ভূমিকা:- ধর্ম মানব সমাজের একটি মৌলিক ও প্রভাবশালী প্রতিষ্ঠান। এটি শুধু ব্যক্তির বিশ্বাস ও আচরণই নিয়ন্ত্রণ করে না, বরং সামাজিক কাঠামো, রাজনীতি, অর্থনীতি ও সংস্কৃতির উপরও গভীর প্রভাব ফেলে। ধর্মের সমাজবিজ্ঞান (Sociology of Religion) হলো সমাজবিজ্ঞানের একটি শাখা, যা ধর্মকে সামাজিক প্রপঞ্চ হিসেবে বিশ্লেষণ করে। এটি ধর্মের উৎপত্তি, বিকাশ, কার্যাবলি এবং সমাজের উপর এর প্রভাব নিয়ে আলোচনা করে।
এই নিবন্ধে ধর্মের সমাজবিজ্ঞান-এর ধারণা, প্রধান তত্ত্ব, সমাজে ধর্মের ভূমিকা, এবং এর বিভিন্ন দিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
ধর্মের সমাজবিজ্ঞান: পরিচয় ও সংজ্ঞা
ধর্মের সমাজবিজ্ঞান হলো সমাজবিজ্ঞানের একটি উপশাখা, যা ধর্মকে সামাজিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিশ্লেষণ করে। এটি ধর্মের সামাজিক কার্যাবলি, বিশ্বাস ও প্রথার প্রভাব, এবং ধর্মীয় সংগঠনের গঠন নিয়ে গবেষণা করে।
প্রধান সমাজবিজ্ঞানীদের দৃষ্টিভঙ্গি
| সমাজবিজ্ঞানী | মতবাদ | মূল বক্তব্য |
|---|---|---|
| এমিল ডুর্খেইম | ক্রিয়াশীলতাবাদ | ধর্ম সমাজের ঐক্য বজায় রাখে এবং সামাজিক সংহতি তৈরি করে। |
| কার্ল মার্ক্স | সংঘাত তত্ত্ব | ধর্ম জনগণের জন্য আফিম স্বরূপ, যা শোষণকে বৈধতা দেয়। |
| ম্যাক্স ওয়েবার | ব্যাখ্যামূলক তত্ত্ব | ধর্ম অর্থনৈতিক আচরণকে প্রভাবিত করে (যেমন: প্রোটেস্ট্যান্ট নীতিবোধ ও পুঁজিবাদ)। |
ধর্মের সমাজবিজ্ঞানের প্রধান বিষয়বস্তু
১. ধর্মের সামাজিক কার্যাবলি
ধর্ম সমাজে নানা ধরনের ভূমিকা পালন করে:
সামাজিক সংহতি রক্ষা (ডুর্খেইম)
নৈতিক নির্দেশনা প্রদান
সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সংরক্ষণ
রাজনৈতিক প্রভাব (যেমন: ধর্মীয় দল ও আইন প্রণয়ন)
২. ধর্ম ও সামাজিক পরিবর্তন
ম্যাক্স ওয়েবার তার “The Protestant Ethic and the Spirit of Capitalism” গ্রন্থে দেখান যে প্রোটেস্ট্যান্ট ধর্ম পুঁজিবাদের বিকাশে ভূমিকা রেখেছে।
ধর্মীয় আন্দোলন (যেমন: ইসলামিক রেভাইভালিজম) সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তন সৃষ্টি করে।
৩. ধর্ম ও নারী
ধর্ম নারীর সামাজিক অবস্থানকে কীভাবে প্রভাবিত করে?
কিছু ধর্ম নারীকে অধীনস্থ রাখে, আবার কিছু ধর্ম নারী স্বাধীনতাকে সমর্থন করে।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর
১. ধর্মের সমাজবিজ্ঞান বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: ধর্মের সমাজবিজ্ঞান হলো সমাজবিজ্ঞানের একটি শাখা, যা ধর্মকে সামাজিক প্রপঞ্চ হিসেবে বিশ্লেষণ করে। এটি ধর্মের উৎপত্তি, বিকাশ ও সমাজে এর প্রভাব নিয়ে গবেষণা করে।
২. ডুর্খেইম ধর্মকে কীভাবে ব্যাখ্যা করেছেন?
উত্তর: ডুর্খেইম ধর্মকে “সমাজের প্রতীকী প্রকাশ” হিসেবে দেখেন। তার মতে, ধর্ম সামাজিক ঐক্য বজায় রাখে এবং সমষ্টিগত চেতনার প্রতিনিধিত্ব করে।
৩. মার্ক্সের মতে ধর্মের ভূমিকা কী?
