• Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
    • Home
    • Class 0-12
    • Grammar
      • Bangla Grammar
      • English Grammar
      • Arabic Grammar
    • Computer
      • MS Word
    • Jobs Study
      • BCS
      • Bank
      • Primary
      • Govt. job
      • Nibandhon
      • Medical Admission
      • University Admission
      • Army/Police/BDR/Anchar
    • Jobs
    • News
  • mdreadaim@gmail.com
  • Read at Home
Login > Register
Read Aim
Read Aim
  • Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News

গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা – নিয়মিত গর্ভবতী মায়ের ডায়েট এক নজরে দেখুন

  • readaim.com
  • 0
গর্ভবতী মায়ের খাবার

পোয়াতী মায়েদের খাবারের তালিকা

অন্ত:সত্ত্বা মায়ের খাবার(Food for pregnant women):- গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে সাধারণত অতিরিক্ত খাবারের প্রয়োজন হয় না। তবে পরবর্তী মাসগুলোতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে একটু বেশি খাবার খেতে হবে। এক্ষেত্রে সুষম খাদ্য তালিকা অনুসরণ করা খুবই জরুরি।  গর্ভিণী জননীর খাদ্য।

গর্ভাবস্থায় আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সুষম, স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর খাবার রাখা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এটি গর্ভাবস্থায় বর্ধিত পুষ্টির চাহিদা নিশ্চিত করে আপনার এবং গর্ভের শিশুর সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করবে। গর্ভে শিশুর সঠিক গঠন ও বিকাশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতা প্রতিরোধের জন্য সুষম খাদ্য তালিকা অনুসরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।,

গর্ভাবস্থায় খাদ্য তালিকা কী হওয়া উচিত?

গর্ভবতী মায়ের খাবার, গর্ভাবস্থায় খাদ্য তালিকায় একই ধরনের খাবার বেশি রাখা ঠিক নয়। প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিকর খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে রাখার চেষ্টা করুন। এতে করে সব ধরনের পুষ্টির চাহিদা মেটানো সহজ হবে। তাছাড়া কোনো খাবারের প্রতি একঘেয়েমি থাকবে না।

গর্ভাবস্থায়, কিছু খাবারের প্রতি আপনার প্রচুর আগ্রহ থাকতে পারে। এ ধরনের খাবারের ক্ষেত্রে একই সময়ে খুব বেশি খাবেন না। পরিমিত পরিমাণে খাওয়ার চেষ্টা করুন।

কিছু ক্ষেত্রে, গর্ভাবস্থায় খাবারের প্রতি অসন্তুষ্টি থাকে। অনেক সময় বমি বমি ভাব বা বুক জ্বালাপোড়া হয়। তারা খেতে চায় না। সেক্ষেত্রে দিনে তিনবার প্রচুর খাবার না খেয়ে দিনে সামান্য ছয়বার খেতে পারেন।

গর্ভাবস্থায়, শুধুমাত্র পুষ্টিকর খাবার দিয়ে আপনার পুষ্টির চাহিদা পূরণ করা সম্ভব নাও হতে পারে। আপনার এবং গর্ভের শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য সুষম ও পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি কিছু গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং খনিজ গ্রহণ করা প্রয়োজন।

গর্ভাবস্থায় কতটুকু খাবার খাওয়া উচিত?

(গর্ভবতী মায়ের খাদ্য,) এমন নয় যে আপনি গর্ভবতী হওয়ার কারণে আপনার খাদ্যাভ্যাস অনেক বাড়াতে হবে। গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে সাধারণত অতিরিক্ত খাবারের প্রয়োজন হয় না। তবে পরবর্তী মাসগুলোতে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে একটু বেশি খাবার খেতে হবে। এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া যতটা সম্ভব এড়ানো উচিত।

গর্ভাবস্থায় কতটা অতিরিক্ত খাবার খাওয়া উচিত তা খাবারে থাকা ক্যালোরির সাহায্যে গণনা করা যেতে পারে। তবে গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত খাবার বা ক্যালোরির এই চাহিদা একই ধরনের খাবার বেশি খাওয়ার পরিবর্তে বিভিন্ন ধরনের খাবার থেকে পূরণ করা উচিত। দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় বৈচিত্র্য থাকলে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে।

গর্ভবতী মায়ের খাবার যা দেখছেন এক নজরে:-

1 মাস থেকে 3 মাসের গর্ভবতী খাবারের তালিকা:-

গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে খুব বেশি অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রয়োজন হয় না।

এই সময়ে, আপনার ডায়েট এবং ক্যালোরির চাহিদা আপনার উচ্চতা, ওজন এবং প্রতিদিনের শারীরিক পরিশ্রমের পরিমাণ সহ বেশ কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করবে। ওজন বাড়লে খাবারের পরিমাণ কমিয়ে ব্যায়ামের পরিমাণ বাড়িয়ে স্বাভাবিক ওজনে আসার চেষ্টা করতে পারেন।

