• Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
    • Home
    • Class 0-12
    • Grammar
      • Bangla Grammar
      • English Grammar
      • Arabic Grammar
    • Computer
      • MS Word
    • Jobs Study
      • BCS
      • Bank
      • Primary
      • Govt. job
      • Nibandhon
      • Medical Admission
      • University Admission
      • Army/Police/BDR/Anchar
    • Jobs
    • News
  • mdreadaim@gmail.com
  • Read at Home
Login > Register
Read Aim
Read Aim
  • Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
  • readaim.com
  • 0
পূর্ণপ্রতিযোগিতা ও অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারের মধ্যে পার্থক্য কি

প্রশ্ন:- পূর্ণপ্রতিযোগিতা ও অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারের মধ্যে পার্থক্য কি?

উত্তর::ভূমিকা: অর্থনীতিতে বাজার বলতে পণ্য ও সেবার ক্রয়-বিক্রয় স্থানকে বোঝানো হয়। বাজারের ধরণ বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে, যেমন বিক্রেতার সংখ্যা, পণ্যের প্রকৃতি, প্রবেশ এবং প্রস্থানের সুযোগ। এই ধরণগুলির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দুটি হলো পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজার এবং অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজার। এই নিবন্ধে, আমরা এই দুটি বাজারের মূল পার্থক্যগুলো সহজ ভাষায় তুলে ধরব।

পূর্ণপ্রতিযোগিতা ও অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারের মধ্যে পার্থক্য:-

১।বিক্রেতার সংখ্যা: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে অসংখ্য ছোট বিক্রেতা থাকে, যাদের প্রত্যেকেই মোট বাজারের একটি ক্ষুদ্র অংশ দখল করে। কোনো একক বিক্রেতার পক্ষে বাজারের দাম প্রভাবিত করা সম্ভব হয় না। অন্যদিকে, অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে বিক্রেতার সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম হতে পারে, যেমন একচেটিয়া বাজারে মাত্র একজন বিক্রেতা, বা অলিগোপলিতে হাতে গোনা কয়েকজন বিক্রেতা। এই বিক্রেতারা বাজারের দাম ও সরবরাহের ওপর যথেষ্ট নিয়ন্ত্রণ রাখতে সক্ষম হয়। ফলে, তারা তাদের ইচ্ছামতো দাম নির্ধারণ করতে পারে।

২।পণ্যের প্রকৃতি: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে বিক্রেতারা একই ধরনের, অর্থাৎ সমজাতীয় বা অভিন্ন পণ্য বিক্রি করে। গ্রাহকরা এক বিক্রেতার পণ্য থেকে অন্য বিক্রেতার পণ্যকে গুণগত মানের দিক থেকে আলাদা করতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ, কৃষিপণ্য বা প্রাথমিক খনিজ পদার্থ। এর বিপরীতে, অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে পণ্যগুলো ভিন্ন ভিন্ন প্রকৃতির হতে পারে, যা পণ্যের ভিন্নতা বা ‘ডিফারেন্সিয়েশন’ নামে পরিচিত। এর ফলে বিক্রেতারা তাদের পণ্যের জন্য আলাদা মূল্য নির্ধারণ করতে পারে, যেমন বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাবান বা স্মার্টফোন।

৩।প্রবেশ ও প্রস্থান: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে যেকোনো নতুন ফার্মের প্রবেশ এবং বিদ্যমান ফার্মের প্রস্থান খুবই সহজ এবং কোনো বাধা ছাড়াই সম্ভব। এর কারণ হলো, এখানে কোনো আইনি, প্রযুক্তিগত বা আর্থিক প্রতিবন্ধকতা থাকে না। অন্যদিকে, অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে প্রবেশ এবং প্রস্থানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের বাধা থাকে। যেমন একচেটিয়া বাজারে প্রবেশাধিকার প্রায় অসম্ভব হতে পারে কারণ আইনি পেটেন্ট, উচ্চ বিনিয়োগ বা প্রযুক্তিগত জটিলতা বাধা হিসেবে কাজ করে। এই বাধাগুলো বিদ্যমান বিক্রেতাদের জন্য একটি বিশেষ সুবিধা তৈরি করে।