উত্তর: মার্ক্সের মতে, “ধর্ম হল জনগণের আফিম”, যা শোষিত শ্রেণিকে বাস্তব দুঃখ ভুলিয়ে রাখে এবং শাসক শ্রেণির শোষণকে বৈধতা দেয়।
ধর্মের সমাজবিজ্ঞান সম্পর্কে আরও কিছু তথ্য:-
🔍 গবেষণা
📊 তুলনামূলক বিশ্লেষণ
🕊️ শান্তি ও সংহতি
⚖️ ধর্ম ও ন্যায়বিচার
উপসংহার: ধর্মের সমাজবিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা ক্ষেত্র, যা ধর্ম ও সমাজের মধ্যকার সম্পর্ককে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করে। এটি শুধু ধর্মীয় বিশ্বাসই নয়, বরং সামাজিক কাঠামো, রাজনীতি ও অর্থনীতির উপর ধর্মের প্রভাবকেও উদ্ঘাটন করে। সমাজবিজ্ঞানীদের বিভিন্ন তত্ত্ব (ডুর্খেইম, মার্ক্স, ওয়েবার) ধর্মকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করে, যা আমাদের সমাজকে বুঝতে সহায়তা করে।
সিলেবাস | সাজেশন | প্রশ্নউত্তর
ধর্মের সমাজবিজ্ঞান - ২৩২০০৫
অনার্স তৃতীয় বর্ষ সমাজবিজ্ঞান বিভাগ
ক – বিভাগ: অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর ⮟
১। প্রশ্ন: পোপতন্ত্র কী?/পোপতন্ত্র কাকে বলে?
উত্তর: পোপ যে ধর্মীয় ও জাগতিক প্রশাসনিক প্রণালির ওপর সরাসরি কর্তৃত্বারোপ করেন তাকেই পোপতন্ত্র বলে।
২। প্রশ্ন: ধর্মের মূল উপাদান দুটি কী কী?
উত্তর: ধর্মের মূল উপাদান দুটি হলো বিশ্বাস ও প্রথা।
৩। প্রশ্ন: কাল্ট কাকে বলে?
উত্তর: কাল্ট বলতে বুঝায় ধর্মীয় বিশ্বাস ও পূজার্চনা বা প্রার্থনা পদ্ধতি।
৪। প্রশ্ন: পোপতন্ত্র কী?
উত্তর: পোপ যে ধর্মীয় ও জাগতিক প্রশাসনিক প্রণালির ওপর সরাসরি কর্তৃত্বারোপ করেন তাকেই পোপতন্ত্র বলে।
৫। প্রশ্ন: সামাজিক স্তরবিন্যাস কী?
উত্তর: সামাজিক স্তরবিন্যাস হলো এমন একটি ব্যবস্থা যার মাধ্যমে ব্যক্তিদের বিভিন্ন মান, স্তর মর্যাদা ও সম্মানে ভাগ করা হয়।
৬। প্রশ্ন: ডিনোমিনেশন কী?
উত্তর: ডিনোমিনেশন হলো কোনো বৃহৎ ধর্মগোষ্ঠী থেকে নতুন ধর্মগোষ্ঠীর উদ্ভব।
৭। প্রশ্ন: ভারতবর্ষে জাতিবর্ণ প্রথা শব্দটি সর্বপ্রথম কারা ব্যবহার করেন?
উত্তর: ভারতবর্ষে জাতিবর্ণ প্রথা শব্দটি সর্বপ্রথম পর্তুগিজরা ব্যবহার করেন।
৮। প্রশ্ন: জাতিবর্ণের ভিত্তি কী?
উত্তর: জাতিবর্ণের ভিত্তি হলো ধর্ম বিশ্বাস।
৯। প্রশ্ন: সেক্টস কাকে বলে?
উত্তর: সাধারণভাবে প্রচলিত মত বিশ্বাস থেকে স্বতন্ত্র মত পোষণকারী ব্যক্তিদের ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সেক্টস বলে।
১০। প্রশ্ন: কে ধর্মকে আফিম বলে উল্লেখ করেছেন?
উত্তর: কার্ল মার্কস ধর্মকে আফিম বলে উল্লেখ করেছেন।
১১। প্রশ্ন: খিলাফত কী?
উত্তর: মুসলিম বিশ্বের শাসনকর্তা একজন এবং তার হাতে কেন্দ্রীয় শাসন ক্ষতা থাকে ও সারা বিশ্বের মুসলমানরা তার অধীনে থাকাকে খিলাফত বলে।
১২। প্রশ্ন: নেশন অব ইসলাম কী?
