• Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
    • Home
    • Class 0-12
    • Grammar
      • Bangla Grammar
      • English Grammar
      • Arabic Grammar
    • Computer
      • MS Word
    • Jobs Study
      • BCS
      • Bank
      • Primary
      • Govt. job
      • Nibandhon
      • Medical Admission
      • University Admission
      • Army/Police/BDR/Anchar
    • Jobs
    • News
  • mdreadaim@gmail.com
  • Read at Home
Login > Register
Read Aim
Read Aim
  • Home
  • Class 0-12
  • Grammar
    • Bangla Grammar
    • English Grammar
    • Arabic Grammar
  • Computer
    • MS Word
  • Jobs Study
    • BCS
    • Bank
    • Primary
    • Govt. job
    • Nibandhon
    • Medical Admission
    • University Admission
    • Army/Police/BDR/Anchar
  • Jobs
  • News
  • readaim.com
  • 0
মোট উপযোগ ও প্রান্তিক উপযোগের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর।

প্রশ্ন:- মোট উপযোগ ও প্রান্তিক উপযোগের মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় কর।

উত্তর::ভূমিকা: অর্থনীতিতে মোট উপযোগ ও প্রান্তিক উপযোগ ধারণা দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোনো পণ্য বা সেবা ভোগের মাধ্যমে একজন ভোক্তা যে তৃপ্তি পায়, তাই উপযোগ। এই নিবন্ধে আমরা এই দুটি ধারণার মধ্যেকার প্রধান পার্থক্যগুলো সহজ ও সরল ভাষায় তুলে ধরব, যা সাধারণ পাঠকের জন্যও বোধগম্য হবে।

মোট উপযোগ ও প্রান্তিক উপযোগের মধ্যে পার্থক্যসমূহ:-

১। সংজ্ঞা: মোট উপযোগ হলো একটি নির্দিষ্ট সময়ে কোনো দ্রব্য বা সেবার বিভিন্ন একক ভোগ করে একজন ভোক্তা যে মোট তৃপ্তি লাভ করে, তার সমষ্টি। সহজ ভাষায়, একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পণ্য ভোগ করে একজন মানুষ সব মিলিয়ে কতটা তৃপ্তি পেল, তা-ই মোট উপযোগ। অন্যদিকে, প্রান্তিক উপযোগ হলো কোনো দ্রব্যের অতিরিক্ত এক একক ভোগ করার ফলে মোট উপযোগের যে পরিবর্তন হয়, তা। অর্থাৎ, দশটি আম খাওয়ার পর আরেকটি অতিরিক্ত আম খেয়ে যে তৃপ্তি পাওয়া যায়, সেটাই হলো প্রান্তিক উপযোগ।

মোট উপযোগ ও প্রান্তিক উপযোগের মধ্যে পার্থক্য।
মোট উপযোগ ও প্রান্তিক উপযোগের মধ্যে পার্থক্য।

২। যোগফল: মোট উপযোগ হলো প্রান্তিক উপযোগের ধারাবাহিক যোগফল। যখন আমরা কোনো দ্রব্যের প্রতিটি অতিরিক্ত একক থেকে প্রাপ্ত প্রান্তিক উপযোগগুলো যোগ করি, তখন আমরা মোট উপযোগ পাই। এই কারণে মোট উপযোগ সব সময় শূন্য বা ধনাত্মক হয়, কারণ প্রান্তিক উপযোগ ঋণাত্মক হলেও তার যোগফল কখনো কখনো ধনাত্মক থাকতে পারে। অন্যদিকে, প্রান্তিক উপযোগ হলো মোট উপযোগের পরিবর্তনের হার। এটি ধনাত্মক, শূন্য বা ঋণাত্মক হতে পারে। যখন মোট উপযোগ সর্বোচ্চ হয়, তখন প্রান্তিক উপযোগ শূন্য হয়। 

