Bangla Grammar
      • English Grammar
      • Arabic Grammar
    • Computer
      • MS Word
    • Jobs Study
      • BCS
      • Bank
      • Primary
      • Govt. job
      • Nibandhon
      • Medical Admission
      • University Admission
      • Army/Police/BDR/Anchar
    • Jobs
    • News
  • mdreadaim@gmail.com
  • Read at Home
Login > Register
Read Aim
Read Aim
  • Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
  • readaim.com
  • 0
ব্রিটিশ সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্য গুলো আলোচনা কর।

প্রশ্ন:- ব্রিটিশ সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্য গুলো আলোচনা কর।

উত্তর::সূচনা: ব্রিটিশ সংবিধান বিশ্বের অন্যতম পুরোনো এবং অনন্য একটি সংবিধান। এটি লিখিত না হয়ে প্রথা, আইন এবং রীতিনীতির উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। এই সংবিধানের বিশেষত্ব হলো এর নমনীয়তা এবং বিবর্তনের ক্ষমতা, যা ব্রিটিশ শাসন ব্যবস্থাকে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে সাহায্য করে। এই নিবন্ধে আমরা ব্রিটিশ সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো নিয়ে আলোচনা করব।

ব্রিটিশ সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ:-

১। অলिখিত সংবিধান: ব্রিটিশ সংবিধান বিশ্বের হাতে গোনা কয়েকটি অলিখিত সংবিধানের মধ্যে অন্যতম। এর কোনো নির্দিষ্ট লিখিত দলিল নেই যা একবারে তৈরি হয়েছে। এর অধিকাংশই প্রথা, রীতিনীতি, বিচারালয়ের সিদ্ধান্ত এবং পার্লামেন্টের আইন দ্বারা গঠিত। এই অলিখিত প্রকৃতির কারণেই এটি অত্যন্ত নমনীয় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সহজে পরিবর্তন করা যায়। এটি সময়ের সাথে বিবর্তিত হতে পেরেছে, যা এর দীর্ঘস্থায়ী সাফল্যের একটি প্রধান কারণ।

২। নমনীয় সংবিধান: ব্রিটিশ সংবিধান অত্যন্ত নমনীয়। এর মানে হলো, সাধারণ আইন প্রণয়নের মতোই পার্লামেন্ট সহজেই সাংবিধানিক আইন পরিবর্তন বা সংশোধন করতে পারে। এর জন্য কোনো বিশেষ পদ্ধতির প্রয়োজন হয় না। এই নমনীয়তা ব্রিটিশ সরকারকে দ্রুত পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সাড়া দিতে এবং নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে আসার জন্য প্রয়োজনীয় আইন দ্রুত পাশ করা সম্ভব হয়েছে এই নমনীয়তার জন্যই।

৩। এককেন্দ্রিক সরকার: ব্রিটেনে একটি এককেন্দ্রিক সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান। এর অর্থ হলো, সমস্ত ক্ষমতা কেন্দ্রীয় সরকারের হাতে কেন্দ্রীভূত। যদিও স্কটল্যান্ড, ওয়েলস এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডকে কিছু ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, তবুও পার্লামেন্টের কাছে সমস্ত সার্বভৌম ক্ষমতা সংরক্ষিত থাকে। এই ব্যবস্থায় আঞ্চলিক সরকারগুলোর ক্ষমতা কেন্দ্রীয় সরকারের দেওয়া, যা তারা যেকোনো সময় বাতিল বা পরিবর্তন করতে পারে। এটি একটি সমন্বিত শাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত করে।

৪। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট: ব্রিটিশ পার্লামেন্ট দুটি কক্ষ নিয়ে গঠিত: হাউজ অফ কমন্স (House of Commons) এবং হাউজ অফ লর্ডস (House of Lords)। হাউজ অফ কমন্স হলো জনগণের দ্বারা নির্বাচিত কক্ষ এবং এর সদস্যরা সরাসরি জনগণের প্রতিনিধিত্ব করেন। অন্যদিকে, হাউজ অফ লর্ডসের সদস্যরা নির্বাচিত নন, বরং বংশগত বা নিয়োগপ্রাপ্ত। হাউজ অফ কমন্স আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে অধিক ক্ষমতা রাখে এবং এটিই ব্রিটিশ রাজনৈতিক ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু।