আবার ওজন কমলে ব্যায়াম স্বাভাবিক রেখে খাবারের পরিমাণ বাড়াতে পারেন। এই বিষয়গুলিতে একজন নিবন্ধিত ডায়েটিশিয়ানের সাথে পরামর্শ করুন। তিনি আপনার জন্য বিশেষভাবে খাদ্য তালিকা প্রস্তুত করতে সহায়তা করতে সক্ষম হবেন।

নীচে গর্ভবতী মহিলাদের প্রতিদিনের ডায়েট তালিকার একটি নমুনা রয়েছে। এই তালিকায় রয়েছে ১৮০০ ক্যালোরি। যেসব নারীর উচ্চতা ৫ ফুট ২ ইঞ্চি, গর্ভাবস্থার আগে ওজন ৫৫ কেজি এবং সপ্তাহে ২-৩ দিন হালকা ব্যায়াম করেন তাদের ক্ষেত্রে এই তালিকা প্রযোজ্য।

এটি লক্ষ করা উচিত যে এই তালিকার খাবারগুলি রান্না করার সময় সীমিত পরিমাণে তেল ব্যবহার করা হয়েছে। অতিরিক্ত রান্নার তেল ের ব্যবহার খাবারের পুষ্টির মান বাড়িয়ে তুলতে পারে না, তবে এটি ক্যালোরির পরিমাণ বেশ কিছুটা বাড়িয়ে তুলতে পারে।

4 মাস থেকে 9 মাসের গর্ভবতী খাবারের তালিকা:-

গর্ভে শিশু বড় হওয়ার সাথে সাথে গর্ভবতী মহিলাদের খাবারের চাহিদাও ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। তাই গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাস পর খাবারের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি করতে হবে। একটি স্বাভাবিক ওজনের 4 মাস থেকে 6 মাসের গর্ভবতী মহিলার প্রথম তিন মাসের চেয়ে প্রতিদিন প্রায় 340 ক্যালোরি বেশি খাওয়া দরকার।

অন্যদিকে স্বাভাবিক ওজনের ৭ মাস থেকে ৯ মাসের গর্ভবতী নারীকে অন্যান্য সময়ের তুলনায় অতিরিক্ত ৪৫০ ক্যালোরি খেতে হবে।তবে আপনার ওজন বেশি হলে আপনাকে একটু কম অতিরিক্ত খাবার খেতে হবে। এই বিষয়ে আপনার ডাক্তারের কাছ থেকে বিস্তারিত পরামর্শ নিন।

অতিরিক্ত খাবারের চাহিদা মেটাতে দিনে তিনবেলা খাবার খাওয়ার পাশাপাশি দিনে আরও দুইবার হালকা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। খাবার হতে পারে একটি ফল, ৫-৬টি বাদাম বা আধা কাপ টক দই। এ ছাড়া ক্ষুধা লাগলে যেকোনো সময় পরিমিত পরিমাণে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে পারেন।

সতর্কীকরণ:-

আপনি গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন উপায়ে ডিম খেতে পারেন। তবে এটি মনে রাখতে হবে যে এটি পুরোপুরি সিদ্ধ বা রান্না করা হয়। দুধের ক্ষেত্রে পাস্তুরিত দুধ বেছে নিতে হবে। এই বিষয়টি নিবন্ধের পরবর্তী অংশে বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।

মনে রাখবেন, আপনার গর্ভে যমজ সন্তান বা একই সময়ে দু’জনের বেশি সন্তান থাকলে সেই অনুযায়ী বেশি খাবার খেতে হবে এমন নয়। সাধারণত গর্ভে যমজ সন্তান থাকলে প্রতিদিন প্রায় ৬০০ ক্যালোরি খেতে হয়। আর একসঙ্গে তিন সন্তান থাকলে প্রতিদিন প্রায় ৯০০ ক্যালোরি অতিরিক্ত খাবার খেতে হবে।

পোয়াতী অবস্থায় কী কী খাওয়া যাবে না?

গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত তেল-চর্বি ও চিনিযুক্ত খাবার খাওয়া ঠিক নয়। উদাহরণস্বরূপ: ভাজা, পরোটা, মিষ্টি এবং কেক-পেস্ট্রি। তাদের প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাব রয়েছে। অন্যদিকে, এতে স্যাচুরেটেড বা ক্ষতিকারক ফ্যাট থাকতে পারে।

এসব খাবার বেশি খেলে ওজন যেমন বাড়ে, তেমনি বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বাড়ে। এ ছাড়া অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার খেলে দাঁতের ক্ষয় হয়।

সব মিলিয়ে মা ও গর্ভে থাকা শিশুর মধ্যে অনেক জটিলতা দেখা দিতে পারে। এই খাবারগুলির মধ্যে রয়েছে

এ ছাড়া এগুলো সাধারণত ক্যালোরি সমৃদ্ধ। ফলে একদিকে যেমন প্রয়োজনীয় পুষ্টির অভাব দেখা দিতে পারে, অন্যদিকে ওজন বেড়ে যাওয়া গর্ভকালীন ডায়াবেটিসসহ আপনার ও গর্ভের শিশুর স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অনেক গুরুতর জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

গর্ভাবস্থায় এই ধরনের খাবার যতটা খাবেন না, ততটা খাবেন না, ঠিক ততটাই খাবেন। পরিবর্তে পর্যাপ্ত ফাইবার সমৃদ্ধ কার্বোহাইড্রেট বেছে নিন। উদাহরণস্বরূপ: লাল আটার রুটি এবং লাল চালের চাল। সেই সঙ্গে খাদ্য তালিকায় কিছু পরিমাণ স্বাস্থ্যকর তৈলাক্ত খাবার রাখুন। যেমন: অলিভ অয়েল, বিভিন্ন ধরনের বাদাম ও ইলিশ, পুটি ও চাপিলার মতো তৈলাক্ত মাছ।

এবার এমন কিছু খাবার খাওয়া পুরোপুরি এড়িয়ে চলুন। কারণ এই খাবারগুলি আপনার ওয়াম্বে শিশুকে জন্ম দিতে পারে। চারটি উদাহরণ-

  • গরু, ছাগল ও ভেড়ার অপাস্তুরিত দুধ
  • অপাস্তুরিত দুধ দিয়ে তৈরি সব ধরনের খাবার
  • কাঁচা বা মিষ্টিবিহীন মাছ, মাংস, ডিম এবং দুধ
  • কালিজা এবং কালিজা দিয়ে তৈরি যে কোনও খাবার
  • কাঁচা বা আধা সিদ্ধ সামুদ্রিক মাছ দিয়ে তৈরি খাবার। উদাহরণস্বরূপ: সুশি
  • হিমায়িত বা প্রক্রিয়াজাত মাংস যা ভালভাবে সেদ্ধ হয় না। উদাহরণস্বরূপ: সসেজ, সালামি এবং পেপারনি
  • অতিরিক্ত ক্যাফিনেটেড পানীয়। উদাহরণস্বরূপ: চা এবং কফি।
  • অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় বা অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় যে কোনও খাবারে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ: চিনাবাদাম ভেষজ বা ভেষজ ওষুধ
  • দিনে ২০০ মিলিগ্রামের বেশি ক্যাফিনেটেড পানীয় বা খাবার খাবেন না। সাধারণত মোট ২ কাপ কফি বা ২-৩ কাপ চায়ে এই পরিমাণ ক্যাফেইন থাকতে পারে।
গর্ভাবস্থায় কী খাবেন?

গর্ভাবস্থায় আপনাকে প্রতিদিন ছয় ধরনের খাবার খেতে হবে।এই ছয় ধরণের খাবারগুলি হ’ল:-

  • চিনিযুক্ত খাবার। উদাহরণস্বরূপ: ভাত এবং রুটি।
  • গাঢ় সবুজ এবং রঙিন শাকসবজি
  • রঙিন ফল এবং শাকসবজি
  • ডিম
  • দুধের খাবার
  • মাছ, মাংস ও ডাল

এ ছাড়া প্রতিদিন যেকোনো ধরনের টক জাতীয় ফল খান।  যেমন: আমলকি, আমড়া, জাম, জলপাই, লেবু, জাম্বুরা, কমলা এবং মাল্টা। ভিটামিন সি আপনার ত্বক, রক্তনালী এবং হাড়কে সুস্থ রাখতে সহায়তা করবে। এ ছাড়া শরীর আয়রন শোষণেও সাহায্য করবে।

গর্ভবতী মায়ের খাবার শর্করা জাতীয় খাবার

আমাদের দেহের শক্তির প্রধান উৎস কার্বোহাইড্রেট। এ ছাড়া কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবারেও ভিটামিন ও ফাইবার পাওয়া যায়। গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরের অতিরিক্ত ক্যালোরির চাহিদা মেটাতে খাদ্য তালিকায় কার্বোহাইড্রেট থাকা অপরিহার্য। কিছু মিষ্টি জাতীয় খাবার হল:

  • ধান
  • রুটি
  • আলু
  • সিরিয়াল বা কর্ন ফ্লেক্স
  • নুডলস ও পাস্তা
  • ভুট্টা
  • ওটস