৩। সম্পর্ক: মোট উপযোগ বৃদ্ধি পায় যতক্ষণ পর্যন্ত প্রান্তিক উপযোগ ধনাত্মক থাকে। যখন প্রান্তিক উপযোগ শূন্য হয়, তখন মোট উপযোগ তার সর্বোচ্চ বিন্দুতে পৌঁছায়। এরপর, যদি প্রান্তিক উপযোগ ঋণাত্মক হয়ে যায় (অর্থাৎ, অতিরিক্ত ভোগ থেকে অসন্তুষ্টি আসে), তখন মোট উপযোগ কমতে শুরু করে। এই সম্পর্কটি প্রান্তিক উপযোগ হ্রাসের নিয়ম দ্বারা ব্যাখ্যা করা হয়। এই নিয়মের মূল কথা হলো, কোনো দ্রব্য ক্রমাগত ভোগ করলে প্রতিটি অতিরিক্ত একক থেকে প্রাপ্ত উপযোগ ক্রমশ হ্রাস পায়। 

৫। প্রবণতা: মোট উপযোগ সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়, তারপর সর্বোচ্চ বিন্দুতে পৌঁছায় এবং অবশেষে কমতে শুরু করে। এই প্রবণতাটি প্রান্তিক উপযোগের হ্রাসের প্রবণতার সাথে সরাসরি সম্পর্কিত। কোনো ভোক্তা যখন কোনো পণ্য বা সেবা ক্রমাগত ভোগ করতে থাকে, তখন তার তৃপ্তি বা উপযোগের অনুভূতি ক্রমশ কমতে থাকে। এর ফলে, প্রতিটি নতুন একক থেকে প্রাপ্ত প্রান্তিক উপযোগ হ্রাস পায়, যা শেষ পর্যন্ত মোট উপযোগের হ্রাস ঘটায়। 

৬। সিদ্ধান্ত গ্রহণ: একজন ভোক্তা যখন কোনো পণ্য বা সেবা কেনার সিদ্ধান্ত নেয়, তখন সে সাধারণত প্রান্তিক উপযোগের ওপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেয়। একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে সে যে তৃপ্তি পেতে পারে, তা তার প্রান্তিক উপযোগের সাথে সম্পর্কিত। যদি কোনো দ্রব্যের জন্য প্রদত্ত দাম তার প্রান্তিক উপযোগের চেয়ে কম বা সমান হয়, তবে সে সেই দ্রব্যটি কেনে। অন্যদিকে, মোট উপযোগ সাধারণত একজন ভোক্তার সামগ্রিক সন্তুষ্টি পরিমাপ করে, যা তার ভোগের চূড়ান্ত ফল।

৭। ব্যবহারিক প্রয়োগ: একজন ভোক্তা তার বাজেট সীমিত থাকার কারণে প্রতিটি অতিরিক্ত একক দ্রব্য কেনার আগে প্রান্তিক উপযোগের সাথে তার দামের তুলনা করে। এটি তাকে তার সীমিত সম্পদের সবচেয়ে ভালো ব্যবহার করতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, একজন শিক্ষার্থী কতগুলো কলম কিনবে তা ঠিক করার জন্য প্রতিটি অতিরিক্ত কলমের প্রান্তিক উপযোগ বিচার করে। অন্যদিকে, মোট উপযোগ ব্যবহার হয় কোনো নির্দিষ্ট ভোগের স্তরে একজন ব্যক্তির মোট সন্তুষ্টি কতটা, তা বোঝার জন্য। 

৮। মান: মোট উপযোগ সর্বদা ধনাত্মক বা শূন্য হতে পারে। এটি কখনো ঋণাত্মক হয় না, কারণ কোনো কিছু ভোগ করে সম্পূর্ণ অসন্তুষ্টি লাভ করা প্রায় অসম্ভব। যদিও অতিরিক্ত ভোগ থেকে বিরক্তি আসতে পারে, তবুও সামগ্রিক তৃপ্তি শূন্যের নিচে চলে যায় না। পক্ষান্তরে, প্রান্তিক উপযোগ ধনাত্মক, শূন্য বা ঋণাত্মক হতে পারে। যেমন, দশটি বিরিয়ানি খাওয়ার পর একাদশতম বিরিয়ানি থেকে প্রাপ্ত উপযোগ ঋণাত্মক হতে পারে, যা অতিরিক্ত ভোগের ফলে বিরক্তি বা অসুস্থতার জন্ম দেয়। 