৪।দাম নিয়ন্ত্রণ: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে কোনো বিক্রেতার দামের উপর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকে না, কারণ তারা ‘প্রাইস টেকার’ বা দাম গ্রহণকারী। অর্থাৎ, বাজারের চাহিদা ও সরবরাহের ভিত্তিতে যে দাম নির্ধারিত হয়, তাদের সেই দামেই পণ্য বিক্রি করতে হয়। যদি কোনো বিক্রেতা বেশি দাম নেয়, গ্রাহকরা অন্য বিক্রেতার কাছে চলে যাবে। এর বিপরীতে, অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে বিক্রেতারা ‘প্রাইস মেকার’ বা দাম নির্ধারণকারী হিসেবে কাজ করে। তারা পণ্যের দাম পরিবর্তন করে তাদের মুনাফা বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারে, বিশেষত একচেটিয়া বা সীমিত প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে।

৫।বিক্রয় ব্যয়: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে বিক্রেতাদের কোনো বিক্রয় ব্যয় বা বিজ্ঞাপন বাবদ খরচ করার প্রয়োজন হয় না। যেহেতু পণ্যগুলো সমজাতীয় এবং বিক্রেতারা দামের উপর কোনো নিয়ন্ত্রণ রাখে না, তাই বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহক আকর্ষণ করার কোনো সুযোগ নেই। ক্রেতারা সহজেই বাজারের সব তথ্য জানতে পারে। অন্যদিকে, অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে, বিশেষত একচেটিয়া প্রতিযোগিতা এবং অলিগোপলিতে, বিক্রয় ব্যয় একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিক্রেতারা বিজ্ঞাপন, প্রচার এবং অন্যান্য কৌশল ব্যবহার করে তাদের পণ্যকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করে এবং ক্রেতাদের আকর্ষণ করে।

৬।জ্ঞানের পূর্ণতা: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েরই বাজারের অবস্থা সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞান থাকে। তারা জানে বাজারে কোন দামে কী পণ্য বিক্রি হচ্ছে এবং বিকল্প কী কী আছে। এর ফলে কোনো বিক্রেতা বেশি দাম নিতে পারে না। কিন্তু অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে তথ্যের অভাব বা ‘অসম্পূর্ণ জ্ঞান’ থাকে। ক্রেতারা সব সময় পণ্যের গুণমান, মূল্য বা বিকল্প সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য নাও জানতে পারে। এই তথ্যের অসামঞ্জস্যতা বিক্রেতাদের জন্য অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের সুযোগ তৈরি করে।

৭।দীর্ঘমেয়াদী মুনাফা: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে কোনো ফার্ম দীর্ঘমেয়াদে অস্বাভাবিক বা অতিরিক্ত মুনাফা অর্জন করতে পারে না। যদি কোনো ফার্ম অতিরিক্ত মুনাফা করে, নতুন ফার্মগুলো বাজারে প্রবেশ করবে, যার ফলে সরবরাহ বাড়বে এবং দাম কমে যাবে। শেষ পর্যন্ত, সব ফার্ম স্বাভাবিক মুনাফা অর্জন করবে। কিন্তু অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে, বিশেষত একচেটিয়া এবং অলিগোপলিতে, ফার্মগুলো দীর্ঘমেয়াদেও অস্বাভাবিক মুনাফা অর্জন করতে পারে। এর কারণ হলো বাজারে প্রবেশের ওপর বিদ্যমান বাধা।

৮।বাজারের উদাহরণ: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারের বাস্তব উদাহরণ খুঁজে পাওয়া কঠিন, কারণ এটি একটি তাত্ত্বিক ধারণা। তবে কৃষি পণ্য যেমন ধান, গম, সবজি ইত্যাদির বাজারকে এর কাছাকাছি ধরা যায়। অন্যদিকে, অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারের উদাহরণ আমাদের চারপাশে প্রচুর। যেমন মোবাইল ফোন কোম্পানি, কোমল পানীয় কোম্পানি, এয়ারলাইনস, এবং স্থানীয় বিদ্যুত সরবরাহকারী কোম্পানিগুলো অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারের অন্তর্ভুক্ত।

৯।সরবরাহ ও চাহিদা: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে পণ্যের সরবরাহ ও চাহিদা সরাসরি দাম নির্ধারণ করে। বাজারের চাহিদা এবং সরবরাহের ভারসাম্য একটি নির্দিষ্ট দাম স্থির করে। এই দামকে ‘ভারসাম্য মূল্য’ বলা হয়। অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে বিক্রেতার সংখ্যা সীমিত হওয়ায় তারা সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করে তারা কৃত্রিমভাবে পণ্যের ঘাটতি তৈরি করে এবং এর ফলে পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিতে পারে।