উত্তর: ‘The Nation’ of Islam হচ্ছে Wallace Fard Muhammad কর্তৃক আমেরিকান একটি ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সংগঠন, যা ১৯৩০ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি একটি কৃষ্ণাঙ্গ জাতীয়তাবাদী সংগঠন এর বর্তমান প্রধান Louis Farrakhan.
১৩। প্রশ্ন: ধর্মীয় পুনরুল্থানবাদ কী?
উত্তর: ধর্মীয় পুনরুল্থানবাদ হলো কোনো বিশৃঙ্খল অবস্থা থেকে ধর্মীয় বিধিবিধানের আলোকে পুনরায় মূল ব্যবস্থায় প্রত্যাবর্তন করা।
১৪। প্রশ্ন: সেক্টস কাকে বলে?
উত্তর: সাধারণভাবে প্রচলিত মত বিশ্বাস থেকে স্বতন্ত্র মত পোষণকারী ব্যক্তিদের ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সেক্টস বলে।
১৫। প্রশ্ন: আচার অনুষ্ঠান কী?
উত্তর: সাধারণত আচার অনুষ্ঠান বলতে যেসব রীতিসিদ্ধ আচরণকে বুঝায় যার তেমন কোনো প্রত্যক্ষ বা কৌলশগত প্রভাব নেই।
১৬। প্রশ্ন: ক্যালভিনবাদ কী?
উত্তর: ক্যালভিনবাদ হলো খ্র্র্র্র্রিস্টধর্মের প্রটেস্ট্যান্ট সেক্টের ধর্মসংস্কারবাদী একটি অংশের নাম।
১৭। প্রশ্ন: খিলাফত কী?
উত্তর: মুসলিম বিশ্বের শাসনকর্তা একজন এবং তার হাতে কেন্দ্রীয় শাসন ক্ষমতা থাকে ও সারা বিশ্বের মুসলমানরা তার অধীনে থাকাকে খিলাফত বলে।
১৮। প্রশ্ন: মৌলবাদ কী?
উত্তর: মৌলবাদ হচ্ছে কট্টর ধর্মীয় মতবাদ যা সাধারণত উদার ধর্মতত্ত্বের বিরুদ্ধবাদী একটি প্রতিক্রিয়া।
১৯। প্রশ্ন: ইরানে ইসলামি বিপ্লব হয় কত সালে?
উত্তর: ইরানে ইসলামি বিপ্লব হয় ১৯৭৯ সালে।
২০। প্রশ্ন: ‘The Golden Bough’ গ্রন্থটির লেখক কে?
উত্তর: The Golden Bough’ গ্রন্থটির লেখক জেমস ফ্রেজার।
২১। প্রশ্ন: আলীগড় আন্দোলনের প্রবক্তা কে?
উত্তর: আলীগড় আন্দোলনের প্রবক্তা হলেন স্যার সৈয়দ আহমদ খান।
২২। প্রশ্ন: কে, কখন ‘Rites of Passage’ পদটি ব্যবহার করেন?
উত্তর: ১৯০৯ সালে নৃতাত্ত্বিক ভ্যান গেনেপ ‘Rites of Passage’ পদটি ব্যবহার করেন।
২৩। প্রশ্ন: ধর্মীয় আন্দোলন কী?
উত্তর: ধর্মীয় আন্দোলন হলো ধর্মীয় বিশ্বাসের ভিত্তিতে সমবেত কিছু লোকের কর্মকাণ্ড, যারা তাদের ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির প্রচার ও ব্যাখ্যায় সচেষ্ট থাকে।
২৪। প্রশ্ন: ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তর: ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা হলেন রাজা রামমোহন রায়।
২৫। প্রশ্ন: ধর্মীয় পুনরুত্থানবাদ কী?
উত্তর: ধর্মীয় পুনরুত্থানবাদ হলো কোনো বিশৃঙ্খল অবস্থা থেকে ধর্মীয় বিধিবিধানের আলোকে পুনরায় মূল ব্যবস্থায় প্রত্যাবর্তন করা।
২৬। প্রশ্ন: ট্যাবু কী?
উত্তর: সাধারণভাবে বললে ট্যাবু বলতে ধর্মীয় বিধিনিষেধকে বুঝায়।
২৭। প্রশ্ন: ধর্মনিরপেক্ষকরণ কী?