৯। প্রক্রিয়া: মোট উপযোগ পরিমাপ করা হয় একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভোগ করা সমস্ত এককের মোট উপযোগকে যোগ করে। এটি একটি সামগ্রিক পরিমাপ। অন্যদিকে, প্রান্তিক উপযোগ পরিমাপ করা হয় অতিরিক্ত এক একক ভোগের ফলে মোট উপযোগের পরিবর্তন দেখে। এটি একটি প্রান্তিক বা incremental পরিমাপ, যা প্রতিটি অতিরিক্ত এককের গুরুত্ব তুলে ধরে। 

১০। সর্বোচ্চতা: মোট উপযোগ সর্বোচ্চ হয় যখন প্রান্তিক উপযোগ শূন্য হয়। এই বিন্দুতে একজন ভোক্তা ভোগের সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি লাভ করে এবং এরপর অতিরিক্ত ভোগ করলে তার উপযোগ কমতে শুরু করবে। এই অবস্থাটিকে বলা হয় উপযোগের সর্বোচ্চ বিন্দু। প্রান্তিক উপযোগ শূন্য হয় যখন কোনো ব্যক্তি অতিরিক্ত দ্রব্য ভোগ করতে আর ইচ্ছুক নয়, কারণ সেই অতিরিক্ত একক থেকে সে কোনো নতুন তৃপ্তি পায় না।

১১। অর্থনীতিতে গুরুত্ব: অর্থনীতিতে মোট উপযোগের চেয়ে প্রান্তিক উপযোগের ধারণাটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, প্রান্তিক উপযোগের ধারণা ব্যবহার করে চাহিদা রেখা, ভোক্তার ভারসাম্য এবং বিভিন্ন অর্থনৈতিক নীতি নির্ধারণ করা হয়। প্রান্তিক উপযোগের হ্রাসমানতা নীতি অর্থনীতির অন্যতম মৌলিক নীতি। পক্ষান্তরে, মোট উপযোগ মূলত একটি সামগ্রিক ধারণা যা ভোগের চূড়ান্ত ফলাফলকে নির্দেশ করে, কিন্তু এটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়াকে সরাসরি প্রভাবিত করে না। 

১২। প্রভাব: মোট উপযোগ পণ্যের পরিমাণ বৃদ্ধির সাথে সাথে বৃদ্ধি পায়, তবে ক্রমবর্ধমান হারে নয়, বরং হ্রাসমান হারে। অর্থাৎ, পণ্যের পরিমাণ বাড়লে মোট উপযোগ বাড়ে, কিন্তু বাড়ার গতি ক্রমশ কমে আসে। এই প্রভাবের মূল কারণ হলো প্রান্তিক উপযোগের হ্রাসমানতা নীতি। অন্যদিকে, প্রান্তিক উপযোগ প্রথম দিকে বেশি থাকে এবং পণ্যের পরিমাণ বৃদ্ধির সাথে সাথে এটি ক্রমশ হ্রাস পায় এবং একসময় শূন্য বা ঋণাত্মক হয়। 

১৩। নির্ভরশীলতা: মোট উপযোগ নির্ভর করে একজন ব্যক্তি কতগুলো একক পণ্য ভোগ করেছে তার ওপর। ভোগের পরিমাণ যত বাড়ে, মোট উপযোগও তত বাড়ে, তবে বৃদ্ধির হার কমতে থাকে। অন্যদিকে, প্রান্তিক উপযোগ নির্ভরশীল মোট উপযোগের পরিবর্তনের ওপর। একটি নির্দিষ্ট বিন্দুতে ভোগ বাড়ালে মোট উপযোগের যে পরিবর্তন হয়, সেটাই প্রান্তিক উপযোগ। 

১৪। উপযোগের হ্রাসমানতা: মোট উপযোগের ধারণাটি উপযোগের হ্রাসমানতা নীতির সাথে সরাসরি সম্পর্কিত, কিন্তু এই নীতির ব্যাখ্যায় এটি কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে না। উপযোগের হ্রাসমানতা নীতি ব্যাখ্যা করে যে কেন প্রতিটি অতিরিক্ত একক থেকে প্রাপ্ত উপযোগ ক্রমশ হ্রাস পায়। অন্যদিকে, প্রান্তিক উপযোগ হলো উপযোগের হ্রাসমানতা নীতির মূল কেন্দ্রবিন্দু। এই নীতিটি বলে যে, কোনো দ্রব্যের অতিরিক্ত একক ভোগ করলে তার থেকে প্রাপ্ত প্রান্তিক উপযোগ ক্রমশ কমতে থাকে। 