৫। আইনের শাসন: ব্রিটিশ সংবিধানে আইনের শাসন একটি মৌলিক নীতি হিসেবে বিবেচিত। এর মানে হলো, দেশের প্রতিটি নাগরিক, এমনকি সরকারও, আইনের ঊর্ধ্বে নয়। আইনি কোনো ব্যবস্থার মাধ্যমে ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হয়। আইনের চোখে সবাই সমান, এবং কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। এই নীতি ব্রিটিশ নাগরিকদের অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষা করে এবং সরকারের ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ রাখে।

৬। রাজতন্ত্র এবং প্রজাতন্ত্রের মিশ্রণ: ব্রিটিশ রাষ্ট্রব্যবস্থা একটি অনন্য মিশ্রণ। একদিকে, এখানে একজন রাজা বা রানী আছেন যিনি রাষ্ট্রপ্রধান। অন্যদিকে, দেশের প্রকৃত শাসন ক্ষমতা থাকে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার হাতে, যারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। তাই এটি কার্যত একটি সংসদীয় গণতন্ত্র। এই ব্যবস্থা ঐতিহ্যের সাথে আধুনিক গণতন্ত্রের সমন্বয় ঘটায় এবং দেশের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

৭। সংসদীয় সার্বভৌমত্ব: ব্রিটিশ সংবিধানের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো পার্লামেন্টের সার্বভৌমত্ব। এর মানে হলো, পার্লামেন্ট যেকোনো আইন প্রণয়ন, সংশোধন বা বাতিল করতে পারে এবং এর আইনকে কোনো আদালত চ্যালেঞ্জ করতে পারে না। পার্লামেন্ট হলো দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতাশালী সংস্থা। এর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করার কোনো সুযোগ নেই। এটি বিচার বিভাগের ক্ষমতাকে সীমাবদ্ধ করে।

৮। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা: ব্রিটিশ সংবিধানে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। বিচারকরা কোনো রাজনৈতিক প্রভাব থেকে মুক্ত হয়ে নিরপেক্ষভাবে বিচারকার্য পরিচালনা করেন। তাদের কাজের মেয়াদ এবং বেতন নিশ্চিত থাকে, যাতে তারা সরকারের ইচ্ছার উপর নির্ভরশীল না হন। এটি নাগরিকদের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করে এবং সরকারের ক্ষমতার অপব্যবহার রোধে সহায়তা করে।

৯। প্রথা এবং রীতিনীতির ভূমিকা: ব্রিটিশ সংবিধানের একটি বিশাল অংশ প্রথা এবং রীতিনীতি দ্বারা গঠিত। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে গড়ে ওঠা নিয়মগুলো সংবিধানের অংশ হিসেবে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, প্রধানমন্ত্রী কীভাবে নিয়োগ হবেন, মন্ত্রিসভার সদস্যদের দায়িত্ব কী হবে, ইত্যাদি বিষয়গুলো লিখিত আইনের পরিবর্তে প্রথার উপর ভিত্তি করে চলে। এই প্রথাগুলো ব্রিটিশ রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে সচল রাখতে অপরিহার্য ভূমিকা রাখে।

১০। সাংবিধানিক কনভেনশন: সাংবিধানিক কনভেনশন হলো অলিখিত নিয়ম যা রাজনৈতিক খেলোয়াড়দের আচরণ নিয়ন্ত্রণ করে। এটি আইন নয়, কিন্তু এর লঙ্ঘন হলে রাজনৈতিক সংকট তৈরি হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, রানী বা রাজা প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করবেন, এটি একটি কনভেনশন। এটি ব্রিটিশ রাজনৈতিক ব্যবস্থার স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

১১। মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার: ব্রিটেনে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান। এখানে সরকার প্রধান হলেন প্রধানমন্ত্রী এবং তিনি মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ে গঠিত একটি দল। মন্ত্রিসভা পার্লামেন্টের কাছে তাদের কাজের জন্য দায়বদ্ধ থাকে। যদি পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায়, তাহলে সরকারকে পদত্যাগ করতে হয়। এটি সংসদীয় জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে।

১২। আইন এবং প্রথার সমন্বয়: ব্রিটিশ সংবিধান লিখিত আইনের পাশাপাশি অলিখিত প্রথার এক অসাধারণ সমন্বয়। পার্লামেন্ট প্রণীত আইন যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই প্রথা এবং রীতিনীতিও সমানভাবে কার্যকর। এই সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্রিটিশ সংবিধান সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে সক্ষম হয়েছে। এটি স্থিতিশীলতা এবং বিবর্তনের মধ্যে একটি ভারসাম্য রক্ষা করে।