উত্তর: ধর্মনিরপেক্ষকরণ হলো ধর্মীয় প্রভাব হ্রাসের প্রক্রিয়া।
২৮। প্রশ্ন: ‘The Protestant Ethics and the Spirit of Capitalism’ গ্রন্থের লেখক কে?
উত্তর: ‘The Protestant Ethics and the Spirit of Capitalism’ গ্রন্থের লেখক জার্মান সমাজতাত্ত্বিক ম্যাক্স ওয়েবার।
২৯। প্রশ্ন: সর্বপ্রাণবাদের মূল কথা কী?
উত্তর: আত্মার ধারণাই সর্বপ্রাণবাদের মূল কথা।
৩০। প্রশ্ন: ত্রিপিটক কোন ধর্মের গ্রন্থ?
উত্তর: ত্রিপিটক বৌদ্ধ ধর্মের গ্রন্থ।
৩১। প্রশ্ন: কোন দেশে খ্রিস্টীয় মৌলবাদের উদ্ভব ঘটে?
উত্তর: উনবিংশ শতাব্দীতে আমেরিকাতে Theological modernism দাবির পরিপ্রেক্ষিতে খ্রিস্টীয় মৌলবাদের উদ্ভব ঘটে।
৩২। প্রশ্ন: ‘সর্বপ্রাণবাদ’ প্রত্যয়টি কার?
উত্তর: ‘সর্বপ্রাণবাদ’ প্রত্যয়টি ই. বি. টেইলরের।
৩৩। প্রশ্ন: শরিয়া আইন কী?
উত্তর: আল্লাহ প্রদত্ত বিধিবিধানই হলো শরিয়া আইন।
৩৪। প্রশ্ন: আলীগড় আন্দোলনের প্রবক্তা কে?
উত্তর: আলীগড় আন্দোলনের প্রবক্তা হলেন স্যার সৈয়দ আহমদ খান।
৩৫। প্রশ্ন: মহাপ্রাণবাদ কী?
উত্তর: মহাপ্রাণবাদ ধর্মের উৎপত্তিসংক্রান্ত একটি মতবাদ।
৩৬। প্রশ্ন: সুফিবাদ কী?
উত্তর: আল্লাহর ওপর পূর্ণ ভরসা রেখে সর্বপ্রকার বাতিল ধ্যানধারণা থেকে মনকে মুক্ত করে নিষ্ঠার সাথে ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর প্রেমার্জন করাকেই সুফিবাদ বলে।
৩৭। প্রশ্ন: ফরায়েজি আন্দোলনের প্রবক্তা কে?
উত্তর: ফরায়েজি আন্দোলনের প্রবক্তা হলেন হাজী শরীয়তুল্লাহ।
৩৮। প্রশ্ন: নির্বাণ কী?
উত্তর: বৌদ্ধধর্ম অনুযায়ী নির্বাণ হচ্ছে সাধনার সর্বোচ্চ প্রাপ্তি বা পরম পাওয়া। নির্বাণ লাভের মাধ্যমে ব্যক্তি স্রস্টার নৈকট্য লাভ করে থাকে।
৩৯। প্রশ্ন: বহু ঈশ্বরবাদ কী?
উত্তর: বহু ঈশ্বরবাদ এক প্রকার বিশ্বাস যার মাধ্যমে মনে করা হয় এ বিশ্বব্রহ্মাণ্ড বহুবিধ দেবতা বা ঈশ্বর দ্বারা পরিচালিত।
৪০। প্রশ্ন: ‘ধর্ম হচ্ছে পবিত্র বস্তজগৎ সম্পর্কিত বিশ্বাস এবং আচার অনুষ্ঠানের এক সমন্বিত ব্যবস্থা।’ উক্তিটি কার?
উত্তর: ‘ধর্ম হচ্ছে পবিত্র বস্তজগৎ সম্পর্কিত বিশ্বাস এবং আচার অনুষ্ঠানের এক সমন্বিত ব্যবস্থা।’ উক্তিটি এমিল ডুর্খেইমের।
৪১। প্রশ্ন: ব্রাহ্মসমাজ কী?
উত্তর: ব্রাহ্মসমাজ হচ্ছে রাজা রামমোহন রায় কর্তৃক পরিচালিত একটি ধর্মসংস্কার আন্দোলন।
৪২। প্রশ্ন: ‘The Elementary forms of Religious Life’ গ্রন্থটি কার লেখা?
উত্তর: ‘The Elementary forms of Religious Life’ গ্রন্থটি এমিল ডুর্খেইমের লেখা।
৪৩। প্রশ্ন: ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা কে?