১৫। মনস্তাত্ত্বিক দিক: মোট উপযোগ হলো একজন ভোক্তার সামগ্রিক সন্তুষ্টির মনস্তাত্ত্বিক পরিমাপ। এটি সামগ্রিকভাবে একজন ব্যক্তির তৃপ্তির চূড়ান্ত চিত্র তুলে ধরে। অন্যদিকে, প্রান্তিক উপযোগ হলো প্রতিটি অতিরিক্ত ভোগের মুহূর্তে একজন ভোক্তার মানসিক প্রতিক্রিয়া। এটি মূলত একটি তাৎক্ষণিক অনুভূতির প্রতিফলন যা তাকে পরবর্তী একক ভোগ করবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত নিতে প্রভাবিত করে।

১৬। গ্রাফিক্যাল উপস্থাপন: মোট উপযোগকে একটি বক্ররেখা দ্বারা প্রকাশ করা যায় যা প্রথমে ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ে, তারপর হ্রাসমান হারে বাড়ে, সর্বোচ্চ বিন্দুতে পৌঁছায় এবং অবশেষে কমতে থাকে। এই বক্ররেখাটি দেখতে অনেকটা উল্টো ‘U’ অক্ষরের মতো। অন্যদিকে, প্রান্তিক উপযোগকে একটি নিম্নগামী সরলরেখা দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এই রেখাটি ধনাত্মক মান থেকে শুরু হয়ে শূন্যে পৌঁছায় এবং তারপর ঋণাত্মক দিকে চলে যায়। 

১৭। ভোগের মাত্রা: মোট উপযোগ হলো একজন ভোক্তার সামগ্রিক ভোগের মাত্রা বা পরিমাণকে নির্দেশ করে। এটি সামগ্রিক ভোগের চূড়ান্ত ফল। অন্যদিকে, প্রান্তিক উপযোগ একটি নির্দিষ্ট এককের ভোগের মাত্রা বা পরিমাণের পরিবর্তনকে নির্দেশ করে। 

১৮। সময়কাল: মোট উপযোগ হলো একটি নির্দিষ্ট সময়কাল ধরে প্রাপ্ত মোট তৃপ্তির পরিমাপ। এটি একটি সামগ্রিক পরিমাপ যা একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সমস্ত ভোগকে অন্তর্ভুক্ত করে। অন্যদিকে, প্রান্তিক উপযোগ হলো একটি তাৎক্ষণিক পরিমাপ যা প্রতিটি অতিরিক্ত একক ভোগের ঠিক পরের মুহূর্তের পরিবর্তনকে নির্দেশ করে। 

১৯। ব্যক্তিগত মূল্যায়ন: মোট উপযোগ একজন ব্যক্তির সামগ্রিক তৃপ্তির একটি ব্যক্তিগত মূল্যায়ন, যা তার সমস্ত ভোগকৃত একক থেকে প্রাপ্ত। এটি সামগ্রিক সন্তুষ্টির একটি পরিমাপ। অন্যদিকে, প্রান্তিক উপযোগ একজন ব্যক্তির নির্দিষ্ট মুহূর্তে একটি অতিরিক্ত এককের জন্য তার ব্যক্তিগত মূল্যায়ন। এটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের একটি একক-কেন্দ্রিক পরিমাপ। 

উপসংহার: মোট উপযোগ ও প্রান্তিক উপযোগ—অর্থনীতিতে এই দুটি ধারণা একে অপরের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত হলেও এদের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। মোট উপযোগ একটি সামগ্রিক পরিমাপ, যা সমস্ত ভোগের সমষ্টিকে নির্দেশ করে। অপরদিকে, প্রান্তিক উপযোগ একটি অতিরিক্ত এককের ভোগ থেকে প্রাপ্ত উপযোগের পরিবর্তনকে নির্দেশ করে, যা ভোক্তার সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রাসঙ্গিক। এই দুটি ধারণা সঠিকভাবে বোঝার মাধ্যমেই আমরা ভোক্তার আচরণ ও অর্থনৈতিক ভারসাম্য সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা লাভ করতে পারি।