তবে প্রক্রিয়াজাত শর্করা (যেমন সাদা চাল এবং ময়দা) খাওয়ার চেয়ে পুরো শস্যশস্য (যেমন লাল চাল এবং লাল ময়দা) এবং খোসা যুক্ত আলু খাওয়া ভাল। এতে করে খাবারের পুষ্টিগুণ ও ফাইবারের পরিমাণ অটুট থাকে। গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্যসহ বিভিন্ন জটিলতা প্রতিরোধে ফাইবার কার্যকরভূমিকা পালন করে থাকে। এই পুরো শস্য শস্য দিয়ে চিনিযুক্ত খাবারের চাহিদার কমপক্ষে অর্ধেক পূরণ করার চেষ্টা করুন।

ফল ও শাকসবজি গর্ভবতী মায়ের খাবার

গর্ভাবস্থায়, দিনে কমপক্ষে পাঁচটি রঙিন ফল এবং বিভিন্ন ধরণের শাকসব্জী খাওয়া উচিত। কারণ এই ফল ও শাকসবজি গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও খনিজ লবণের চাহিদা পূরণ করে।

রঙিন ফল এবং শাকসব্জিতে ক্যারোটিন থাকে। যা গর্ভাবস্থায় শিশুকে সুস্থ ও স্বাভাবিক ভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ফল ও শাকসবজি ফাইবারজাতীয় খাবারের প্রধান উৎস। এগুলি খাবার হজমে সহায়তা করার পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সহায়তা করে।

শাকসবজি এবং ফলমূল কাঁচা বা রান্না করা, তাজা বা হিমায়িত যে কোনও উপায়ে খাওয়া যেতে পারে। তবে খাওয়ার আগে পরিষ্কার পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।

  • প্রতিটি খাবারে ফল এবং শাকসব্জির পরিমাণ বাড়ানোর একটি উপায়:-

আপনার খাবারের প্লেটে প্রথমে ভাত বা রুটি নেবেন না। পরিবর্তে, প্লেটের অর্ধেক অংশ প্রথমে শাকসবজি এবং ফল দিয়ে পূরণ করুন। তারপর আপনার মনে যে জায়গা খালি থাকবে তার অর্ধেক ভাগ করে নিন। এবার খালি জায়গায় এক অংশে ভাত বা রুটির মতো কার্বোহাইড্রেট নিন। অন্যদিকে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার নিন। এটি মাছ, ডাল, মাংস বা ডিম হতে পারে।

এবার খাওয়া শুরু করুন। আপনি চাইলে ফল সরিয়ে নিয়ে খাওয়া শেষ করার পর অন্যান্য খাবার খেতে পারেন।

প্রোটিন জাতীয় গর্ভবতী মায়ের খাবার

আপনার শিশুর শারীরিক গঠন এবং বৃদ্ধির জন্য, আপনাকে অবশ্যই গর্ভাবস্থায় প্রয়োজনীয় পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হবে। এর মধ্যে কয়েকটি প্রোটিন জাতীয় খাবার হল:

  • মাছ
  • মাংস
  • ডিম
  • দুধ
  • ডাল
  • মটরশুঁটি, মটরশুটি এবং মটরশুটি
  • বাদাম

তবে মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ খাওয়ার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে এসব খাবার যেন সঠিকভাবে সেদ্ধ হয় কি না। কারণ এটি কম সেদ্ধ হলে অনেক সময় খাবারের সঙ্গে জীবাণু শরীরে প্রবেশ করতে পারে। যা পরবর্তীতে আপনার এবং আপনার শিশুর শরীরে গর্ভপাতের সংক্রমণ ঘটাতে পারে।

মাংস:-

মাংস খাওয়ার সময় চর্বিবিহীন মাংস এবং ত্বক বিহীন হাঁস-মুরগি খান। তরকারি রান্না করার সময় অতিরিক্ত তেল ব্যবহার না করার চেষ্টা করুন।

গর্ভাবস্থায় লিভার খাবেন না। কারণ লিভারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। অতিরিক্ত ভিটামিন ‘এ’ গর্ভের শিশুর জন্য ক্ষতিকর।

যে কোনও ধরণের মাংস রান্না করার সময়, নিশ্চিত হয়ে নিন যে এটি ভালভাবে সেদ্ধ হয়েছে কিনা। অর্ধেক সিদ্ধ বা কম সিদ্ধ মাংস খাবেন না। মাংস সঠিকভাবে সেদ্ধ হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য আপনি মাংসের রঙটি লক্ষ্য করতে পারেন। মাংসের রঙ লাল বা গোলাপী থেকে গেলে তা সঠিকভাবে সেদ্ধ হয় না। এ ধরনের মাংস খাবেন না।

মাছ:-

গর্ভাবস্থায় সপ্তাহে অন্তত ২৮০ গ্রাম মাছ খাওয়ার চেষ্টা করা উচিত। আপনি সপ্তাহে ছয় টুকরা বড় মাছ বা এক থেকে দেড় বাটি ছোট মাছের তরকারি থেকে মোটামুটি এই পরিমাণ মাছ খাবেন।