উত্তর: ব্রাহ্মসমাজের প্রতিষ্ঠাতা হলেন রাজা রামমোহন রায়।
৪৪। প্রশ্ন: ‘Theories of Premitive Religion’ গ্রন্থটির লেখক কে?
উত্তর: ‘Theories of Premitive Religion’ গ্রন্থটির লেখক ইভান্স প্রিচার্ড।
৪৫। প্রশ্ন: একেশ্বরবাদ কী?
উত্তর: একেশ্বরবাদ হচ্ছে একপ্রকার ধর্মবিশ্বাস, যার মাধ্যমে এক এবং অদ্বিতীয় ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকার করা হয়।
৪৬। প্রশ্ন: ‘Sympathetic magic’ এর প্রবক্তা কে?
উত্তর: ‘Sympathetic magic’ এর প্রবক্তা পেরিক্লিয়াস।
৪৭। প্রশ্ন: ডাকিনীবিদ্যা কী?
উত্তর: ডাকিনীবিদ্যা অতিপ্রাকৃত শক্তির সাহায্যে মানুষের ক্ষতি করার প্রচেষ্টাজনিত অভ্যাস, যা কোনো ইন্দ্রীয়গ্রাহ্য বস্তুর সাহায্য ছাড়া কেবলমাত্র আবেগ ও চিন্তার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়।
৪৮। প্রশ্ন: সুফিবাদ কী?
উত্তর: আল্লাহর ওপর পূর্ণ ভরসা রেখে সর্বপ্রকার বাতিল ধ্যানধারণা থেকে মনকে মুক্ত করে নিষ্ঠার সাথে ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর প্রেমার্জন করাকেই সুফিবাদ বলে।
৪৯। প্রশ্ন: কাল্ট কী?
উত্তর: কাল্ট হচ্ছে ধর্মীয় বিশ্বাস ও পূজার্চনা বা প্রার্থনা পদ্ধতি।
৫০। প্রশ্ন: ‘Religion’ শব্দটির উৎপত্তি কোন ভাষা থেকে?
উত্তর: ‘Religion’ শব্দটির উৎপত্তি ল্যাটিন ভাষা থেকে।
৫১। প্রশ্ন: ডিনোমিনেশন কী?
উত্তর: ডিনোমিনেশন হলো কোনো বৃহৎ ধর্মগোষ্ঠী থেকে নতুন ধর্মগোষ্ঠীর উদ্ভব।
৫২। প্রশ্ন: ধর্মের মূল উপাদান দুটি কী কী?
উত্তর: ধর্মের মূল উপাদান দুটি হলো বিশ্বাস ও প্রথা।
৫৩। প্রশ্ন: ট্যাবু কী?
উত্তর: সাধারণভাবে বললে ট্যাবু বলতে ধর্মীয় বিধিনিষেধকে বুঝায়।
৫৪। প্রশ্ন: ‘The Elementary forms of Religious Life’ গ্রন্থটি কার লেখা?
উত্তর: The Elementary forms of Religious Life’ গ্রন্থটি এমিল ডুর্খেইমের লেখা।
৫৫। প্রশ্ন: ‘সর্বপ্রাণবাদ’ প্রত্যয়টি কার?
উত্তর: ‘সর্বপ্রাণবাদ’ প্রত্যয়টি ই. বি. টেইলরের।
৫৬। প্রশ্ন: ‘Religion and Globalization’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
উত্তর: ‘Religion and Globalization’ গ্রন্থটির রচয়িতা Peter Beyer.
৫৭। প্রশ্ন: বহু ঈশ্বরবাদ কী?
উত্তর: বহু ঈশ্বরবাদ এক প্রকার বিশ্বাস যার মাধ্যমে মনে করা হয় এ বিশ্বব্রহ্মা- বহুবিধ দেবতা বা ঈশ্বর দ্বারা পরিচালিত।
৫৮। প্রশ্ন: জাদুবিদ্যা কী?
উত্তর: জাদুবিদ্যা হচ্ছে এমন একটি কৌশল ও প্রচেষ্টা যার মাধ্যমে জাদুকর অতিপ্রাকৃত শক্তিকে বশে এনে নিজের উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে প্রয়াস পায়।
৫৯। প্রশ্ন: ধর্মের মূল উপাদান দুটি কী কী?
উত্তর: ধর্মের মূল উপাদান দুটি হলো বিশ্বাস ও প্রথা।
৬০। প্রশ্ন: ‘Sympathetic magic’ এর প্রবক্তা কে?