১০।সরকারের ভূমিকা: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে সাধারণত সরকারের হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হয় না, কারণ বাজার নিজেই একটি স্থিতিশীল ব্যবস্থা। দাম এবং সরবরাহ বাজারের প্রাকৃতিক শক্তির মাধ্যমে নির্ধারিত হয়। অন্যদিকে, অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে, বিশেষ করে একচেটিয়া বাজারে, সরকার প্রায়শই হস্তক্ষেপ করে। সরকার একচেটিয়া ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আইন প্রণয়ন করে বা দামের উপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে যাতে ভোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

১১।অর্থনৈতিক দক্ষতা: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারকে প্রায়শই সবচেয়ে বেশি অর্থনৈতিকভাবে দক্ষ বাজার হিসাবে বিবেচনা করা হয়। কারণ এখানে সম্পদ সবচেয়ে কার্যকরীভাবে ব্যবহার হয় এবং পণ্যের দাম উৎপাদন খরচের কাছাকাছি থাকে। অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে এই দক্ষতা কম হতে পারে। বিক্রেতারা অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের জন্য উৎপাদন সীমিত করতে পারে এবং সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার নাও হতে পারে।

১২। বিক্রেতার কৌশল: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে বিক্রেতাদের দামের উপর কোনো নিয়ন্ত্রণ না থাকায় তাদের কৌশল খুবই সীমিত। তারা কেবল তাদের উৎপাদন খরচ কমানোর চেষ্টা করে। কিন্তু অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে বিক্রেতারা বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে। যেমন, দামের কৌশল (যেমন মূল্য নির্ধারণ), পণ্যের ভিন্নতা, বিজ্ঞাপন এবং বিপণন কৌশল ব্যবহার করে তারা বাজারে নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করে।

১৩।গ্রাহকের সুবিধা: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে ক্রেতারা সবচেয়ে বেশি সুবিধা ভোগ করে, কারণ দাম সর্বনিম্ন থাকে এবং পণ্যের গুণমানও স্থির থাকে। এর বিপরীতে, অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে ক্রেতাদের কম সুবিধা হয়। বিক্রেতারা উচ্চ মূল্য নির্ধারণ করতে পারে এবং পণ্যের বিকল্পও কম থাকতে পারে। তবে পণ্যের ভিন্নতা ও বিপণন কৌশল মাঝে মাঝে ক্রেতাদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন পছন্দ নিয়ে আসে।

১৪।বাজারের ক্ষমতা: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে কোনো বিক্রেতারই বাজারের উপর কোনো ক্ষমতা থাকে না। তাদের বাজার ক্ষমতা শূন্য। তারা কেবল বাজারের নিয়ম মেনে চলে। অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে বিক্রেতারা বাজারের উপর উল্লেখযোগ্য ক্ষমতা রাখে। তারা বাজারের দাম এবং অন্যান্য শর্তাবলী প্রভাবিত করতে পারে। এই ক্ষমতা একচেটিয়া বাজারে সবচেয়ে বেশি এবং অলিগোপলিতে কিছুটা কম হতে পারে।

১৫।উৎপাদনকারীর আচরণ: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে উৎপাদনকারীগণ বাজারের চাহিদা অনুযায়ী উৎপাদন করে। তাদের প্রধান লক্ষ্য হলো খরচ কমিয়ে স্বাভাবিক মুনাফা অর্জন করা। অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে উৎপাদনকারীরা তাদের ক্ষমতা ব্যবহার করে উৎপাদন সীমিত করে অতিরিক্ত মুনাফা অর্জন করতে পারে। তাদের প্রধান লক্ষ্য হলো বাজারকে প্রভাবিত করে সর্বাধিক লাভ করা, যা গ্রাহকদের স্বার্থের পরিপন্থী হতে পারে।

১৬।বাজার কাঠামো: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজার একটি আদর্শ বা তাত্ত্বিক কাঠামো। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো অসংখ্য ক্রেতা ও বিক্রেতা, সমজাতীয় পণ্য, অবাধ প্রবেশ ও প্রস্থান এবং পূর্ণ জ্ঞান। এটি একটি আদর্শ পরিস্থিতি যা বাস্তব জীবনে খুব কমই দেখা যায়। অন্যদিকে, অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজার হলো বাস্তব বাজারের একটি প্রতিচ্ছবি। এই বাজারের কাঠামোতে বিভিন্ন ধরনের রূপ দেখা যায়, যেমন একচেটিয়া, দ্বৈত, অলিগোপলি এবং একচেটিয়া প্রতিযোগিতা।