১৩। ক্ষমতা পৃথকীকরণ: যদিও ক্ষমতা পৃথকীকরণের ধারণা ব্রিটিশ সংবিধানে সম্পূর্ণরূপে অনুপস্থিত নয়, তবে এটি আমেরিকান ব্যবস্থার মতো কঠোর নয়। এখানে আইনসভা (পার্লামেন্ট) এবং নির্বাহী বিভাগ (মন্ত্রিসভা) একে অপরের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত। প্রধানমন্ত্রী এবং তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা একই সাথে পার্লামেন্টের সদস্যও। তবে বিচার বিভাগ নির্বাহী ও আইন বিভাগ থেকে সম্পূর্ণ স্বাধীন।

১৪। নাগরিক অধিকার ও স্বাধীনতা: যদিও ব্রিটিশ সংবিধানে নাগরিকদের অধিকারের জন্য কোনো লিখিত বিল অফ রাইটস নেই, তবুও ঐতিহাসিক দলিল যেমন ম্যাগনা কার্টা (Magna Carta) এবং বিচারিক সিদ্ধান্তগুলো নাগরিকদের অধিকার রক্ষা করে। আইনের শাসনের মাধ্যমে ব্যক্তিগত স্বাধীনতা, বাকস্বাধীনতা এবং সম্পত্তির অধিকার নিশ্চিত করা হয়। এসব অধিকার প্রথা ও আইনি নজিরের মাধ্যমে সুরক্ষিত।

১৫। দলীয় সরকার: ব্রিটিশ রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দলীয় সরকার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পার্লামেন্টের হাউজ অফ কমন্সে যে দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে, সেই দলই সরকার গঠন করে। দলের নেতা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এটি শক্তিশালী ও স্থিতিশীল সরকার গঠনে সহায়তা করে এবং রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে।

১৬। ঐতিহাসিক বিবর্তনশীলতা: ব্রিটিশ সংবিধান কোনো একটি নির্দিষ্ট সময়ে তৈরি হয়নি, বরং শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এটি বিবর্তিত হয়েছে। এটি বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনা, যেমন ১৬৮৮ সালের গৌরবময় বিপ্লব (Glorious Revolution) এবং ১৯১১ ও ১৯৪৯ সালের পার্লামেন্ট আইন (Parliament Acts), দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। এই বিবর্তনশীলতা এটিকে একটি শক্তিশালী ও স্থিতিশীল কাঠামোতে পরিণত করেছে।

১৭। নমনীয়তা ও স্থিতিশীলতার সমন্বয়: ব্রিটিশ সংবিধানের সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব হলো নমনীয়তা এবং স্থিতিশীলতার মধ্যে একটি নিখুঁত ভারসাম্য বজায় রাখা। নমনীয়তার কারণে এটি সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে, এবং স্থিতিশীলতার কারণে এটি রাজনৈতিক সংকট বা অস্থিরতা এড়িয়ে চলতে পারে। এটি ব্রিটিশ শাসন ব্যবস্থার দীর্ঘস্থায়ী সাফল্যের মূল চাবিকাঠি।

১৮। সীমিত সরকার: ব্রিটিশ সংবিধানে সরকারের ক্ষমতা সীমিত করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা রয়েছে। আইনের শাসন এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে যে সরকার তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করতে পারবে না। সরকার নাগরিকদের ব্যক্তিগত অধিকার ও স্বাধীনতাকে সম্মান করতে বাধ্য। এটি একটি সুস্থ গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

১৯। রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা: ব্রিটিশ সংবিধান রাজনৈতিক দায়বদ্ধতার উপর জোর দেয়। প্রধানমন্ত্রী এবং তার মন্ত্রিসভা তাদের কার্যকলাপের জন্য পার্লামেন্টের কাছে দায়বদ্ধ। বিরোধী দল সরকারকে জবাবদিহি করতে পারে এবং প্রশ্ন করতে পারে। এই প্রক্রিয়া সরকারের স্বচ্ছতা এবং কার্যকারিতা নিশ্চিত করে, যা একটি সুস্থ গণতন্ত্রের জন্য অপরিহার্য।