উত্তর: ‘Sympathetic magic’ এর প্রবক্তা পেরিক্লিয়াস।
৬১। প্রশ্ন: ডাকিনীবিদ্যা কী?
উত্তর: ডাকিনীবিদ্যা অতিপ্রাকৃত শক্তির সাহায্যে মানুষের ক্ষতি করার প্রচেষ্টাজনিত অভ্যাস, যা কোনো ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বস্তুর সাহায্য ছাড়া কেবলমাত্র আবেগ ও চিন্তার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়।
৬২। প্রশ্ন: ‘Primitive Culture’ গ্রন্থটি কার লেখা?
উত্তর: ‘Primitive Culture’ গ্রন্থটি ই. বি. টেইলরের লেখা।
৬৩। প্রশ্ন: ডিনোমিনেশন কী?
উত্তর: ডিনোমিনেশন হলো কোনো বৃহৎ ধর্মগোষ্ঠী থেকে নতুন ধর্মগোষ্ঠীর উদ্ভব।
৬৪। প্রশ্ন: Mana কী?
উত্তর: Mana এমন একটি অলৌকিক শক্তি, যা সম্পূর্ণভাবে প্রাকৃতিক শক্তি থেকে ভিন্ন এবং যা শুভ ও অশুভর জন্য বিভিন্নভাবে কাজ করে।
৬৫। প্রশ্ন: ধর্মতত্ত্ব কী?
উত্তর: ধর্মতত্ত্ব হলো ধর্মের প্রকৃতি, ঈশ্বর, বিশ্বাস ও ধর্মীয় অনুশীলন সম্পর্কে দার্শনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা।
৬৬। প্রশ্ন: ধর্মনিরপেক্ষতার সংজ্ঞা দাও।
উত্তর: ধর্মনিরপেক্ষতা হলো একটি সামাজিক বা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা যেখানে ধর্ম ও রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম পৃথক থাকে এবং সকল ধর্মের প্রতি সমান সম্মান প্রদর্শন করা হয়।
৬৭। প্রশ্ন: ‘সেক্যুলারাইজেশন’ (Secularization) বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: সেক্যুলারাইজেশন হলো সমাজে ধর্মের প্রভাব হ্রাস পাওয়ার প্রক্রিয়া, যেখানে বিজ্ঞান, যুক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক পৃথকীকরণের মাধ্যমে ধর্মীয় বিশ্বাসের পরিবর্তন ঘটে।
৬৮। প্রশ্ন: ‘আধ্যাত্মিকতা’ (Spirituality) কী?
উত্তর: আধ্যাত্মিকতা হলো ব্যক্তির আত্মার উন্নতি বা ঈশ্বর/পরমসত্তার সাথে সম্পর্ক স্থাপনের ব্যক্তিগত অনুসন্ধান, যা প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মের বাইরেও হতে পারে।
৬৯। প্রশ্ন: ‘জিহাদ’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘জিহাদ’ শব্দের আক্ষরিক অর্থ ‘সংগ্রাম’। ইসলামে এটি আত্মশুদ্ধি, সমাজ সংস্কার বা ধর্মরক্ষার জন্য আধ্যাত্মিক, বৌদ্ধিক বা শারীরিক প্রচেষ্টাকে বোঝায়।
৭০। প্রশ্ন: ‘ধর্মান্তরীকরণ’ (Conversion) কী?
উত্তর: ধর্মান্তরীকরণ হলো একজন ব্যক্তির একটি ধর্ম থেকে অন্য ধর্মে বা বিশ্বাসে পরিবর্তিত হওয়ার প্রক্রিয়া।
৭১। প্রশ্ন: ‘পেন্টিকোস্টালিজম’ (Pentecostalism) কী?
উত্তর: পেন্টিকোস্টালিজম হলো খ্রিস্টধর্মের একটি প্রোটেস্ট্যান্ট আন্দোলন, যা পবিত্র আত্মার অভিজ্ঞতা, ঐশ্বরিক চিহ্ন (যেমন অলৌকিক নিরাময়) ও ব্যক্তিগত ধর্মীয় অভিজ্ঞতার ওপর জোর দেয়।
৭২। প্রশ্ন: ‘সিনক্রেটিজম’ (Syncretism) বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: সিনক্রেটিজম হলো বিভিন্ন ধর্ম বা সংস্কৃতির বিশ্বাস ও আচারের সমন্বয়ে একটি নতুন ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক রূপের উদ্ভব।
৭৩। প্রশ্ন: ‘অ্যানিমিজম’ (Animism) কী?