এই পরিমাণ মাছের অর্ধেকই তৈলাক্ত মাছ খাবে। কারণ তৈলাক্ত মাছের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। এটি গর্ভে শিশুর অকাল জন্মের ঘটনা রোধ করে। এটি শিশু মৃত্যুর হার সহ গুরুতর জটিলতার সম্ভাবনা হ্রাস করতে পারে। গর্ভাবস্থায় আপনি খেতে পারেন এমন কিছু তৈলাক্ত মাছ হ’ল:

  • ইলিশ মাছ
  • বাটা মাছ
  • পুটি মাছ
  • কাজলি বা বাঁশ পাতা মাছ
  • চাপিলা মাছ
  • মহাশোল মাছ

তবে সপ্তাহে ২৮০ গ্রামের বেশি তৈলাক্ত মাছ খাবেন না। কারণ সাধারণত এই তৈলাক্ত মাছগুলিতে জল থেকে তুলনামূলকভাবে উচ্চ পরিমাণে দূষক (যেমন পারদ বা পারদ) থাকে। তাই এগুলো যদি অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হয় তাহলে মাছের পাশাপাশি কিছু দূষকও শরীরে প্রবেশ করতে পারে। [10] এটি গর্ভের অভ্যন্তরে শিশুর বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করতে পারে।

গর্ভাবস্থায় কড ফিশ অয়েল বা কড লিভার অয়েল খাবেন না। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। অতিরিক্ত ভিটামিন এ গর্ভের শিশুর জন্য ক্ষতিকর।

দুধ:-

গর্ভাবস্থায়, আপনার খাদ্য তালিকায় দুধ বা দুধ রে তৈরি অন্যান্য খাবার (যেমন পনির এবং দই) থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকে। যা আপনার শিশুর দাঁত ও হাড় গঠনে সাহায্য করে।

তবে দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার খাওয়ার সময় কম চর্বিযুক্ত বা কম চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া ভাল। উদাহরণস্বরূপ: 1% ফ্যাটযুক্ত দুধ, স্কিমড দুধ, কম চর্বিযুক্ত এবং কম ক্যালোরিযুক্ত দই। এ ছাড়া কম চর্বিযুক্ত হার্ড পনির খেতে পারেন। তবে গর্ভাবস্থায় কখনই অপাস্তুরিত দুধ বা পনির খাবেন না।

জল:-

একজন সুস্থ গর্ভবতী নারীর প্রতিদিন গড়ে ২-৩ লিটার পানি পান করা প্রয়োজন। এক কাপ বা গ্লাস হিসেবে সারাদিনে মোট ৮-১২ গ্লাস পানি পান করতে হবে। তবে চিকিৎসক যদি কখনো এ বিষয়ে কোনো বিশেষ পরামর্শ দিয়ে থাকেন, তাহলে তা মেনে চলুন।

গর্ভবতী মায়ের খাবার ভিটামিন এবং অন্যান্য পুষ্টি

গর্ভাবস্থায় নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খেয়ে সব ধরনের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হয় না। এজন্য কিছু অতিরিক্ত পুষ্টির ট্যাবলেট গ্রহণেরও প্রয়োজন রয়েছে। এই পুষ্টিগুলির মধ্যে কয়েকটি হ’ল:

  • ফলিক এসিড:- আপনি সন্তান জন্ম দেওয়ার চেষ্টা শুরু করার পর থেকে তিন মাস অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে প্রতিদিন 400 মাইক্রোগ্রাম ফলিক অ্যাসিড ট্যাবলেট গ্রহণ করতে হবে। ফলিক অ্যাসিড শিশুর মস্তিষ্ক গঠনে সাহায্য করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের জন্মগত ত্রুটি প্রতিরোধে সহায়তা করে।
  • আকরিক:- গর্ভাবস্থার শুরু থেকে প্রসবের তিন মাস পর পর্যন্ত ৩০-৬০ মিলিগ্রাম আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণ করা প্রয়োজন।আয়রন গর্ভবতী মায়েদের রক্তাল্পতা প্রতিরোধে সহায়তা করে। উপরন্তু, এটি অকাল জন্ম এবং স্বাভাবিকের চেয়ে কম জন্মের মতো জটিলতার সম্ভাবনা হ্রাস করে। 
  • ক্যালসিয়াম:- গর্ভাবস্থার 20 তম সপ্তাহ থেকে, আপনাকে প্রতিদিন 1.50-2 গ্রাম ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট গ্রহণ করতে হবে। তবে এই ১.৫০-২ গ্রাম ওষুধ তিন ভাগে বা দিনে তিনবার খেতে হবে। সেক্ষেত্রে আপনি দিনে তিনবার ৫০০ মিলিগ্রাম বা ৬০০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট নিতে পারেন।

এ ছাড়া বিভিন্ন প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে ভিটামিন ডি, ভিটামিন সিসহ আরও অনেক পুষ্টিকর ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।

গর্ভবতী মায়ের খাবার কিভাবে প্রস্তুত করবেন?