১৭।মুনাফা অর্জন: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজারে কোনো ফার্ম দীর্ঘমেয়াদে কেবল স্বাভাবিক মুনাফা অর্জন করতে পারে। স্বল্প মেয়াদে অতিরিক্ত মুনাফা অর্জন সম্ভব হলেও নতুন ফার্মের আগমনের কারণে তা দীর্ঘমেয়াদে টিকে থাকে না। এর বিপরীতে, অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারে ফার্মগুলি দীর্ঘমেয়াদেও অস্বাভাবিক মুনাফা অর্জন করতে পারে। বিশেষ করে একচেটিয়া বাজার এবং অলিগোপলি বাজারে এই প্রবণতা দেখা যায়।

উপসংহার: পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজার ও অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজার অর্থনীতিতে দুটি ভিন্ন ধরনের কাঠামো। যেখানে পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজার অসংখ্য বিক্রেতা ও সমজাতীয় পণ্যের মাধ্যমে দামকে স্থিতিশীল রাখে, অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজার বিক্রেতাদের ক্ষমতা এবং পণ্যের ভিন্নতার মাধ্যমে বাজারের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে। যদিও পূর্ণপ্রতিযোগিতা একটি তাত্ত্বিক আদর্শ, বাস্তব জীবনে বেশিরভাগ বাজারই অপূর্ণ প্রতিযোগিতার কোনো না কোনো রূপ অনুসরণ করে।

একনজরে উত্তর দেখুন
  1. বিক্রেতার সংখ্যা
  2. পণ্যের প্রকৃতি
  3. প্রবেশ ও প্রস্থান
  4. দাম নিয়ন্ত্রণ
  5. বিক্রয় ব্যয়
  6. জ্ঞানের পূর্ণতা
  7. দীর্ঘমেয়াদী মুনাফা
  8. বাজারের উদাহরণ
  9. সরবরাহ ও চাহিদা
  10. সরকারের ভূমিকা
  11. অর্থনৈতিক দক্ষতা
  12. বিক্রেতার কৌশল
  13. গ্রাহকের সুবিধা
  14. বাজারের ক্ষমতা
  15. উৎপাদনকারীর আচরণ
  16. বাজার কাঠামো
  17. মুনাফা অর্জন।
প্রশ্নটির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

অর্থনীতিতে বাজারের এই ধারণাগুলো নতুন নয়। অষ্টাদশ শতাব্দীতে অ্যাডাম স্মিথ তার ‘The Wealth of Nations’ (১৭৭৬) বইয়ে বাজারের অদৃশ্য হাতের (Invisible Hand) ধারণা দেন, যা পূর্ণপ্রতিযোগিতার একটি প্রাথমিক রূপ। বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে ই.এইচ. চেম্বারলিন এবং জোয়ান রবিনসন ১৯৩৩ সালে তাদের স্বতন্ত্র গবেষণায় অপূর্ণ প্রতিযোগিতার ধারণাটি উপস্থাপন করেন। তাদের কাজ দেখায় যে বাস্তব জীবনের বাজারগুলো প্রায়শই একচেটিয়া এবং প্রতিযোগিতামূলক বৈশিষ্ট্যের মিশ্রণ। একটি জরিপে দেখা গেছে, ২০০০ সালের পর থেকে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের কারণে অনেক বাজার যেমন সফ্টওয়্যার বা সোশ্যাল মিডিয়া অপূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজার হিসেবে গড়ে উঠেছে, যেখানে কয়েকটি বড় কোম্পানি বাজার নিয়ন্ত্রণ করে।

  • Previous পূর্ণ প্রতিযোগিতামূলক বাজারকে ‘দাম গ্রহীতার বাজার’ বলা হয় কেন?
  • Next পূর্ণপ্রতিযোগিতামূলক বাজার কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্যসমূহ কি কি?
Read Aim

SUBSCRIBE


    JOB CIRCULAR

    • Media/Ads/Event Mngnt (145)
    • Medical/Pharmaceutical (123)
    • NGO/Organization (323)
    • Production/Operation (142)
    • Research/Consultancy (85)
    • Secretary/Receptionist (188)
    • Security/Support Service (99)
    • Others (59)

    LEARNING & EARNING

    • English Article
    • Bearded Dragon
    • Cats
    • Dogs
    • Guinea Pigs
    • Insurance
    • Lawyer
    • Rabbits
    • Earn Money Online
    • Others

    CATEGORIES

    • Computer (12)
    • DEGREE (4)
    • English Article (27)
    • GRAMMAR (138)
    • Health Tips (2)
    • Honours (987)
    • Jobs (16)
    • Jobs Study (33)
    • News (1158)
    • PDF BOOK (78)

    RECENT POST

    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।

    2025 All Rights Reserved readaim.com

    • Contact
    • About
    • Privacy
    • Blog
    • READ AIM