উত্তর: অ্যানিমিজম হলো একটি বিশ্বাস ব্যবস্থা যেখানে প্রাকৃতিক বস্তু, উদ্ভিদ ও প্রাণীর মধ্যে আত্মা বা চেতনা রয়েছে বলে বিবেচনা করা হয়।
৭৪। প্রশ্ন: ‘ধর্মীয় বহুত্ববাদ’ (Religious Pluralism) কী?
উত্তর: ধর্মীয় বহুত্ববাদ হলো একটি সমাজে বিভিন্ন ধর্মের সহাবস্থান ও স্বীকৃতির নীতি, যেখানে সকল ধর্মকে সমান মর্যাদা দেওয়া হয়।
৭৫। প্রশ্ন: ‘থিওক্রেসি’ (Theocracy) কী?
উত্তর: থিওক্রেসি হলো এমন একটি শাসনব্যবস্থা যেখানে ধর্মীয় নেতারা বা ধর্মীয় আইন অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালিত হয় (যেমন: ভ্যাটিকান সিটি বা ইরানের ইসলামি প্রজাতন্ত্র)।
৭৬। প্রশ্ন: ত্রিপিটক কোন ধর্মের গ্রন্থ?
উত্তর: ত্রিপিটক বৌদ্ধ ধর্মের গ্রন্থ।
খ – বিভাগ: সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর ⮟
- প্রশ্ন: তাওবাদ কী?
- প্রশ্ন: টোটেমবাদ কী?
- প্রশ্ন: সেক্ট বা Sect কী?
- প্রশ্ন: আধুনিকায়ন কী?
- প্রশ্ন: ধর্মের সংজ্ঞা দাও।
- প্রশ্ন: ডিনোমিনেশন কী?
- প্রশ্ন: প্রোটেস্ট্যান্টবাদ কী?
- প্রশ্ন: সুফিবাদের সংজ্ঞা দাও।
- প্রশ্ন: দেওবন্দ আন্দোলন কী?
- প্রশ্ন: খিলাফত বলতে কী বুঝ?
- প্রশ্ন: কাল্ট (Cult) এর বৈশিষ্ট্য কী?
- প্রশ্ন: জাদুবিদ্যার স্বরূপ নির্ণয় কর।
- প্রশ্ন: ধর্মীয় সংগঠন বলতে কী বুঝ?
- প্রশ্ন: ধর্মীয় পুনরুজ্জীবিতকরণ কী?
- প্রশ্ন: ধর্মনিরপেক্ষতার বৈশিষ্ট্য লেখ।
- প্রশ্ন: পুনরুত্থানবাদ বলতে কি বুঝায়?
- প্রশ্ন: বৌদ্ধধর্মের মূলনীতি ব্যাখ্যা কর।
- প্রশ্ন: ধর্মের সমাজবিজ্ঞান কাকে বলে?
- প্রশ্ন: সামাজিক স্তরবিন্যাস কাকে বলে?
- প্রশ্ন: অতিপ্রাকৃত শক্তি বলতে কী বোঝ?
- প্রশ্ন: সামাজিক স্তরবিন্যাস কাকে বলে?
- প্রশ্ন: ধর্মীয় উৎসবের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।
- প্রশ্ন: পুনরুজ্জীবিতকরণ বলতে কী বুঝ?
- প্রশ্ন: ধর্মের উপাদানসমূহ আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: ইসলামী রাষ্ট্রের মূলনীতিসমূহ লিখুন।
- প্রশ্ন: “ধর্ম একটি সামাজিক শক্তি” ব্যাখ্যা কর।
- প্রশ্ন: শামান ও ধর্মযাজকের মধ্যে পার্থক্য লেখ।
- প্রশ্ন: ধর্মনিরপেক্ষ সমাজের বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
- প্রশ্ন: ব্রাহ্মসমাজ আন্দোলনের বৈশিষ্ট্যগুলো লেখ।
- প্রশ্ন: দেওবন্দ আন্দোলন ও খিলাফত আন্দোলন কী?