খাবার থেকে মায়ের শরীরে বিভিন্ন ধরনের জীবাণু প্রবেশ করতে পারে। যা মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় খাবার প্রস্তুত করার সময় আপনাকে একটু সতর্ক থাকতে হবে। যাতে খাবার পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যকর হয়। এখানে আপনি যা করতে পারেন –

সব ধরনের ফল ও সবজি রান্না ও কাঁচা খাওয়ার আগে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। যাতে খাবারে ময়লা (যেমন মাটির কণা) না থাকে।

কাঁচা খাবার (যেমন, মাছ, মাংস, ডিম, শেলফিশ এবং শাকসবজি) রান্নার পরে কাটা, ধোয়া বা রান্না করা, প্লেট, থালা, সাবান দিয়ে রান্নার পাত্র, ডিশওয়াশিং তরল বা ডিটারজেন্ট দিয়ে রান্না করা আবশ্যক। সবশেষে সাবান ও পানি দিয়ে ভালো করে হাত ধুয়ে ফেলুন।

কাঁচা মাছ এবং মাংস কাটার জন্য একটি পৃথক ছুরি, বাটি এবং কাটিং বোর্ড ব্যবহার করুন।

ফ্রিজ থেকে কাঁচা খাবার এবং রান্না করা খাবার আলাদা করুন এবং সঠিক তাপমাত্রায় একটি বন্ধ ঢাকনা বাটি বা প্যাকেটে (যেমন, জিপলক ব্যাগে) সংরক্ষণ করুন।

বাইরে থেকে আনা খাবার বা রান্না করা খাবার ফ্রিজ থেকে বের করার পর ঠিকমতো গরম না করে খাবেন না।

বেশিক্ষণ ফ্রিজে রাখা খাবার খাবেন না। তাজা খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।

সাধারণ প্রশ্ন-
গর্ভাবস্থায় কি কেটো ডায়েট করা যেতে পারে?

গর্ভাবস্থায় কেটো ডায়েট নিরাপদ কিনা সে সম্পর্কে খুব বেশি প্রমাণ নেই। গর্ভবতী মহিলাদের উপর কেটো ডায়েট সম্পর্কে এখনও খুব বেশি গবেষণা হয়নি।ইঁদুরের উপর কিছু গবেষণার ফলাফল গুলি পরামর্শ দেয় যে গর্ভাবস্থায় কেটো ডায়েট করার ফলে গর্ভের শিশুর ত্রুটিযুক্ত গঠন এবং বিকাশ হতে পারে।কেটো ডায়েটের পাশাপাশি, শরীরে বিভিন্ন হরমোনের পরিমাণে পার্থক্য রয়েছে, যা মা এবং শিশুর স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে।

এ ছাড়া কেটো ডায়েটে সাধারণত খুব অল্প পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার এবং খাদ্য তালিকায় সীমিত পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় খাবার থাকে। এর ফলে মায়ের খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত সুষম খাবারের অভাব দেখা দিতে পারে। ফলস্বরূপ, গর্ভাবস্থায় শিশুর স্বাভাবিক গঠন এবং বিকাশ ব্যাহত হতে পারে।

ব্লাড সুগার বেশি হলে কী খাবেন?

ব্লাড সুগার বেশি হলে প্রথমে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসা নিতে হবে এবং খাদ্য তালিকা অনুসরণ করতে হবে।

আরও পড়ুন: ডায়াবেটিস রোগীর স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থা

এ সময় সাদা ভাতের পরিবর্তে অন্যান্য স্টার্চি কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত।

উদাহরণস্বরূপ: লাল চালের চাল, লাল ময়দার রুটি এবং ওটস। এ ছাড়া প্রচুর পরিমাণে পুরো ফল ও শাকসবজি খেতে হবে। অতিরিক্ত চিনি বা চিনিযুক্ত খাবার খাওয়া এড়িয়ে চলুন। পড়ুন: গর্ভকালীন ডায়াবেটিস

ডিম খাওয়া কি শিশুর মাথা বড় করে তোলে?

না, ডিম খেলে শিশুর মাথা বড় হয় না। ডিম খেলে শিশুর মাথা বড় হয়ে যায় এমন কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। বরং ডিমে প্রোটিনসহ মা ও গর্ভের শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় অনেক ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে। তাই গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ার চেষ্টা করুন। খাওয়ার আগে এটি পুরোপুরি সিদ্ধ হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখুন।

আপনি কি গর্ভাবস্থায় খাসির মাংস বা ছাগলের মাংস খেতে পারেন?