উপসংহার: ব্রিটিশ সংবিধান তার অলিখিত, নমনীয় এবং বিবর্তনশীল বৈশিষ্ট্যের জন্য বিশ্বে অনন্য। এটি প্রথা, ঐতিহ্য এবং আইনের এক অসাধারণ সমন্বয় যা শতাব্দী ধরে ব্রিটিশ রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে স্থিতিশীল ও কার্যকর রেখেছে। এই সংবিধানটি কেবল একটি আইনি কাঠামো নয়, বরং ব্রিটিশ জাতির রাজনৈতিক ইতিহাস ও সংস্কৃতির প্রতিফলন, যা সময়ের সাথে সাথে নিজেকে নতুন করে গড়ে তুলতে সক্ষম।

একনজরে উত্তর দেখুন

👨‍⚖️ ১। অলিখিত সংবিধান
📜 ২। নমনীয় সংবিধান
🏛️ ৩। এককেন্দ্রিক সরকার
⚖️ ৪। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট
👨‍⚖️ ৫। আইনের শাসন
👑 ৬। রাজতন্ত্র এবং প্রজাতন্ত্রের মিশ্রণ
🏛️ ৭। সংসদীয় সার্বভৌমত্ব
⚖️ ৮। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা
📜 ৯। প্রথা এবং রীতিনীতির ভূমিকা
📜 ১০। সাংবিধানিক কনভেনশন
🗳️ ১১। মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার
⚖️ ১২। আইন এবং প্রথার সমন্বয়
⚖️ ১৩। ক্ষমতা পৃথকীকরণ
🤝 ১৪। নাগরিক অধিকার ও স্বাধীনতা
🗳️ ১৫। দলীয় সরকার
📜 ১৬। ঐতিহাসিক বিবর্তনশীলতা
⚖️ ১৭। নমনীয়তা ও স্থিতিশীলতার সমন্বয়
🗳️ ১৮। সীমিত সরকার
👨‍💼 ১৯। রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা

প্রশ্নটির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

ব্রিটিশ সংবিধানের বিবর্তন বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনার সাথে জড়িত। ১২১৫ সালে স্বাক্ষরিত ম্যাগনা কার্টা (Magna Carta) ছিল একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক যা রাজার ক্ষমতা সীমিত করে। ১৬২৮ সালের পিটিশন অফ রাইটস (Petition of Right) এবং ১৬৮৯ সালের বিল অফ রাইটস (Bill of Rights) পার্লামেন্টের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং রাজার ক্ষমতাকে আরও সীমিত করে। ১৯১১ সালের পার্লামেন্ট আইন (Parliament Act) হাউজ অফ কমন্সের ক্ষমতা হাউজ অফ লর্ডসের উপর সুপ্রতিষ্ঠিত করে। ১৯৯৭ সালের স্কটিশ এবং ওয়েলশ গণভোটের পর ১৯৯৮ সালের স্কটল্যান্ড আইন এবং ওয়েলস সরকার আইন পাস হয়, যা ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের সূচনা করে। এই ধারাবাহিক বিবর্তন ব্রিটিশ সংবিধানকে একটি গতিশীল এবং কার্যকর রাজনৈতিক কাঠামোতে পরিণত করেছে।

Tags: ব্রিটিশব্রিটিশ সংবিধানব্রিটিশ সংবিধানের প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহব্রিটিশ সংবিধানের বৈশিষ্ট্য
  • Previous প্রথা কি? ব্রিটেনে প্রথা কেন মান্য করা হয় ?
  • Next ক্যাবিনেটের একনায়কত্ব কি?  ব্রিটিশ ক্যাবিনেট এর ক্ষমতা বৃদ্ধির কারণ সমূহ আলোচনা কর।
Read Aim

SUBSCRIBE


    JOB CIRCULAR

    • Media/Ads/Event Mngnt (145)
    • Medical/Pharmaceutical (123)
    • NGO/Organization (323)
    • Production/Operation (142)
    • Research/Consultancy (85)
    • Secretary/Receptionist (188)
    • Security/Support Service (99)
    • Others (59)

    LEARNING & EARNING

    • English Article
    • Bearded Dragon
    • Cats
    • Dogs
    • Guinea Pigs
    • Insurance
    • Lawyer
    • Rabbits
    • Earn Money Online
    • Others

    CATEGORIES

    • Computer (12)
    • DEGREE (4)
    • English Article (27)
    • GRAMMAR (138)
    • Health Tips (2)
    • Honours (987)
    • Jobs (16)
    • Jobs Study (33)
    • News (1158)
    • PDF BOOK (78)

    RECENT POST

    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।

    2025 All Rights Reserved readaim.com

    • Contact
    • About
    • Privacy
    • Blog
    • READ AIM