একনজরে উত্তর দেখুন

১। সংজ্ঞা ২। যোগফল ৩। সম্পর্ক ৪। গাণিতিক সূত্র ৫। প্রবণতা ৬। সিদ্ধান্ত গ্রহণ ৭। ব্যবহারিক প্রয়োগ ৮। মান ৯। প্রক্রিয়া ১০। সর্বোচ্চতা ১১। অর্থনীতিতে গুরুত্ব ১২। প্রভাব ১৩। নির্ভরশীলতা ১৪। উপযোগের হ্রাসমানতা ১৫। মনস্তাত্ত্বিক দিক ১৬। গ্রাফিক্যাল উপস্থাপন ১৭। ভোগের মাত্রা ১৮। সময়কাল ১৯। ব্যক্তিগত মূল্যায়ন।

প্রশ্নটির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

উপযোগের ধারণাটি মূলত অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষের দিকে অর্থনীতিবিদ ড্যানিয়েল বার্নৌলি (Daniel Bernoulli) দ্বারা প্রথম আলোচিত হয়, কিন্তু এর আধুনিক রূপটি বিকশিত হয় ঊনবিংশ শতাব্দীতে। ১৮৭০-এর দশকে উইলিয়াম স্ট্যানলি জেভন্স (William Stanley Jevons), কার্ল মেঙ্গার (Carl Menger) এবং লিওন ওয়ালরাস (Léon Walras) স্বতন্ত্রভাবে প্রান্তিক উপযোগ তত্ত্ব (Marginal Utility Theory) উপস্থাপন করেন। এই তিন অর্থনীতিবিদকে একত্রে “প্রান্তিক বিপ্লবের জনক” বলা হয়। এই তত্ত্বের প্রবর্তন করে তারা ক্লাসিক্যাল অর্থনীতির শ্রম-ভিত্তিক মূল্য তত্ত্বকে চ্যালেঞ্জ জানান এবং দেখান যে, দ্রব্যের মূল্য তার উপযোগিতা দ্বারা নির্ধারিত হয়। ১৯৫০ থেকে ১৯৮০ সালের মধ্যে বিভিন্ন জরিপে দেখা যায়, ভোক্তারা তাদের ভোগের ক্ষেত্রে প্রান্তিক উপযোগকে অবচেতনভাবে বিবেচনা করে। এই ধারণাটি আধুনিক অর্থনীতির বিভিন্ন শাখায়, যেমন- আচরণগত অর্থনীতি ও বাজার গবেষণায়, ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।

Tags: প্রান্তিক উপযোগমোট উপযোগমোট উপযোগ ও প্রান্তিক উপযোগমোট উপযোগ ও প্রান্তিক উপযোগের মধ্যে পার্থক্য
  • Previous ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধির সীমাবদ্ধতা কি কি?
  • Next চাহিদা সূচি কি? কাল্পনিক চাহিদাসূচি থেকে একটি চহিদা রেখা অঙ্কন কর।
Read Aim

SUBSCRIBE


    JOB CIRCULAR

    • Media/Ads/Event Mngnt (145)
    • Medical/Pharmaceutical (123)
    • NGO/Organization (323)
    • Production/Operation (142)
    • Research/Consultancy (85)
    • Secretary/Receptionist (188)
    • Security/Support Service (99)
    • Others (59)

    LEARNING & EARNING

    • English Article
    • Bearded Dragon
    • Cats
    • Dogs
    • Guinea Pigs
    • Insurance
    • Lawyer
    • Rabbits
    • Earn Money Online
    • Others

    CATEGORIES

    • Computer (12)
    • DEGREE (4)
    • English Article (27)
    • GRAMMAR (138)
    • Health Tips (2)
    • Honours (987)
    • Jobs (16)
    • Jobs Study (33)
    • News (1158)
    • PDF BOOK (78)

    RECENT POST

    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠন লিখ।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    দ্বি-জাতি তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলা নামের উৎপত্তি সম্পের্কে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।
    বাংলাদেশের ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য সংক্ষেপে লেখ।

    2025 All Rights Reserved readaim.com

    • Contact
    • About
    • Privacy
    • Blog
    • READ AIM