গর্ভাবস্থায়, আপনি নিরাপদে ভাল সিদ্ধ খাসির মাংস বা ছাগলের মাংস খেতে পারেন। তবে গরু, খাসি ও ছাগলের মাংসে তুলনামূলকভাবে বেশি চর্বি থাকে। অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার খেলে মায়ের ওজন বাড়ার পাশাপাশি হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে। তাই খুব বেশি না খেয়ে পরিমিত পরিমাণে গরুর মাংস বা খাসির মাংস খান। বেশিরভাগ সময় মাছ, ডিম, ডাল এবং মুরগির মাংস বেছে নেওয়ার চেষ্টা করুন। আর গরু-খাসি খাওয়ার সময় চর্বিবিহীন মাংসের টুকরা খান।

আপনি কি রাও পেঁপে কারি হোয়েল গর্ভবতী হতে পারেন?

গর্ভাবস্থায় রাও এবং অর্ধ-রাও পেঁপে না খাওয়াই ভাল। রাও পেঁপে উচ্চ মাত্রার ল্যাটেক্স ের সংক্রমণ ঘটায়। মিস সম্পর্কে অধ্যয়নগুলি শুনেছে যে ল্যাটেক্স মেক্স ইউটেরাসের শক্তিশালী সংকোচন।

অতএব, বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে কাঁচা পেঁপে খাওয়া গর্ভের শিশুর জন্য নিরাপদ নাও হতে পারে। যাইহোক, এই বিষয়ে এখনও অনেক গবেষণা প্রয়োজন। উল্লেখ্য, পাকা পেঁপে খেতে কোনো সমস্যা হয় না। পাকা পেঁপে ভিটামিন সি সহ বিভিন্ন পুষ্টির একটি ভাল উত্স।

আমি কি গর্ভবতী অবস্থায় আনারস খেতে পারি?

গর্ভাবস্থায় আনারস খাওয়া যেতে পারে। আনারসে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে। ভিটামিন বি 6 মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশে সহায়তা করে, অন্যদিকে ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ করতে এবং হাড় এবং মাংসকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।

তবে খুব বেশি আনারস না খাওয়াই ভালো, অন্যথায় বুকে জ্বালা হতে পারে। অনেকেই হয়তো শুনেছেন আনারস খেলে গর্ভপাত হয়। এই ধারণাটি সমর্থন করার জন্য কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।

উপরন্তু, আনারস দ্রুত ডেলিভারি প্রক্রিয়া শুরু করতে সহায়তা করে এই ধারণাটি সমর্থন করার জন্য খুব বেশি প্রমাণ নেই।

Tags: গর্ভবতী মায়ের খাবারগর্ভবতী মায়ের খাবার ও পুষ্টিগর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা
  • Previous The Top 25 Insurance Companies in the United States
  • Next গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

Leave a Reply Cancel reply

You must be logged in to post a comment.

Social Communication

Recent Post

  • সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
  • দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
  • বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
  • বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।
  • চিত্রের সাহায্যে উৎপাদনের তিনটি পর্যায় চিহ্নিত কর। কাম্যা উৎপাদন পর্যায় কোনটি?
  • “একচেটিয়া কারবারের কোনো সুনির্দিষ্ট যোগান রেখা নাই” – ব্যাখ্যা কর।
  • একটি সরলরৈখিক চাহিদা রেখার নির্দিষ্ট বিন্দুতে চাহিদার দাম স্থিতিস্থাপকতা কিভাবে পরিমাপ করবে।
  • পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে একটি ফার্মের স্বল্পকালীন ভারসাম্য চিত্রসহ ব্যাখ্যা কর।