- প্রশ্ন: টোটেম ও ট্যাবু কী? এদের মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
- প্রশ্ন: ইসলামি রাষ্ট্র ধারনাটি সংক্ষেপে আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: ডাকিনীবিদ্যা ও ইন্দ্রজালের মধ্যে পার্থক্য দেখাও।
- প্রশ্ন: জেন্ডার ও ধর্মের সম্পর্ক সংক্ষেপে পর্যালোচনা কর।
- প্রশ্ন: ধর্ম ও বিজ্ঞানের মধ্যে প্রধান পার্থক্যসমূহ উল্লেখ কর।
- প্রশ্ন: জেন্ডার এবং ধর্মের সম্পর্ক সংক্ষেপে পর্যালোচনা করুন।
- প্রশ্ন: সামাজিক নিয়ন্ত্রণে ধর্মের ভূমিকা সংক্ষেপে আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: বাংলাদেশের সমাজের ওপর বৌদ্ধ ধর্মের প্রভাব আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: ‘ফরায়েজী আন্দোলন ছিল একটি কৃষক আন্দোলন। ব্যাখ্যা কর।
- প্রশ্ন: ভারত রাষ্ট্রের ধর্মনিরপেক্ষতা এবং সংখ্যালঘু পরিস্থিতি বিশ্লেষণ কর।
গ – বিভাগ: রচনামূলক প্রশ্না উত্তর ⮟
- প্রশ্ন: বৌদ্ধধর্মের পটভূমি আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: জাতিবর্ণ প্রথার প্রভাব আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: ধর্ম ও যাদুবিদ্যার মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ কর।
- প্রশ্ন: ক্যালভিনবাদ সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা কর।
- প্রশ্ন: ‘ইসলাম একটি সমতাবাদী ধর্ম” আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: ধর্মের সাথে জাদুবিদ্যার সম্পর্ক আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: সর্বপ্রাণবাদ ও মহাপ্রাণবাদের মধ্যে পার্থক্য লেখ।
- প্রশ্ন: সামাজিক পরিবর্তনে ধর্মের ভূমিকা আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: আধুনিক সমাজে ধর্ম ও রাষ্ট্রের সম্পর্ক আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: তৃতীয় বিশ্বের রাজনীতিতে ধর্মের প্রভাব পর্যালোচনা কর।
- প্রশ্ন: ধর্মের সমাজবিজ্ঞানের পরিধি বিশদভাবে আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: ধর্মের উৎপত্তি বিষয়ক ডুর্খেইমের তত্ত্বটি পর্যালোচনা কর।
- প্রশ্ন: ধর্ম কীভাবে সামাজিক স্তরবিন্যাসের সাথে সম্পর্কিত ব্যাখ্যা কর।
- প্রশ্ন: বাংলাদেশে ইসলাম বিকাশের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ কর।
- প্রশ্ন: ধর্মীয় বিশ্বাস এবং আচারের সাথে লিঙ্গের সংশ্লিষ্টতা আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: ধর্মের সমাজবিজ্ঞানের সাথে নৃবিজ্ঞানের আন্তঃসম্পর্ক আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: ধর্মের উৎপত্তি সম্পর্কে ম্যারেটের তত্ত্বের সমালোচনামূলক ব্যাখ্যা কর।
- প্রশ্ন: মধ্যযুগের ইউরোপে সম্রাটদের মধ্যে সংঘাতের কারণসমূহ উল্লেখ কর।
- প্রশ্ন: সমাজ বিকাশের বিভিন্ন পর্যায়ে ধর্মীয় সংগঠনের ভূমিকা আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: আধুনিকীকরণ কাকে বলে? আধুনিকীকরণের সাথে ধর্মের সম্পর্ক দেখাও।
- প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রধান ধর্মানুসারীদের মধ্যে আন্তঃধর্ম সম্পর্ক আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: সমসাময়িক উন্নয়নশীল বিশ্বে ধর্মনিরপেক্ষতার সমস্যাবলি আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: বাংলাদেশের সমাজে ধর্ম বিকাশে সুফি সাধকদের ভূমিকা পর্যালোচনা কর।
- প্রশ্ন: সমসাময়িক উন্নয়নশীল বিশ্বে রাষ্ট্র ও ধর্মের পারস্পরিক সম্পর্ক মূল্যায়ন কর।
- প্রশ্ন: সংক্ষেপে ভারতীয় উপমহাদেশের প্রধান ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলনসমূহের বর্ণনা দাও।
- প্রশ্ন: প্রটেস্ট্যান্ট ধর্ম কীভাবে ইউরোপের পুঁজিবাদ বিকাশে সহায়তা করেছিল? আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: একটি স্বতন্ত্র বিজ্ঞান হিসেবে ধর্মের সমাজবিজ্ঞানের উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ আলোচনা কর।
- প্রশ্ন: “আদিম সমাজে ধর্ম যতটা নৃত্যের মাধ্যমে এসেছে ততটা চিন্তারবমাধ্যমে আসেনি” ব্যাখ্যা কর।