Categories

  • ১। প্রারম্ভিক সমাজবিজ্ঞান
  • ১। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস
  • ১ম বর্ষ অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
  • ১ম বর্ষ অনার্স সমাজবিজ্ঞান
  • ২। রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন
  • ২। সামাজিক ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা
  • ৩। পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রচিন্তা
  • ৪। প্রধান প্রধান বৈদেশিক সরকার (UK, USA & France)
  • ৫। লোক প্রশাসন পরিচিতি
  • ৬। সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
  • ৭। সমাজকর্ম পরিচিতি
  • ৮। অর্থনীতির মৌলনীতি
  • Adjective
  • Adverb
  • Arabic Grammar
  • Article
  • Bangla Grammar
  • Bearded Dragon
  • Case
  • Cats
  • Class 1
  • Class 2
  • Class 3
  • Class 4
  • Class 5
  • Class 6
  • Class 7
  • Class 8
  • Class 9-10
  • Computer
  • Conjunction
  • DEGREE
  • Earn Money Online
  • English
  • English Article
  • English Grammar
  • Future Tense
  • General Knowledge Bangladesh
  • General Knowledge International
  • General PDF Book
  • GRAMMAR
  • Guinea Pigs
  • Health Tips
  • Honours
  • Insurance
  • Interjection
  • Jobs
  • Jobs Study
  • Language
  • Lawyer
  • Letter
  • Madrasha PDF Book
  • MS Office
  • Narration
  • News
  • NGO/Organization
  • Noun
  • Others
  • Parts of Speech
  • Past Tense
  • PDF BOOK
  • person
  • Preposition
  • Present Tense
  • Pronoun
  • Proverbs
  • Punctuation
  • Science & Technology
  • Sentence
  • Spoken English Rule
  • Syllable
  • Tag Question
  • Tense
  • Verb
  • Voice
  • WH Question
  • Word
  • আন্তর্জাতিক
  • আলিম
  • ইবতেদায়ি ১ম শ্রেণি
  • ইবতেদায়ি ২য় শ্রেণি
  • ইবতেদায়ি ৩য় শ্রেণি
  • ইবতেদায়ি ৪র্থ শ্রেণি
  • ইবতেদায়ি ৫ম শ্রেণি
  • ইসলামিক
  • ক্রিয়ার কাল
  • খেলা-ধুলা
  • গর্ভবতী মা
  • চাকরি
  • দাখিল ৬ষ্ঠ শ্রেণি
  • দাখিল ৭ম শ্রেণি
  • দাখিল ৮ম শ্রেণি
  • দাখিল নবম/দশম শ্রেণি
  • পদ
  • প্রাক প্রথমিক বই
  • ফাযিল ১ম বর্ষ
  • ফাযিল ২য় বর্ষ
  • ফাযিল ৩য় বর্ষ
  • ফুটবল
  • বচন
  • বর্ণ
  • বর্তমান কাল
  • বাণিজ্য
  • বাংলাদেশ
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • বিভক্তি
  • ব্যাকরণ
  • ভবিষ্যৎ কাল
  • ভাষা
  • যতি চিহ্ন
  • রচনামূলক প্রশ্নউত্তর
  • রচনামূলক প্রশ্নউত্তর
  • রচনামূলক প্রশ্নউত্তর
  • রচনামূলক প্রশ্নউত্তর
  • রচনামূলক প্রশ্নউত্তর
  • রচনামূলক প্রশ্নউত্তর
  • রচনামূলক প্রশ্নউত্তর
  • রচনামূলক প্রশ্নউত্তর
  • রচনামূলক প্রশ্নউত্তর
  • রচনামূলক প্রশ্নউত্তর
  • রাজনীতি
  • লিঙ্গ
  • শব্দ
  • শিক্ষা
  • সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর
  • সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর
  • সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর
  • সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর
  • সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর
  • সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর
  • সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর
  • সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর
  • সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর
  • সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর
  • সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর অনার্স
  • সন্ধি
  • স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস (আবশ্যিক)
  • স্বাস্থ্য টিপস
  • 📚 অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ
  • 📚 অনার্স সামাজবিজ্ঞান বিভাগ

Search Class or Book

General Book`s

⊕ Class 1 Book
⊕ Class 2 Book
⊕ Class 3 Book
⊕ Class 4 Book
⊕ Class 5 Book
⊕ Class 6 Book
⊕ Class 7 Book
⊕ Class 8 Book
⊕ Class 9-10 Book

Madrasha Book`s

⊕ Class 1 Book
⊕ Class 2 Book
⊕ Class 3 Book
⊕ Class 4 Book
⊕ Class 5 Book
⊕ Class 6 Book
⊕ Class 7 Book
⊕ Class 8 Book
⊕ Class 9 Book

⊕ Class 9 Book

  • Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
  • Bangla Grammar
  • English Grammar
Read Aim

SUBSCRIBE


    JOB CIRCULAR

    • Media/Ads/Event Mngnt (145)
    • Medical/Pharmaceutical (123)
    • NGO/Organization (323)
    • Production/Operation (142)
    • Research/Consultancy (85)
    • Secretary/Receptionist (188)
    • Security/Support Service (99)
    • Others (59)

    LEARNING & EARNING

    • English Article
    • Bearded Dragon
    • Cats
    • Dogs
    • Guinea Pigs
    • Insurance
    • Lawyer
    • Rabbits
    • Earn Money Online
    • Others

    CATEGORIES

    • Computer (12)
    • DEGREE (4)
    • English Article (27)
    • GRAMMAR (138)
    • Health Tips (2)
    • Honours (987)
    • Jobs (16)
    • Jobs Study (33)
    • News (1158)
    • PDF BOOK (78)

    RECENT POST

    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।

    2025 All Rights Reserved readaim.com

    • Contact
    • About
    • Privacy
    • Blog
    • READ AIM